সওম সংখ্যা । ] বঙ্গচ্ছেদে ঝুল্পর অবস্থা । මුං ද් দেখি না। বাংলাসাহিত্য ইংরেজের সংসর্গে এসাধারণ সজীবতা ও প্রসার লাভ করি- • য়াছে, সত্য ; কিন্তু তাহা ইংরেজের শাসনनैोडिद्र चाज्ञां श्ब्र माहे, है९८ब्रजी ७ शृ"कांडा দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সাহিত্যেরই দ্বার। इहेब्राप्झ् । बा९गा' बैिङङ श्हेब्र : एल দেশমধ্যে পাশ্চাত্যসাধনার চর্চা ও প্রভাব যে কোনরূপে হ্রাস হইয়া যাইবে, তাহার কোন উপযুক্ত কারণ দেখিতে পাইতেছি না । অতএব তদ্বারা যে বাংলাসাহিত্যের শক্তিহ্রাস বা অধিকার সঙ্কীর্ণক্ষেত্রে আবদ্ধ হইবে, এ আশঙ্কা ও করি না । বাংলাসাহিত্য বাঙাণীজাতির সাধারণ সম্পত্তি । এই সাহিত্যের পুষ্টিসাধনে পূৰ্ব্বে যেমন পশ্চিম ও পূৰ্ব্ব বঙ্গ যপাশক্তি সাহায্য করি: য়াছে, বঙ্গদেশ যদি রাজ-আদেশে দ্বিধা বিভক্ত হইয়া যায়, তাহার পরে ও সেইরূপ পূৰ্ব্বপশ্চিম সম্মিলিত হইয়াই, এই সাধারণ সাহিত্যের অঙ্গপুষ্টিসাধনে রত হইবে। স্কুলপাঠ্যের বাহিরে বাংলাসাহিত্যের উপরে বিদেশীয় ইংরেজরাঞ্জের হtভ সাক্ষাংভাবে আজ পর্য্যন্ত পড়ে নাই, কখনো পড়িতে পাক্সিবেও ম{। আর স্কুলের পাঠ্যের দ্বার। সাহিত্যের দেংপুষ্টি কোথাও হয় না, আমাদের মধ্যেও হইবে না। এই সকল কারণে এই বঙ্গৰিভাগপ্রস্তাব কাৰ্য্যে পরিণত হইলেই যে অৰগুচ্চাবিরূপে বাংলাসাহিত্যের উপরে কোন বিশেষ অনিষ্টপাত হইবে, এইরূপ তয় কৱিৰায় উপযুক্ত কারণ আছে, दगिब भएन इह मां । এতদ্বারা ৰে আমাদের কোন অর্থগত শটিও সান্তি, ইণ্ডে পারে, এ আশঙ্কাও করি না। পণ্য ও বাণিজ্য, অর্থাগমের এই প্রশস্ত পন্থা। এখন দেশে যে পরিমাণে পণ্য উৎপন্ন হইতেছে, বাংলাদেশে একজন লাটের স্থানে দুইজন লাট প্রতিষ্ঠিত হইলেই যে তাহাতে কোন হ্রাসবৃদ্ধি হইবে, এমন কল্পনা করা ও সঙ্গত নহে। গ্রাহকের প্রয়োজন দ্বারা সৰ্ব্বত্রই পণ্যের পরিমাণ নিৰ্দ্ধারিত হইয়া থাকে,—রাজকীয় বিধিব্যবস্থার দ্বারা নহে। ভারতে ইংরেজরাজ্যে একটা সৰ্ব্বজনীন অর্থনীতি বহুকাল হইতে প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে, তাহা ভারতের পণাবুদ্ধিতে তারতবাসীর দৈন্যনিবারণের প্রতিরোধ করিয়া আসিয়াছে, সত্য। . ভারতের পণ্যে, এই ব্রিটিশ অর্থনীতিপ্র গবে, , ভারতসন্তানগণের দৈন্ত দূর হয় নাই, হইতেছে না ; ব্রিটিশেরই ধনাগার পরিপূর্ণ ও শীতকায় হইয়া যাইতেছে। বাংলাদেশের পূর্বপশ্চিমবিভাগ পরম্পরের সঙ্গে সংযুক্তই খুকুক, আর পরম্পর হইতে পিচ্ছিন্নই হইয়া যাউক,—তাহা দ্বার এই সৰ্ব্বগ্রাসী ব্রিটিশ অর্থনীতির প্রকৃতি কিছুতেই পরিবৰ্ত্তিত হইবে না। স্বতরাং যতদিন এই অর্থনীতি রাজকীয় শাসনের অস্থিমজ্জাগত হইয়া থাকে, ততদিন কিছুতেই আমাদের এই নিদারুণ দৈন্ত দূর হইবে না ;– বাংলা এক থাকুক আর দুই হউক, এ বিষয়ে আমাদের ভাগ্যপরিবর্তন করিতে পারিবে না । অন্যদিকে, বাংলার বাণিজ্যের লাভ যাহাत्मज्ञहे श्रृंडेश्रङ झ्डेक न ८ख्न,–बाश्णाবিভাগের দ্বারা এই বাণিজ্যের পরিমাণের কিছুতেই হ্রাসবৃদ্ধি হইবে না। কলিকাতার ব্যবসায়িগণ ও ইংরেজ বণিকূলণ্ডপ্রদায় এখন বাংলার সমুদা ৰিণিজ্যকে আপনাদের
