একাদশ সংখ্য। ] ৰলিঙ্গ অভিশাপ দেওয়া হইল ; তিনি বাসীয় গিয়া মরিলেজ । * - এদিকে রাজা কংশ আৰার রাজদণ্ড কাড়িয়া লইলেন । স্বর্ণনিৰ্ম্মিত একটি গাভী প্রস্তুত করাইয়া জালালকে মুখবিবর দ্বারা প্রবেশ করাইয়া পশ্চাদ্ভাগ হইতে পুনরায় গ্ৰছ? করিয়া বহির করিয়া লওয়া হইল ; স্বর্ণ-গো ব্ৰাহ্মণকে দান করা হইল। কিন্তু পীরের শিক্ষা (ন, মুখচন্দ্রবিনিঃস্থত পীযুষের) গুণে জাপালের সত্যধৰ্ম্ম হইতে মতি বিচলিত হইল না । পুনরায় রাজার অত্যাচার ভীষণ হইল ; পুত্ৰ পৰ্য্যন্ত কারাগারে রছিলেন। আবার কুতব, আলস্ আসল্পে নামিলেন। এবারে গল্পের মাধুর্ঘ্য পূৰ্ব্ব বর্ণনাকেও অতিক্রম করিয়াছে। হজরতের পুত্র আনোয়ার পিতৃসমীপে মৰ্ম্মবেদন জানাইয়া বলিলেন, “পিতঃ, আপনি থাকিতে মুসলমানগণের বিধক্ষ্মীর হস্তে এ লাঞ্ছনা আর সহ্য হয় মা ।” ঋষি তখন ধ্যানস্থ ছিলেন ; নেত্র উন্মীলন করিস্নাই পৌরাণিক দুৰ্ব্বাসার মত সক্রোধে কহিলেন, “তোমার রক্তে পৃথিবী অনুরঞ্জিত মা হইলে এ অত্যাচারের অবসান হইবে না।” ভ্রাতুষ্পুত্র জেহাসেম্বন্ধে কি আদেশ জিজ্ঞাসা করিলে হজরৎ উত্তর দিলেন “যাবচ্চন্দ্র দিবাকর তাহার কীর্তিগাথা প্রচারিত থাকিবে ।” কংশের অত্যাচার এক্ষণে পূর্ণমাত্রায় দর্শন দিল । জামোয়ার ও জেহা বন্দীভূত হইtলন; কিন্তু জেস্থাদের বিবরণ অবগত হইয়া রাজা গণেশ । ðጓ উহাদের প্রাণবধ মা করিয়া রাজা তাহাদিগকে সুবর্ণগ্রামে প্রেরণ করিলেন। কংশরাজ গুনিয়াছিলেন, সেখানে উহাদের পৈতৃক অর্থ মৃত্তিকামধ্যে প্রোথিত আছে। সুবর্ণগ্রামের প্রধান রাজকৰ্ম্মচারীকে ঐ ধনরাশি হস্তগত করিয়া উহাদের প্রাণবধ করার আদেশ দেওয়া হইল। বহুবিধ ভয়প্রদর্শনেও তাহারা লুকায়িত ধনের সন্ধান দিল মা । আনোয়ার প্রথমে নিহত হইল; পরে জেহাদকেও হত্যা করিবার উদ্যোগ হইলে তিনি বৃহৎ কলস প্রোথিত আছে বলিয় স্থান নির্দেশ করিলেন। খনন করিয়া দেখা গেল, একটি কলসে একটিমাত্র আসরফি ( মোহর ) আছে । বাকী কোথায় গেল, কথার উত্তরে জেহাদ বলিলেন, “বোধ হয় চোরে লইয়াছে।” জেহাদ রক্ষা পাইলেন ; বাস্তবিক, টাকার কথা তিনি কিছুই জানিতেন মা, দৈবামুগ্রহেই এরূপ ঘটিল। যে মুহূর্তে সেখ আনোস্বারের পবিত্র রক্তপাতে ধরা সিক্ত হইল, সেই মুহূর্তেই কংশের প্রাণবায়ু বহির্গত হইয়া নরকধামে গমন করিল। মতান্তরে তাহার বন্দী পুত্র কারাগার হইতে অনুচরগণসাহায্যে কংশবধপৰ্ব্ব নিৰ্ব্বাহ করেন। এখন জালালুদ্দীনের পালা। তিনি বিস্তর হিন্দুকে পবিত্রধৰ্ম্মে দীক্ষিত করাইলেন। স্বর্ণগাণ্ডীদানগ্রাহী ব্রাহ্মণগণকে গোমাংসস্বারা জাতিভ্রষ্ট করা হইল। অতঃপর তিনি সেখ জেহাদের নিয়োগানুসারে রাজকাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ করিয়া পরমসুখে কালাত্তিপক্ষত
- জৌনপুরের স্থলতান এব্রাহিমের বাংলা আক্রমণের কথা জৌনপুরের ইতিহাসে নাই। এব্রাসি BBB BBBB BBBB BBBBB BBB DD BBB BB BB BBBBS BBttttD DB BBB DD
ब्रांखङ्गखु করিং গিয়াছেন, নির্দেশ আছে । ,
