সপ্তম সংখ্যা । ] করিয়া • ভারতবাসীর নিকট তাহার দ্বাররোধ করিয়াছে ; প্রধানত ভারতবাসীর দানসাহাষ্যে প্রতিষ্ঠিত মেডিকাল' কলেজে ভারতীয় ছাত্রের অধিকার ক্রমশ সঙ্কীর্ণ ও বিদেশ মিলিটারী ছাত্রের সংখ্যা ক্রমশ প্রসরতাপ্রাপ্ত ; রুড় কি-কলেজের দ্বার রুদ্ধপ্রায়, অধ্যাপনকায্যের উচ্চবিভাগ হঠতে সুযোগ দেশীয় অধ:াপকগণ নিৰ্ব্বাসি ত, প্লেগের টীক। দিবার জঙ্গ দেশের ৬াক্তার ছাf ৬য়। নির স্ন ভারতের অর্থে fદ્રના ડ ક્રક્રિ:ડ કfકitતત જન બાકૂ છે ; যখন হ গুয়৷ আপিস ভারতের ময়ে দি ঋi সুfচক্কণ ইহয়া ভারতবর্ষীয় মাঙ্গ ঙ্গfতথিদের নিকট সাতিপiথ রচ ক ডুয়ে-গণ্ডায় গণিয়। লচ বার ভদ্য মন্ত্রণ।
- ちにあ fল লজ্জ ৬াপে
দিতেছে, ভারতবর্ষীয় রাজকৰ্ম্মশালায় আক স্মিক ফিরিঙ্গিপ্লাবন উপস্থিত হ চয়। সুযোগ, দেশ কৰ্ম্মসারারা ভাসিয়৷ ঘাইতেছে ; যে সময়ে শুরি তবয সমস্ত ইংরেজ-উপনিবেশে অধমনি ত ; ষে সময়ে ইংরেজ ভারতবাসার মধ্যে কোন বিরোধমত্র উপস্থিত হলেই, থে কারণেই হউক, ভারতবযে ল মুবিচার পাইবার আশা প্রভাতের কুয়াশার মত ফ্রমশঙ্গ আত স্তু ক্ষুণি ও স্বচ্ছ ইষ্টয়া আসিয়াছে : যে সময়ের অনতিকাল পূৰ্ব্বেহ রাজদোঙিতার অপবাদ দিয়া রক্তচক্ষু কৰ্তৃপুরুষ তজ্জনেগর্জনে, শাসনে- আস্ফালনে নিদ্রাচড়ালস ভারতবর্ষকে হঠাৎ চকিত চঞ্চল করিয়৷ তুলিয়াছিল ; ঠিক সেই সময়টাতেই অধম ভারতবর্ষের রাজভক্তি ইংরেজ নানা প্রকারে বিশ্বজগতের কাছে উদেঘাষিত করিবার আয়োজন করিতেছে,—আশামুরূপ ফলও অভু্যক্তি । &ున পাষ্টয়াছে, শূন্যঘট যথেষ্টপরিমাণ শব্দ করিতেছে । দুভিক্ষে যখন ভারতবর্যের পেটের হক তাঁহার পিঠের মেরুদণ্ডে গিয়া লাগিয়াছে, তখন গোয়ালিয়রের রাজকোষ বিশ লক্ষ টাকা হাতলস্পশ সমুদ্রের জলে আকস্মাৎ উদগীর করিয়া হ’রেজ সাম্রাজ্যের অlট-বাধন প্রমাণ করিয়াছে, তখন বিকানিয়র অস্তি চৰ্ম্মসার রাজাকে ক্ষুধামুরের হস্তে সমপণ করিয়া নিজের ব্যয়ে কয়েকটি সৈন্ত) সঙ্গে নহয়; পরের ঝগড়ায় চান পর্যা স্থ কবিয়া গিয়াছে : এদিকে আমাদের তাড়া প্রতি সিকি-পয়সার বিশ্বাস মনের মধ্যে নাই ; এত-বড় দেশট। সমস্ত নিঃশেষে নিরস্ত্র ; একটা হিংস্র পশু দ্বারের কাছে আসলে দ্বারে অর্গল লাগানে &; ছ। আর কোন উপায় আমাদের হাতে নহি – অথচ জগতের কাছে সাম্রাঞ্জের বল প্রমণ উপলক্ষ্যে আমাদের অটল ভক্তি এটাই বার বেল। আমরা আছি ! মুসলমান সম্রাটের সময় দেশনায়কতা-সেনানায়কতার অধিকার অমর হারই নাই –মুসলমান সম্রাটু যখন সভাস্থলে সাম স্তরাজগণকে পাশ্বে লইয়া বসিতেন, তখন তাহা শূণ্ঠগভ প্রগুসলমাত্র ছিল না। যথার্থই রাজার] সম্রাটের সংয়ে ছিলেন, রক্ষী ছিলেন, সন্মান ভাজন ছিলেন । আজ সে সমস্ত কিছুই নাহ, রাজাদের শক্তিসামৰ্থ্য অপহৃত, তাহাদের সন্মান মৌখিক, অথচ তাহাদিগকে টালিয়৷ দেশে-বিদেশে রাজভক্তির অভিনয় ও আড়ম্বর তখনকার চেয়ে চারগুণ। হতভাগ্য রাজাগুলির একটুকুমাত্র কাজ । যখন ইংলণ্ডের সাম্রাজ্য পশুচাতে লহরা
