পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᏜᏔ% বঙ্গদর্শন । এই ত গেল কোষসিদ্ধান্তের প্রাথমিক ইতিহাসের কথা। এখন এই সিদ্ধান্তটার মূল ব্যাপারকি দেখা যাউক। শ্বানের আবিষ্কারের প্রথম কথা এই ষে,যখন জরায়ু বা ডিম্বে প্রথম জীবোৎপত্তি আরম্ভ হয়, তখন প্রাণিশরীর একটিমাত্র কোষে গঠিত থাকে ; তা’র পর কালক্রমে সেই কোষ পূর্ণতালাভ করিলে,মূল কোযুট দ্বিধা বিভক্ত হইয়া দুইটি পৃথক্ কোষের উৎপত্তি করে এবং পরে এই জুইটি কোষ হইতে চায়িট এবং চারিট হইতে আটটি ইত্তাদিক্ৰমে অসংখ্য কোষের উৎপত্তি হয়। সেই এক-মূল-কোষজাত অসংখ্য কোষই জীবের একমাত্র গঠনোপাদান –পূৰ্ব্বোক্ত প্রথায় কোষসংখ্যাবৃদ্ধির সহিত গঠনোপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধি হইলে এবং বহিস্থ পদার্থ হইতে আহার্য্য সংগ্ৰহ করিয়া কোষগুলি পরিপুষ্ট হইয়া পড়িলে, জীবের আয়তনও বৃদ্ধি পাইয়া থাকে । অধ্যাপক শ্বানের জীবদ্দশায় পূৰ্ব্বোক্ত ऊरु वाडौङ श्रीब्र विट*श किछूछे श्रादिक्रड হয় নাই সভা, কিন্তু আবিষ্কারচেষ্ট। এখানেই cनव इब्र नाहे !-छे९क्लट्टे अभूतौ कभयङ्गानि নিৰ্ম্মিত হওয়ায়, পরবর্তী পণ্ডিতগণ খুব উৎসাহের সহিত জীবতত্ত্বের আরো নানাতত্ত্বানুসন্ধানে নিযুক্ত হইয়াছিলেন, এবং অল্পকালমধ্যে ইহার জীবকোষসম্বন্ধে আর একটা नूठन दाॉश्रांद्र श्रांबिझांब्र कब्रिग्रा ८कणिब्राছিলেন। অধ্যাপক শ্বান জীবকোষকেই জীবনী শক্তির মূল বলিয়া অনুমান করিরাছিলেন, কিন্তু পরবর্তী পণ্ডিতগণ অভিনৰ প্রথায় জীবশরীর ও কোষ পৰ্য্যবেক্ষণ করিবার সুযোগ পাইয়া,কোষের মধ্যস্থিত পদার্থ (6आर्छ/ বিশেষকে জীবনী শক্তির কারণ বলিয়া প্রচার করিয়াছিলেন । অণুবীক্ষণযন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা কয়িলে কোষের মধ্যে যে তরল পদার্থ দৃষ্ট হয়, তাছাই সেই জীবনী শক্তির উৎপাদক পদার্থ। আধুনিক জীবতত্ত্ববিদগণ জীবকোষকে স্থলত দুইভাগে বিভক্ত করিয়া থাকেন,—প্রথমাংশ কোষের বহিরাবরণ এবং দ্বিতীয় অংশট। তন্মধ্যস্থ তরল সামগ্ৰী । বিজ্ঞানবিদৃগণের সহস্ৰ অগ্নিপরীক্ষা উত্তীর্ণ হইয়। উক্ত কোষলামগ্ৰীটাই উদ্ভিদ ও প্রাণি শরীরের সজীবতার কারণ বলিয়া স্থিরীকৃত হইয়াছে,– কোন কারণে কোষ হইতৃে ঐ সামগ্ৰী নিষ্কাশিত হইয়া পড়িলে বা তাহ। বিকৃত হইয়া গেলে, জীবের জীবত্বের লক্ষণ থাকে না । কোষাবরণট কিন্তু সম্পূর্ণ নির্জীব পদার্থ —গুস্ক কাষ্ঠ বা শুষ্ক চৰ্ম্ম কেবল কতকগুলি কোষাবরণের সমষ্টিমাত্র, ইহা হইতে সেই কোষসামগ্ৰী নিষ্কাশিত হইয়া গেছে, কাষেই ইহার নির্জীব । অধ্যাপক শ্বানের সমসাময়িক পণ্ডিতগণের এবং আধুনিক জীবতত্ত্ববিদ্বগণের মতবাদের মধ্যে পার্থক্য এই যে, পূর্ববৰ্ত্তী পণ্ডিতগণ কোষাবরণকে জীবনী শক্তি রক্ষার প্রধান. সহায় মনে করিতেন, কিন্তু আধুনিকেরা কোষসামগ্রী দ্বারাই সেই কার্য্য সাধিত হইতে দেখ্রিয়, ইহাতেই জীবনী শক্তি বর্তমান বলিয়া মনে করেন । বস্ত্রাভরণাদি যেমন নিয়তই আমাদের শরীরসংলগ্ন থাকিয়াও बौदनौ *हि ब्रक्रा ब्र नझांच्च छ रारब्र न],কোষাবরণও তদ্রুপ কোষসামগ্রীর আভরণवक्रम ल्हेब्र थार्क भाज। बस्था भाषा কোষসামগ্ৰী হইতে যে এক প্রকার -পদার্থ