২৯২ পারে না-বরঞ্চ তাহার বিপরীত ! দৃষ্টান্তস্বরূপে একবার পঞ্চায়েৎবিধির কথা ভাবিয়া দেখুন এক সময় পঞ্চায়েৎ আমাদের দেশের জিনিষ ছিল, এখন পঞ্চায়েত গবমেন্টের আপিসে-গড়া জিনিষ হইতে চলিল। যদি ফল বিচার করা যায়, তবে এই তুই পঞ্চায়েতের প্রকৃতি একেবারে পরস্পরের বিপরীত বলিয়াই প্রতীত হইবে। যে পঞ্চায়েতের ক্ষমতা গ্রামের লোকের স্বতঃপ্রদত্ত নহে, যাহা গবমেন্টের দত্ত, তাহ বাহিরের জিনিষ হওয়াতেই গ্রামের বক্ষে একটা অশান্তির মত চাপিগ বসিবে— তাহা ঈর্ষার স্বষ্টি করিকে—এই পঞ্চায়েৎপদ লাভ করিবার জন্ত মযোগ্য লোকে এমন সকল চেষ্টায় প্রবৃত্ত হইবে, যাহাতে বিরোধ জন্মিতে থকিধে—পঞ্চায়েৎ, ম্যাজিষ্ট্রেটবর্গকেই স্বপক্ষ এবং গ্রামকে অপরপক্ষ বলিয়া জানিবে, এবং ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকটু এাহব পাইবার জন্য গোপনে অথবা প্রকাশ্বে গ্রামের বিশ্বাস ভঙ্গ করিবে—ইহার গ্রামের লোক হইয়া গ্রামের চরের কাজ করিতে বাধ্য হইবে এবং যে পঞ্চায়েৎ এদেশে গ্রামের বলস্বরূপ ছিল, সেই পঞ্চায়েৎই গ্রামের ছৰ্ব্বলতার কারণ হইবে । ভারতবর্ষের যে সকল গ্রামে এখনে গ্রাম্য পঞ্চায়েতের প্রভাব বর্তমান আছে—যে পঞ্চাtয়ং কালক্রমে শিক্ষার বিস্তার ও অবস্থার পরিবর্তন অনুসারে স্বভাবতই স্বাদেশিক পঞ্চায়েতে পরিণত হইতে পারিত-ঘে গ্রাম্য পঞ্চায়েতগণ একদিন স্বদেশের সাধারণকার্ঘ্যে পরম্পরের মধ্যে যোগ বাধিয়া দাড়াইবে এমন গ্নাশ করা যাইত, সেই সকল গ্রামের পঞ্চায়েৎগণের মধ্যে একবার যদি গবমেন্টের ৰেনোজল প্রবেশ করে, তবে পঞ্চায়েতের बन्नमस्तत्व । জিনিষ আমরা পাইতেই পারি না । ম বৰ আনি পঞ্চায়তত্ব চিরদিনের মত ঘুচিল । विनिव शहेञ्च ७ाशब• cय कण कब्रिड, গবমেন্টের জিনিষ হইয়া তাঙ্গর সম্পূণ উল্টারকম কাজ করিবে । हेश शहैरउ आयानेि*éक दूक्रिउ शहेररु, ८लए*द्र श७ शईर७ जांभग्न, cष कमज़ भाट्टे, তাহার প্রকৃতি একরকম, আর পরের হাত হইতে যাহা পাট, তাহার প্রকৃত্তি সম্পূর্ণ অন্তরকম হুইবেই। কারণ, মুল্য না দিয়া কোনো সুতরাং দেশের কাছ হইতে আমরা বাহা পাইব, সেজঙ্ক দেশের কাছেই আপনাকে বিকাইতে হইবে—পরের কাছ হইতে যাহা পাইব, সেজন্য পরের কাছে না বিকাষ্টয়া উপায়ু নাই। এইরূপ বি শিক্ষার স্বৰোগ যদি পরের কাছে মাগিয়া লইতে হয়, তবে শিক্ষাকে পরের গোলামি করিতেই হুইবে—যাহ। স্বাভাবিক, তাহার জন্ত আমরা বৃথা চীৎকার कब्रेिव्रा अष्ट्रि cकन ? দৃষ্টান্তস্বরূপ আর একটা কথা বলি । मशांछरनद्रा कांबैौरमव्र अर्षिक छ८न करूँ দিয়া তাঙ্গাদের সর্বনাশ করিতেছে, জমির, প্রার্থনা ছাড়া অল্প উপায় জানি না— অতএব গবমেণ্টকেই অথবা বিদেশী মঙ্গজলদিগকে যদি আমরা বলি যে, তোমর অল্পমুদে আমাদের গ্রামে গ্রামে কুৰিখ্যাই স্থাপন কর, তবে নিজে খন্ধের ডাকিয়া-অনিয়া আমাদের দেশের চাৗগিকে নিঃশেষে পরের হাতে বিকাইরা দেওয়া হয় না? যাহারা বখাৰ্থই দেশের বল, দেশের সম্পদ, তাহাজের প্রত্যেকটিকে কি পক্সে হাতে এমূমি করিয়া বৰ স্বাধিতে ইৰে ? আমরা
