পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচাৰ্য্য বস্তুর আর একটি আবিষ্কার। ক্ষোটোগ্রাফি । ফোটোগ্রাফি একটি সম্পূর্ণ আধুনিক ব্যাপার। ঠিক এক শতাব্দী পূৰ্ব্বে বিখ্যাত বিজ্ঞানবিদ ডেভি ও ওয়েজউ অৰলাকসাহায্যে পদার্থের নিখুৎ ছবি আঁকিবার সম্ভাবনা দেখিয়াছিলেন, সেইদিন হইতে শত বৎসর উত্তীর্ণ ন হইতে, ফোটোগ্রাফি আজকালকার একটা সৰ্ব্বাঙ্গমুন্দর অতি প্রয়োजनैौञ्च बिना। श्ब्र। मैंड़िाईबां८झ । बछ्लूमबर्डौं গ্রহনক্ষত্রদির অবস্থা ও গতিবিধি বৃহৎ দূরবীণ দিয়াও পরিদর্শন করা অসম্ভব। ফোটোগ্রাফি এই ব্যাপারে জ্যোতির্বিদগণকে দিব্যচক্ষু দান করিয়াছে । আজকাল পণ্ডিতগণ কেবল ফোটোগ্রাফির সাহায্যে অতীক্রিয় গ্রহনক্ষত্রাদির ছবি তুলিয়া তাহাদের অবস্থান, গতিবিধি ও গঠনোপাদান পর্য্যন্ত আবিষ্কার করিতেছেন । জ্যোতিষ্ক-পরিদর্শন-ব্যাপারে স্পেষ্ট্রোস্কোপ ও দূরবীণের ন্যায় ফোটোগ্রাফের ক্যামের প্রকৃতই একটা অপরিহার্য্য शङ्ग इहेब्रा मैंॉक्लॉईब्रां८छ् ।। ० গত পঞ্চাশ বৎসরের মধ্যে ফোটোগ্রাফির भूव ७ब्रङि श्हेब्रांप्इ गङा ७द१ हेशंब्र गांशंख्या জ্যোতির্বিদ্যা ৰে ক্ৰমেই পূর্ণতার দিকে অগ্রসর হইতেছে, তাহাও ঠিক, কিন্তু পদার্থের কোন বিশেষ ধৰ্ম্মে কেবল আলোকপাতদ্বারা চিত্র অজিত হইয় পড়ে, তাহ আজও কেহ আবিষ্কার করিতে পারেন নাই। মান পরীकवि कत्रिा ध्द श्रे५कूचन व्याधुनिरू পণ্ডিত এ সম্বন্ধে মতামত প্রচার করিয়াছেন, তাহা এত অসম্পূর্ণ যে, তাহাতে বিশ্বাসস্থাপন চলে না । ভারতের গৌরব বিজ্ঞানাচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসু মহাশয় প্রত্যক্ষ পরীক্ষাদি দ্বারা ফোটোগ্রাফ তত্ত্বের পূর্বপ্রচারিত মতবাদগুলির অসারত দেখিতে পাইয়াছেন এবং বিষয়টার মূল ব্যাপার কোথায়, তাহাও সম্প্রতি নির্দেশ করিয়াছেন । পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের আবিষ্কৃত ফোটোগ্রাফুিবিদ্যা প্রাচ্য বিজ্ঞানবিদ আচাৰ্য ৰন্থর মৌলিক গবেষণায় পূর্ণতা লাভ করিতে চলিয়াছে । ফোটোগ্রাফির নাম শুনিলেই, টিপয়ের উপরকার একটি কাচযুক্ত ক্ষুদ্র বাক্স ও তাহার মধ্যের সেই রাসায়নিক-পদার্থ-লেপিত কাচফলক আমাদের মনে পড়িয়া যায় । ব্যাপারটিও মোটামুটি তাই বটে। সেই ঢাকা বাক্সের সন্মুখস্থ স্থূলমধ্য কাচখণ্ডের মধ্য দিয়া বহিস্থ পদার্থের আলোকময় ছবি রাসায়ুনিক-পদার্থ-লেপিত কাচফলকে পড়িলেই, আলোকদ্বারা সেই কাচলিপ্ত পদার্থের কিএকটা পরিবর্তন হইয়া যায়। এই পরিবর্তন এ সময়ে চোখে ধরা যায় না,এইজন্য সেটাকে স্বামী করিবার উদেখে কাচখানিৰ্কে কয়েকটিরাসায়নিক-পলুর্থ মিশ্র জলে ডুবাইবার ব্যবস্থা আছে । এই প্রক্রিয়ার কাচের আলোকসংযুক্ত অংশটার পরিবর্তন স্থায়ী হইয় পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে ছবিও ফুটির উঠে। এই