পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয়-সংখ্যা । ] আচার্য্য জগদীশের জয়বাৰ্ত্ত।। 為〉説 'તાર মধ্যে যেটুকু সত্য আশ্রয় করিয়াছে, তাহা আমাদের মঙ্গলকর, যেটুকু অন্ধভাবে অহঙ্কারকে প্রশ্রয় দিতেছে, তাহাতে আমাদের ভাল হইবে না । জীর্ণবস্ত্রকে ছিদ্রহীন বলিয়া বিশ্বাস করিবার জন্ত যতক্ষণ চক্ষু বুজিয়া থাকিব, ততক্ষণ শেলাই করিতে ੇਸ਼ কাজে লাগে । আমরা ভাল, এ কথা রটনা করিবার লোক যথেষ্ট জুটিয়াছে। এখন এমন লোক চাই, যিনি প্রমাণ করিবেন, আমরা বড়। আচাৰ্য্য জগদীশ বসুর দ্বারা ঈশ্বর আমাদের সেই অভাব পূরণ করিয়াছেন। আজ আমাদের যথার্থ গৌরব করিবার দিন আসিয়াছে,— লজ্জিত ভারতকে ধিনি সেই মুদিন দিয়াছেন, র্তীকাকে সমস্ত অন্তঃকরণের সহিত প্রণাম করি। আমাদের আচার্য্যের জয়বাৰ্তা এখনো fরতবর্ষে আসিয়া পৌছে নাই যুরোপেও তাহার জয়ধ্বনি সম্পূর্ণ প্রচার হইতে এখনো কৰি বিলম্ব আছে। যে সকল বৃহৎ আবিষ্কারে বিজ্ঞানকে নুতন করিয়া আপন ভত্তি স্থাপন করিতে বাধ্য করে, তাহ একग्निं &ांश् छ्व नः । अथर्ष छांद्भिक्ि হইতে যে বিরোধ জাগিয়া উঠে, তাহাকে নিরস্ত করিতে সময় লাগে ; সত্যকেও সুদীর্ঘকাল লড়াই করিয়া আপনার সত্যতা প্রমাণ করিতে হয় । আমাদের দেশে দর্শন যে পথে গিয়াছিল, য়ুরোপে বিজ্ঞান সেই পথে চলিতেছে। তাছ ঐক্যের পথ। বিজ্ঞান এ পর্য্যন্ত এই ঐক্যের পথে গুরুত্তর যে কয়েকটি বাধা পাইয়াছে, एठांशौग्न भाषा छफ़ ७ छौcवग्न ७धं८उन ७कफ़ि । অনেক অনুসন্ধান ও পরীক্ষার হক্সলি প্রভৃতি পণ্ডিতগণ এই প্রভেদ লঙ্ঘন করিতে পারেন নাই। জীবতত্ত্ব এই প্রভেদের দোহাই দিয়া পদার্থতত্ত্ব হইতে বহুদূরে আপন স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করিতেছে । আচাৰ্য্য জগদীশ জড় ও জীবের ঐক্যসেতু বিদ্যুতের আলোকে আবিষ্কার করিয়াছেন । আচাৰ্য্যকে কোন কোন জীবতত্ত্বৰিদ বলিয়াছিলেন, আপনি ত ধাতব-পদার্থের কণা লইয়া এতদিন পরীক্ষা করিয়া আসিতেছেন, কিন্তু যদি আস্ত একখণ্ড ধাতুপদার্থকে চিম্টি কাটয় তাহার মধ্য হইতে এমন কোন লক্ষণ বাহির করিতে পারেন, জীবশরীরে চিমটির সহিত যাহার কোন সাদৃশু পাওয়া যায়, তবে আমরা বুঝি ! জগদীশবাবু ইহার উত্তর দিবার জম্ভ এক নূতন কল বাহির করিয়াছেন। জড়বস্তুতে চিম্টি কাটিলে যে স্পন্দন উৎপন্ন হয়, এই কলের সাহায্যে তাহার পরিমাণ স্বত লিখিত হইয়া থাকে আশ্চর্য্যের বিষয়.এই যে, আমাদের শরীরে চিম্টির ফলে যে স্পন্দনরেখা পাওয়া যায়, তাছার সহিত এই লেখার কোন প্রভেদ নাই । জীবনের স্পন্দন যেরূপ নাড়ীম্বারা বোঝা যায়, সেইরূপ জড়েরও জীবনী শক্তির নাড়ীস্পন্দন এই কলে লিখিত হয়। জড়ের উপর বিষপ্রয়োগ করিলে তুহোর স্পন্দন কিরূপে বিলুপ্ত হইরা আসে, এই কলের দ্বারা তাছ फ़िबिउ झहेब्रां८छ् । - বিগত ১৭ই মে তারিখে আচাৰ্য্য জগদীশ রয়াল ইন্‌ষ্টটুশিনে বক্তৃতা করিতে জাহত হুইয়াছিলেন। তাছার বক্তৃতার বিষয় ছিল