ఫి:8 भय८बङ्ग भश्किांद्र श्रृंॉक क्लांमिश्रद्ध stब्लीं बांडू । দশকুমারচরিতে, হর্ষচরিতে ও অন্তান্ত গ্রন্থেও “ধবনের” উল্লেখ প্রাপ্ত হওয়া যায়। অতি পুরাকাল হইতে ক্রমে সংস্কৃতসাহিত্যনিহিত প্রমাণাবলীর আলোচনা করিলে, ষবনকে আর “যবন” বলিয়া নাসিকা কুঞ্চিত করা শোভা পায় না। যখন অৰ্দ্ধ ভূমণ্ডল নিরক্ষর বর্বরজাতির আবাসভূমি, তখন “ষবন”ঞ্জনপদে “যবনানী লিপি” প্রচলিত ছিল। সে জনপদের অধিবাসিবর্গ বিদ্যাবুদ্ধি ও বাহুবলে খ্যাতিলাভ করিয়া, একদ। অযোধ্য। পৰ্য্যন্ত অবরোধ করিয়াছিল ; এবং তাহাদের কাব্য ও বিজ্ঞান ভারতবর্ষীয় স্বীসমাজে স্বপরিচিত হইয়াছিল। বরাহমিহিরের সময়ে “ৰবন” ম্লেচ্ছ হইলেও, ঋষিতুল্য সমাদরের পাত্র বলিয়ু উল্লিখিত। যথা – “শ্লেচ্ছ হি যবনাস্তেযু সম্যক শস্ত্র মদং স্থিতম্। ঋষিবত্তেথপি পূজ্যস্ত কিং পুনবেদবিৎ দ্বিজঃ ॥" এক সময়ে ভারতবর্ষের বাহিরে-পূৰ্ব্বে, পশ্চিমে, উত্তরে --ভারতবর্ষের শিক্ষা, দীক্ষা ও সভ্যতার আদর্শ ও পুণ্যপ্রভাব কতদূর পৰ্য্যন্ত বিস্তৃতিলাভ করিয়াছিল, তাছার ইতিহাস এখন বহুযুগের চিতাভষ্মে আচ্ছন্ন হুইয়া পড়িয়াছে। ভারতবর্ষের সঙ্গে কাম্বোঞ্জ, শক, যবন প্রভৃতি জনপদের পরিচয় ছিল ; তাহtরাg ভারতীয় শিক্ষাদীক্ষায় এক সময়ে সমুন্নত আৰ্য্যসমাজের স্তায় প্রতিষ্ঠালাভ করিয়া, ক্রমে ক্রিয়ালোপে স্লেচ্ছত্ব প্রাপ্ত হইয়াছিল । এই সকল প্রমাণ দর্শন করিয়া, স্ববৃহৎ ভারতসাম্রাজ্যের পুরাতন-প্রভাব-বিস্তারেক্ষঃপরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় । তাহ চিরদিন ভারত · ·鲇““ क्छु । [***कॐ ऋज । সীমাৱঃগণ্ডীবদ্ধ ছিল ন}}ঃসমগ্র এলিয়খণ্ডের জলে স্থলে ব্যাপ্ত হইয় পড়িয়ছিল । এই সাম্রাজ্য জ্ঞানগৌরবের সাম্রাজ্য। ইহার সহিত সকল সময়ে রাজশক্তির সংশ্রত্ব ছিল नां । ऊांज्ञउरुर्ष ब्रांछ न झहेब्रांe, <भषाএসিয়ায় মনোরাজ্যের সম্রাটু হইয়াছিলেন। মোসলমানের অভু্যদয়ে সে অধিকার সঙ্কুচিত না হইরা, আরও দিগদিগন্তে ব্যাপ্ত হইয়া পড়িয়াছিল। মোসলমান সংস্কৃতসাহিত্যনিহিত জ্ঞানভাণ্ডারের সন্ধানলাত করিক্ষণ বহু গ্রন্থের অনুবাদ করাইয়াছিলেন, এবং সেই কষ্টসঞ্চিত জ্ঞানভাণ্ডার লইয়া আফ্রিকা ও ইউয়োপের উপকূলে বিবিধ বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্ঞান বিতরণ করিয়া আধুনিক ইউরোপের প্রাণপ্রতিষ্ঠায় নিযুক্ত হইয়াছিলেন। অtধুনিক ইউরোপীয় জ্ঞানগৌরবের মূলে মোসলমানের গৌরব, এবং তাহার মূলে ভারতবর্ষের গৌরব প্রচ্ছন্নভাবে বর্তমান রহিয়াছে । ঐতিহাসিক প্রমাণপরম্পরা প্রদর্শন করিয়া, তাহার আলোচনায় প্রবৃত্ত হইলে দেখা যায়, —শক যবনাদি ক্ষুদ্র জনপদের স্থায়, ইউরোপীয় মহাদেশও পরোক্ষভাবে ভারতবর্ষের নিকট সভ্যতালাভ করিয়া সমুন্নত হইরাছিল। সে কাহিনী বর্তমান সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধের ब्ञां८जां5ा नtछ् । पञांछ शृहांब्रl “शृदन” दलिग्नी ঘৃণিত, তাহারা অতি পুরাকালে ভারতবর্ষের নিকট সেরূপ ঘূণাস্পদ ছিল না -কালে ক্রিয়ালোপে ম্লেচ্ছত্ব প্রাপ্ত হইয়া, ক্রমে ক্রমে ঘূণাস্পদ হইয়া উঠিয়াছিল । সে কথা এখন ঐতিহাসিক কাহিনীমাত্রে পর্য্যৰসিক্ত হই ब्राँ¢झ ! • • • ५ - - 爱 }; : )
