সওম সংখ্যা । ] নূতন গুরুমহাশয় । ర్సీ नक्कैशङ्ग म८न कfरएणन, 4 अरब अप्नक- § ४णि ८छ्”ण आ८झ्, देशcनव्र लदेब्री ५कछै। श्री%णांना भूणि न। cकन ? ७श एदे८ग আমার কৃষিকার্থ্যেরও অনে4ট। সুবিধ। श्हेप्टङ प्राप्ख्न । डेश्। डागिग्रा उिनि नृउन শিক্ষাপ্রণালীর নিয়মাবলী খুব মনোযোগের সহিত পাঠ করিলেশ । পরে একদিন ডেপুটি ইনৃস্পেক্টর মহাশন্ধের সহিত সাক্ষাৎ করিয়া নবপ্রণালীতে স্কুল খুলিবার অনুমতিপত্র বাহির করিলেন । ডেপুটি ইন্স্পেক্টর দেখিলেন, এ লোকটার বুদ্ধি আছে, বেশ কাজের লোক। হাভে-স্থলমে শিক্ষা দেওয়ার প্রণালী বেশ বুঝিাছে এবং ইহার নানাবিষক্মিণী অভিজ্ঞতাও আছে । ইহা দ্বারাই নূতন প্রণালীতে শিক্ষাদান আয়স্ত করা যাক। আগে শিক্ষক প্রস্তত কfeয়া পরে স্কুলস্থাপন করা অনেক বিলম্বের কথা । সরকারী কার্য্যে এত বিলম্ব সহ হয় না, কারণ “শুভস্ত শীঘ্রন্থ ।" 3. নটষর বাড়ী আসিয়া ৪৯ জন ছাত্র সংগ্ৰহ কঃিয়; স্কুল খুললেন । তাহার বাহিরের চোঁচালী-স্বরে স্কুল বসিল । তাহার পার্শ্বে ই বাগান। তিনি ছাত্রগণকে হাতে-কলমে শিক্ষা দিতে আয়ত্ব করিলেন, কিন্তু গ্রাম্য অশিক্ষিত বৰ্ব্বন্ধ লোৰুের। তাহার শিক্ষাপ্রণালীতে নানাপ্রকার অসন্তোষ প্রকাশ করিতে লাগিল মুখলৈকে মৃত্তন শিক্ষাপ্রণালীর মাহাত্ম্য বুঝিবে কিরূপে, ७९न पाश वनि८डहिलाम, उाशहे ६णि । ' শুক্লমহাশয় পাঠশালায় জলিয়াই ছাত্রদিগের °५थल्लेष्ट्रि परि थोि छाँइट्क्छ- झाव छ कि"न ! शज*****क ७एक नfध्वइ जाफ़ी দিল । পরে তিনি এইরূপে পড়ান আরস্তু করিলেন । “রহিম বিশ্বাস ?” “উপস্থিত ।” “কাল তোমাকে গরুর কথা শিখাইয়াfছ— গরুর কয় পা ?” “চারি প। ,” 隊 “বেশ—বেশ । তোমার খুঁব পৰ্য্যবেক্ষণশক্তি ! কয়ট শিং ” 翼 יין וס5" "পেশ—খুব ভাল ” 象 এখানে আর একটি ছেলে হাসিয়া বলিল— “আন্দ্রে, এ সব સંશ তৃ আমরা আগেই জানি হাম, এজন্ত বই পড়ার দরকার কি ?”. “তুই বড় পণ্ডিত হয়েছিস্ শুিনা ! cવજ્ઞાનન-નાધિ.—નઃ !” go এই বলিয়। গুরুমহাশয় তাহার পৃষ্ঠে এক ঘা বেত মাfরলেন। পরে রহিম বিশ্বাসের দিকে डांकtहेम्न वणिरजन-“५ङ्गद्र थून किद्रक्भ ?” “ধিভক্ত ।” বেশ । তোমার বেশ শিক্ষা হুইয়াছে— তুমি যাও, এখন নিজে ভাল করিয়া গরু দেখ গিয় । আমার গোয়ালে ষে কল্পটা গরু আছে, তাহাদিগকে লইয়া মাঠে যাও । গরু ছাড়িয়া-দিয়া বfদয়া #भङ्ग নষ্ট করিও না, খুব ভাল করিয়া তাহাদিগকে পর্যবেক্ষণ কfরবে। আর দেfপও, যেন অস্তের ফসল নষ্ট না করে।” ब्रश्मिविश्वान श्राप्न4म७ अङ्ग .णहेब्रा মাঠে গেল । তখন শিক্ষকমহাশয় আর একটি ছাত্রকে ডাকিলেম—“সতীশচন্দ্র সরকার ?”
