శy, ९ बत्रबर्थन। আজ সে অতিথিমাজ-আজস্থান পাইছে, মধ্যে লক্ষ পাওয়া আশাৱ পক্ষে তার কৃলি আবার উঠিয়া যাইতে হইৰে! কঠিন হইয়া উঠিল। আশার স্বামী ছাঁদের
- অপরাহ্নে বিনোদিনী নিজে উদ্যোগী হইয় অপরূপ নৈপুণ্যের সহিত জ্বাশার চুল বাধিস্থ সাজাইয় তাহাকে স্বামি-সন্মিলনে পাঠাইয়া দিত্ত। তাহার কল্পনা যেন অবগুষ্ঠিত হইয়া এই সজ্জিত বধূর পশ্চাৎ পশ্চাৎ মুগ্ধ যুবকের অভিসারে জনহীন কক্ষে গগন করিত । আবার এক এক দিন কিছুতেই আশাকে ছাড়িয়া দিত না । বলিত, “আঃ, আর একটু বুেসেই না ! তোমার স্বামী ত পালাইতেছেন না ! তিনি ত বনের মায়ামৃগ লন, তিনি অঞ্চলের পোষা হরিণা”—এই বলিয়৷ নানা ছলে ধরিয়া রাখিয়া দেরী করাইবার চেষ্টা कब्रिङ !."
মহেন্দ্র অত্যন্ত রাগ করিয়া বলিত— “তোমার সখী যে নড়িবার নাম করেন না— তিনি বাড়ী ফিরিবেন কবে ?” আশা ব্যঞ্জ হইয়া বলিত—“না, তুমি আমার চোখের বালির উপর রাগ করিয়ো না। তুমি জান মা, সে তোমার কথা । শুনিতে কত ভালবাসে—কত বত্ব করির সাজাইয়া আমাকৈ তোমার কাছে পাঠাইয়া দেৱ!” - o রাজলক্ষ্মী আশাকে কাজ করিতে দিতেন না। বিনোদিনী বধূর পক্ষ লইয়া জাহাকে কাজে প্রবৃত্ত করাইল। প্রায় সমস্তনিই বিনোদিনীয় কাজে আলস্য নাই, সেই সঙ্গে আশাকেও লৈ আর ছুট দিতে । "মী বিনোদিনী গরে পরে এমনি পুখল বানাইতেছিল যে, তাহার খুব উপরকার শূন্তঘরের কোণে বসিয়া আদেশে ছট্ফট্ করিতেছে, ইহা কল্পনা করিয়া বিনোদিনী মনে মনে তীব্র কঠিন হাসি হাপিত। অাশা উদ্বিগ্ন হুইয়া বলিত, “এৰায় যাই ভাই চোখের বালি, তিনি আবার রাগ করিবেন ।* * বিনোদিনী তাড়াতাড়ি বলিত--"স্লোস, এইটুকু শেষ করিয়া ধাও ! আর বেশী দেরী হুইবে না ?” - --- থানিক বাদে আশা আবার ছট্ফট্ করিয়া বলিয়া উঠিত—“না ভাই, এবার তিনি সত্যসত্যই রাগ করিবেন—আমাকে छ्tऽ-श्नांश्वि बांझे !” বিনোদিনী বলিত—“আই একটু রাগ করিলই বা ! সোহাগের সঙ্গে রাগ ন! মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকে লা—তরকাল্পীতে লঙ্কামরিচের মত !” কিন্তু লঙ্কামরিচের স্বাদটা যে কি, তাহা বিনোদিনীই বুঝিতেছিল—কেবল জে তাহার তরকারী ছিল না । তাহার শিরায় শিল্পায় যেন আগুন ধরিয়া গেণ । সে যে দিকে চায়, তাহার চোখে যেন ফুলিঙ্গবর্ষণ হইতে থাকে! -এমন মুখের ঘরকন্ধা— এমন সোহাঙ্গেয় স্বামী এ স্বল্পকে যে আমি রাজার ब्राबर, o স্বামীকে যে আমি পায়ের দান ক্ষরিা স্থাখিতে পাৰিতাম। তখন কি ॐ षtब्रह ५्र नि, ५ मांश्बङ् এই ছৱি । थांकिठ ! श्रांभांद्ध श्राद्धश्राद्र कि मा ಕ್ಹ್ಲಿ }, এই খেলায় পুতুল "{
