পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(łabo बछङ्गव्यिनि । [ ২য় বর্ষ, পৌৰ । গভীর জলে—আরও গভীর জলে গিয়ে পড় লেম।” o অধ্যাপক যেন প্রহার করিতে উদ্যত, ७हेङ्ग* डांवउन्नौ जङ्कां८ग्न ९ांफ़ इहेब्रां উঠিয়া বলিলেন —“আরে নির্লজ্জ পাষণ্ড ।” —“আপনি আমাকে ঘোর অপরাধী বলে’ মনে কবৃচেন–কিন্তু আরও কতকগুলি কথা আপনাকে শুনতে হবে। “পরে সেখানকার চাষার সরোবরের জল থেকে আমাদের টেনে তুললে । আমি দেশান্তরে চলে গেলেম । সন্ন্যাসত্রত অবলম্বন করে’, কঠোর তপশ্চর্য্যা করে আমার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করব, স্থির কালেম ।

  • অনেক—অনেক বৎসর ধরে” কোনো অজ্ঞাত বুনো অসভে}র দেশে ঘুরে বেড়াতে লাগলেম। বস্ত্রণার একশেষ,—যতদুর শাস্তি ভোগ করবার, তা করলেম ; মানুষের বল-মামুষের সমস্ত উদ্যম হারিয়ে অতি শোচনীরভাবে জীবনধারণ করতে লাগলেম । অতিজঘন্ত এই মাংসপিণ্ডমাত্র আমার অবশিষ্ট রহিল—অস্থিকঙ্কাল হতে আমি একেবারে বঞ্চিত হলেম । তখন মাংসপিণ্ডস্থলভ সমস্ত উদাম লালসা আমাকে অবাধে পীড়ন করতে লাগল ; অথচ সেই সকল লালসা চরিতার্থ করবার কিংবা অতিক্রম করবার শক্তি আর আমাতে রইল না। আমার পাপের শাস্তিস্বরূপ, আমার নিজের কঙ্কাল হতে আমি বঞ্চিত হলেম। আমার সেই কঙ্কালটি সেই ‘মোহিনীর সরোবরে’ এতদিন ছিল, আজ তাকে আপনিই উদ্ধার করে এনেচেন ।

“छेश्वग्न छांटनन, श्रांभांब्र श८५छे *ांरिक হয়েছে। এখন আপনার স্বল্পগ্রহ, হলেই আমার দেহের কঠিন অংশটি আমি ফিরে পেতে পারি।” পাদ্রি যেমনি কথা শেষ করিলেন, অমনি সেই কঙ্কালটি শব্যার উপর পাশমেড়া দিয়া অধীরভাবে নড়িতে লাগিল । অধ্যাপক একটি কথা উচ্চারণ করিবেন, সে শক্তি তার ছিল না। শুধু ভাবভঙ্গী দ্বারা পাদ্রির প্রার্থনায় সায় দিয়া গেলেন। তখন, যে দৃশুটি তাছার চক্ষের সম্মুখে উপস্থিত হইল, তাহ অশ্রুতপূৰ্ব্ব। তিনি দেখিলেন, কঙ্কালটি সজীব হইয়া পাদ্রির निरकछे शांहेयांन्न छनj खेलTङ ङ्हेम्नां८छ् । cन উঠিয়া বসিল, পরে শয্যা হইতে নীচে নামিয়া খাড়া হইয়া দাড়াইল । فهy পাদ্রি এবং তাহার কঙ্কাল স্নেহার্ক্সদৃষ্টিতে—এমন কি, ভালবাসার দৃষ্টিতে ক্ষণেকের জন্ত পরস্পরকে চাহিয়া দেখিল । যে অমানুষ কণ্ঠ ইতিপূৰ্ব্বে “ভিতরে এসো”—এই কথা উচ্চারণ করিয়াছিল, সেই কণ্ঠস্বরই আবার পাদ্রিকে বলিলঃ—“এসে "ি দুইজনে পরস্পর কাছাকাছি হইল ; পরস্পরকে আবেগভরে জাপ টিয়া ধরিল ; কোনএক অলৌকিক শক্তির প্রভাবে কঙ্কালটি অদৃগু হইয় পড়িল এবং সেই পাদ্রির নিরস্থীকৃত শরীরের মধ্যে প্রবেশ করির কঙ্কালটি নিজস্থান অধিকার করিল ; পাদ্রির শরীর সহসা দৃঢ় ও বৰ্দ্ধিত হইল । এখন আবার পান্দ্ৰি পূৰ্ব্ববৎ দৃঢ়পদে চলিতে লাগিলেন, তার কণ্ঠস্বর পরিষ্কার ও পরুি পুষ্ট হইল এবং তিনি অতি কাতরভাবে বলিতে লাগিলেন —“যে কথা সৰ্ব্বাপেক্ষা