পটল দিব্য মোটাসোটা গোলগাল= প্রফুল্পতার রসেপরিপুর্ণ। তাহার কৌতুকহাত দমন করিয়া রাখে,সমাজে এমন কোনো শক্তি ছিল না'। শাশুড়ির কাছেও সে কোনদিন গাম্ভীৰ্য্য অবলম্বন করিতে পারে নাই । প্রথম-প্রথম তা লইয়া অনেক কথা উঠিয়া ছিল। কিন্তু শেষকালে সকলকেই হার । মানিয়া বলিতে হইল—ওঁর ঐ রকম! তার পরে এমন হইল যে, পটলের দুৰ্নিবার প্রফুরতার আঁধাতে গুরুজনদের গাম্ভীৰ্য্য ধূলিসাৎ হইয়া গেল। পটল তাহার আশেপাশে কোনখানে মন ভার, মুখ ভার, কুশ্চিন্তা সহিতে পারিত না-অজস্র গল্প-হাসি-ঠাট্টায় তাহার চারিদিকের হাওয়া যেন বিদ্যুৎশক্তিতে বোঝাই হইয়া থাকিত । - পটলের স্বামী ছয়কুমারবাবু ডেপুটিম্যাজিষ্ট্রেটু—বেহার-অঞ্চল হইতে বদলী হইয়া কলিকাতায় আবকারি-বিভাগে স্থান পাইয়াছেন। প্লেগের ভরে বালিতে একটি বাগানবাড়ী ভাড়া লইয়া থাকেন, লেখান হইতে কলিকাতায় যাতায়াত করেন। আর্কারিপরিদর্শনে প্রায়ই তাহাকে মফস্বলে ফিরিতে হইবে বলিয়া দেশ হইতেমা এবং অন্ত দুইএকজন আত্মীয়কে আনিবার উপক্রম করিতেছেন, এমন সময় ডাক্তারিতে নূতন डेऊँौर्भ পসার-প্রতিপত্তি-হীন যতীন বোনের নিমন্ত্রণে হস্তাখানেকের জন্য এখানে আসিয়াছে। - কলিকাতার গলি হইতে প্রথমদিন গাছ পালার মধ্যে আসিয়া যতীঙ্গ ছায়াময় নির্জন शांभूघिांच्च क्षमंश्चिम-भशङ्कित्र এরপালন্তে আবিষ্ট । হইয়া বসিয়া ছিল, এমন সময়ে পূর্বকথিত সেই বঙ্গদর্শন। * 伊· [২য় খং চৈত্র উপদ্রব আরম্ভ হইল। পটল চলিয়া গেলে আবার খানিকক্ষণের জন্ত সে নিশ্চিণ্ড হক্টর বেলাকার রূপকথার অলিগলির মধ্যে তাহার মন ঘুরিয়া বেড়াইতে লাগিল। 象 কণ্ঠের কাকলীতে সে চমকিয়া উঠিল। পটল আর একটি মেয়ের হাত ধরিয়া সবেগে টানিয়া আনিয়া যতীনের সম্মুখে স্থাপন रुन्निल-कश्लि, “७ कूफ़ांनि !” মেয়েটি কহিল—“কি দিদি ” পটল। আমার এই ভাইটি কেমন দেখ দেখি ! * - লাগিল। পটল কহিল—“কেমন, ভাল দেখিতে না ?” নাড়িয়া কহিল—“ই, ভাল!” शडीौन व्ीश श्ब्रांc5ोकि छ्शंक्लिप्रl खेलििब्र কহিল—“আঃ, পটল, কি ছেলেমামুষি পটল । আমি ছেলেমানুষি করি, না, তুমি বুড়োমাম্বুধি কর! তোমার বুঝি বয়সের গাছপাথর নাই ! যতীন পলায়ন করিল। পটল তাহার পিছনে পিছনে ছুটিতে ছুটতে কহিল—“ও যতীন, তোমার ভয় নাই, তোমার ভয় নাই। এখনি তোমার মালা দিতে হইবেন!—ফাগুনচৈত্রে লগ্ন নাই-2এখনেী হাতে সময় আছে!” cभ¢प्र*ि अंशांकुँ हऍग्रं अँश्लिं ~छोशंग्रं संग्रन
