পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বাদশ সংখ্যা ৭ ] আচাৰ্য্য বস্তুর আর একটি আবিষ্কার ।

  • ey

জন্ম নিৰ্ব-পার্কমিশ্র জলে ডুবাইলে আমর ইহার আলোকপ্রাপ্ত অংশটাকে ষে অপর অংশ হইতে পৃথক হইয়া ফুটিতে দেখি, তাহ কেবল সেই ঈশ্বরতরঙ্গজাত আণবিক বিরু প্তির ফল। বাহ আঘাত ও বৈষ্কৃতিরশ্মিসংস্পর্শ প্রভৃতি দ্বারা পদার্থের যে গুঢ় পরুি বর্তণ হয়, তাহার কারণও বসুমহাশয়ের মতে আণবিক-বিষ্ঠাসের বিকার ব্যতীন্ড আর किहूहे मग्न । আজকাল নুতন মতবাদের অভাব নাই। কোন একটি প্রাকৃতিক ঘটনার কারণজিজ্ঞাস্থ হইয়া দাড়াইলে, শতশত মতবাদ দ্বারস্থ হইয়া অস্থসন্ধিৎসু ব্যক্তির মাথা ঘুরাইয়া দেয়। কিন্তু এই মতবাদগুলির ইতিহাস খুজিলে প্রত্যেকটিরই মুলে নিছক্‌ অম্বুমান বা কোন-একটা আজগুবি কল্পনা ধরা পড়ে। বলা বাহুল্য, অধ্যাপক বসুর আবিকারগুলি এইশ্রেণীভুক্ত নয়,—ইংলণ্ড ও ফ্রান্সের মান পণ্ডিতসন্মিলনীর সন্মুখে প্রদশিত পরীক্ষাদি দ্বারা তাহার প্রত্যেক উক্তির অভ্রান্তত প্রতিপন্ন হইয়া গেছে এবং বৈদেশিক পণ্ডিতগণের শত ফুটপ্রশ্নে অধ্যাপক বঙ্গমহাশয়ের যুক্তিমীমাংসার অণুমাত্র শ্বলন झछ नांझे । । o আলোক ও বৈষ্কৃতিরশ্মির তাড়ন এবং বাহিরেন্থ আশ্বাতাদিতে পদার্থের যে আণবিক পরিবর্তন ঘটে, তাহ ঠিক্‌ ধরিবার উপায় কি, এখন দেখা যাউক । বিশেষ বিশেষ রাসায়নিক পদার্থের কার্য্য পরীক্ষা করিয়া আণবিক ন্ধিকার ধরিবার ঘৈ উপায়ের কথা পূৰ্ব্বে বলা इहेश्चाह, তাই একটা নিছুল উপায়, দেহ । क्र३, किङ्ग नकम ऋण তুহার প্রয়োগ সম্ভবপর नब्र । पमथक्लांश्रृंक दश्मझांश्वग्न ཁཞྭ་ག. বিক কিকার ধরিবার একটা অতিসহজ ও সূক্ষ উপায় আবিষ্কার করিয়াছেন। ইহার বিশেষত্ব এই যে, এটিকে সকল স্থলেই সহজে কার্ষ্যোপযোগী করিয়া ব্যবহার কক্স রাইতে পারে। বস্থমহাশয় পরীক্ষা করিক্স দেখিয়াছেন, কোন পদার্থের এক অংশের আপৰিক-বিদ্যাস বাহিক জাম্বাত-উত্তেজমাত্র বিকৃত হইয়া পড়িলে, পদার্থটির বিকৃত ও অবিকৃত অংশের মধ্যে একটা তড়িৎপ্রবাহ স্বতই চলাফের আরম্ভ করে। এই দুই অংশ্ন তড়িষ্মাপকযন্ত্র ও তারের দ্বারা সুকৌশলে সংযুক্ত করিয়া বৈদ্যুতিক প্রবাহের পরিবর্তন পরীক্ষা করিলে, পদুর্থটির আণবিক-বিস্তান কতদূর বিকৃত হইয়াছে বুঝা যায়। অধ্যাপক বমুমহাশয় ইহা ছাড়া বিদ্যুৎপরিচালনের বাধা-উৎপাদনকেও আণবিক বিকারের আয় একটা লক্ষণস্বরূপ ধরিয়াছেন। মনে কয়, একটি পদার্থের দুই প্রান্তে তার সংযুক্ত করিয়া বিদ্যুৎপ্রবাহ চালানো হইতেছে । এখন যদি কোনপ্রকার বাহ্যিক আঘাত-আপঘাতে পদার্থের আণবিক-বিদ্যাস ভঙ্গ কয় যায়, তাহা হইলে বিদ্যুৎপ্রবাহটিকে স্পষ্ট মন্দীভূত হইতে দেখা যাইবে। উত্তেজন+ প্রাপ্তির পূৰ্ব্বে পদার্থের যে অণুগুলি বেশ লঘু ও সংযত অবস্থায় থাকিয়া বিদ্যুৎকে চলিবার পথ দিতেছিল, এখন তাহারাই বাঞ্ছিঙ্ক আঘাতে স্থানে স্থানে জমাট বাধিী প্রবাহের গতিরোধ করিতে থাকিবে। " পাঠকগণের অঙ্গেকেই বোধ হয় জানেন, রসায়নবিদগণের নিকট গ্রাফাইট্র, কয়লীe, হীরক, একই জিনিস । গ্রাফাইটের ग्रंथों