পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

德莎° আমাদের দেশের মত হাড়িকাঠের ব্যবস্থা नांहें, श्रर6हे ईशक्लिकॉप्टॅग्न कांश जन्ञांनिऊ इहेब्रl थारक ।) श्रमनि छैौभद्राब कफ़्कृङ्ग< *एक छक मिनांक्षिऊ झहेब्रा खैठेिश । মুহূৰ্ত্তমধ্যে পণ্ডদ্বয়ের ছিন্ন মুণ্ড দেবীর চরণতলে পতিত হইল। একজন চীনেম্যান তাড়াতাড়ি সেই পশুরক্তে দেবীকে স্নান করাইয়া দিল। রক্তস্নাত দেবী অমুরনাশিনী চামুণ্ডার স্তায় শোভা পাইতে লাগিলেন। দুইটি পগুর বলিদান হইলে, একটি পুরোহিত-মহাশয়ের প্রাপ্য, সুতরাং শূকরের ধড়টি তাহার জন্ত পড়িয়া রহিল । তিনি আনন্দে বিভোর হইয়া, সেটিকে গৃহমধ্যে লইয়া গেলেন। মন্দিরগৃহ কিয়ৎকালের জন্ত निरछक झझेदा । আমার সঙ্গীকে জিজ্ঞাসা করিয়া জানিলাম, এপূজা বারবনিতার অনুষ্ঠিত—অনুষ্ঠাত্রী ঐ দুই রূপসী । উহার পণ্যনারী-পুরুষগণ উহাদের ভৃত্য – আশ্রয়দাত্রীদের জীবনযাত্রনির্বিাহের সহায়তাসাধন এবং তাহাদের পরিচর্য্য করাই ইহাদের কার্য্য। এই স্ত্রীলোক-দুইটির কর্ণ অলকাবৃত দেখিলাম । শুনিলাম, এ শ্রেণীর স্ত্রীলোককে চিনিবার ইহাই উপায়। ইহারা কি তবে বাংলাদেশের কাটা-কাণ ও চুল সম্বন্ধীয় সেই প্রসিদ্ধ প্রবাদবচনের সন্মানরক্ষা করিয়া থাকে ? . পুরোহিত মহাশয়ের আজ অত্যন্ত উল্লাসের দিন, সন্দেহ নাই। বেলা ১০টার সময় তিনি ভোগের সামগ্ৰী" আনিয়া দেবীর সম্মুখে থরে থরে সাজাইতে লাগিলেন। আtঞ্জ ভোগের আয়োজনেও যথেষ্ট সমারোহ !

  • বঙ্গ দশন ।

[ ২য় বর্ষ, কাঞ্চন । —আরগুলার তিন-চারি-প্রকার খাদ্য, *कরের দুই-তিন-প্রকার তরকারি । পুরোহিতমহাশয়ের বোধ হয় “ভোগের আগেই প্রসাদ" পাইবার জষ্ঠ রসন লোলুপ হইয়া উঠিতেझिल ! ভোজ্যবস্তুসমূহ রক্তবর্ণ বস্ত্রে আবৃত হইল। পুরোহিত-মহাশয় একটি টুপিতে মস্তক, আবৃত করিয়া ভক্তিভরে চর্শ্বাসনে डेनबिडे इइटलन । श्जन कौरनभानि भूहणूंह শঙ্খধ্বনি করিতে লাগিল । একজন সানাইয়ের দ্যায় একরকম বঁাশীতে সুর ধরিল। একটি পেয়ালা হইতে সুরভি ধূম উদগত হইতে লাগিল । পুরোহিত মহাশয় দুইটি অঙ্গুলি দ্বারা কুঙ্কুম ও “মিয়াই” মিশ্রিত জল ছিটাইয়া খাদ্যাদি দেবীকে নিবেদন করিয়া দিতে লাগিলেন। একঘণ্টা পরে পূজা সমাধা হইল । শঙ্খধ্বনি নীরব হইল, সানাইয়ের সুরও থামিল—পুরোহিত-মহাশয় হাত-তুইটি উৰ্দ্ধে উখিত করিলেন । তদর্শনে মন্দিরস্থ সকলেই হস্তোত্তোলন করিল। উত্তোলিত হস্তদ্বয় জাকুrদশে স্থাপিত হইয়া দেবীর প্রতি সন্মান প্রদর্শিত হইল। পুরোহিত-মহাশয় আসন ত্যাগ করিলেন । R তাহার পর প্রসাদবণ্টনের পাল উপস্থিত হইল, সকলেই প্রসাদ গ্রহণ করিয়া কৃতাৰ্থ হইলেন-আমি কিন্তু প্ৰসাদ গণিলাম। পূৰ্ব্বরাত্রে প্রসাদ গ্রহণ করি নাই বলিয়া পুরোহিত-মহাশয় আজ আর আমায়, সেজন্য বিশেষ পীড়াপীড়ি কল্পি লেন না । একজন কেবল “অন্তত ভোগের