পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*कांशश्नं ज९१n । ] ८कg:बा । श्रांद्र छूमि निरज ७ श्रबिज्ञांभ বিজ্ঞানের অনুশীলন করতে থাক ; বোধ হয় তুমিও সৌভাগ্যক্রমে কোনদিন সাধারণের কাজ এগিরে দিত্বে পারবে। তখন সেইদিন তোমার নিকট ধ্রুব-সত্য-পেরম-সত্য প্রকাশ পাবে—সেইদিন তুমি অনন্ত-শাস্তি লাভ করবে।” রেমে বলিলেন –“কিন্তু তুমি কি মনে কর, আমি এতদিন হাত গুটিরে বসেছিলেম, আমিও এর জন্য অনেক খেটেচি ” —“ই, তুমি তোমার নিজের জন্য থেটেচ ; সে খাটুনি মানব-সাধারণের কোন কাজে আসে নি, তাই নিষ্ফল হয়েচে । অন্সের জন্ত যদি তুমি খাটুতে, তা হ’লেই তোমার খাটুনির উচিত মূল্য পেতে পারতে।” এই কথা বলিতে বলিতে সেই বিজ্ঞানাচার্য্য ইহলীলা সংবরণ করিলেন। তাহার আত্মীয়স্বজন যাহারা তাহাকে ভালবাসিত, যাহারা এই অস্তিম সময়ে তাহাকে ঘিরিয়া দাড়াইয়া ছিল, তাহার কাদিতে লাগিল। র্তাহার সমসামরিক ব্যক্তিগণ বাহারা তাহাকে ভক্তিশ্রদ্ধা করিত—তাহারাও র্তাহাকে স্মরণ করিয়া অশ্রুবর্ষণ করিল। এদিকে রেমে কিঞ্চিৎ সাম্বন পাইলেন বটে, তথাপি উদ্বিগ্নচিত্ত্বে গৃহে ফিরিয়া আসিলেন। এখনও দীর্ঘকাল তাহাকে কষ্টতোগ করিতে হইবে । কিন্তু এখন তাহার ੇ বঁাচিৰান্ন তুষ । ৬১৯ অাশার সঞ্চার হইয়াছে ; সেই বিজ্ঞানাচার্থ্যের জ্ঞানগর্ভ কুঞ্চপ্প , শ্রদ্ধা জন্মিয়াছে । তিনি এক্ষণে র্তাহার অস্তিম. মুহূর্তের জন্য বিশ্বাসভরে প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন । কিন্তু সে মুহূর্বের এখনও অনেক বিলম্ব আছে-এখনও দীর্ঘকাল তাছাকে কাজ করিতে হইবে ; সাৰ্ব্বভৌমিক বিজ্ঞানের অনুশীলনে এক্ষণে তাহার সমস্ত উদ্যম নিয়োগ করিলেন। পূৰ্ব্বতন আচার্য্যের বিজ্ঞানক্ষেত্রে যে বীজ বপন করিয়াছিলেন, তাহার অক্লান্ত চেষ্টার ফলে, কোন শুভ মুহূর্তে, সেই বীজ অঙ্কুরিত হইল। তিনি বলিয়া উঠিলেন – “অন্ধকার দূর হয়েচে, আলো দেখা দিয়েচে ।” এতদিনের পর, জীবনের পুরস্কারস্বরূপ তিনি মৃত্যুকে লাভ করিলেন। .. او را به তাহার সমাধি-স্তম্ভের প্রস্তরে তিনি নিঙ্গলিখিত কথাগুলি খুদিয়া রাখিতে বলিয়া গিয়াছিলেন – . . . " . “আলোক যেমন অন্ধকারকে-বিজ্ঞান সেইরূপ অমঙ্গলকে দূর করিয়া দেয়। রহস্যের দ্বারা নহে, , পরস্তু অর্জিত বিজ্ঞানের দ্বারাই ঈশ্বর মজুষ্যের নিকট আত্মপ্রকাশ করেন । অবশেষে আত্মা স্বীয় *र्शिदणचक श्हे८ङ-श्रछीन श्ऊ-बांड বিশ্বাসসমূহ হইতে বিমুক্ত হইয়া সেই মহাবিশ্বের মহাসমষ্টির মধ্যে প্রবেশ করেযাহার আদি নাই, বাহার অস্ত নাই।” গজ্যোতিরিজনাথ ঠাকুর।