পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেকাধবনি । ديسمبههجهين جصية يوه والجمــمـسـ. হঠাৎ গৃহপালিত ময়ূরের ডাক শুনিয়া আমার বন্ধু বলিয়া উঠিলেন-আমি ঐ ময়ূরের ডাক সহ্য করিতে পারি না ; কবিরা কেকারবকে কেন যে র্তাহীদের কাব্যে স্থান দিয়াছেন, বুঝিবার জো নাই । কবি যখন বসন্তের কুহুস্বর এবং বর্ষার কেকা—ছটাকেই সমান আদর দিয়াছেন, তখন হঠাৎ মনে হইতে পারে, কবির বুঝি বা কৈবল্যদশা প্রাপ্তি হইয়াছে, তাহার কাছে ভাল ও মন্দ, ললিত ও কর্কশের ८ङन लूथं । কেবল কেক। কেন, ব্যাঙের ডাক এবং ঝিল্লীর ঝঙ্কারকে কেহ মধুর বলিতে পারেন না । অথচ কবির। এ শব্দ গুলিকে ও উপেক্ষণ করেন নাই । প্রেয়সীর কণ্ঠস্বরের সহিত ইহাদের তুলনা করিতে সাহস পান নাই, কিন্তু ষড় ঋতুর মহাসঙ্গীতের প্রধান অঙ্গ বলিয় তাহারা ইহাদিগকে সন্মান দিয়াছেন। এক প্রকারের মিষ্টতা আছে, তাহ। नि:नश*ब्र भिठे, निङां रुझे मिटे । उांश নিজের লালিত্য সপ্রমাণ করিতে মূহূৰ্ত্তমাত্র नयम्र लम्र न । हेटिझरब्रग्न पत्रननिभु मांत्रका লইয়া, মন তাহার সৌন্দর্য্য স্বীকার কয়িতে কিছুমাত্র তর্ক করে না । তাহ আমাদের মনের নিজের আবিষ্কার নছে—ইঞ্জিয়ের निक६ इहे८ङ भt७ब्रा ; ७हेखना भन आशिं८क अवस्र कट्ब्र :-वरण, ७ निडांडहे মিষ্ট, কেবলি মিষ্ট । অর্থাৎ উহার মিষ্টত। বুঝিতে অস্তঃকরণের কোন প্রয়োজন হয় না, কেবলমাত্র ইন্দ্রিয়ের দ্বারাই বোঝা যায়। মন পারতপক্ষে ইন্দ্রিয়ের ঋণ স্বীকার করিতে চায় না । যাহারা গানের সমজদার, এইজন্যই তাহায় অত্যন্ত উপেক্ষা প্রকাশ করিয়া বলে, অমুক লোক মিষ্ট গান করে। ভাবটা এই যে, মিষ্ট গারক গানকে আমাদের ইন্দ্রিয়সভার অানিয়া নিতান্ত সুলভ প্রশংসা দ্বারা অপমানিত করে ;–মার্জিত রুচি ও শিক্ষিত মনের দরবারে সে প্রবেশ করে না । যে লোক পাটের অভিজ্ঞ যাচনদা f সে রসসিক্ত পাট চার না ; সে বলে, আমাকে শুকনো পাট দাও,তবেই আমি ঠিক ওজনট বুঝিৰ । গানের উপযুক্ত সমজুদার বলে, বাজে রস দিয়া গানের বাজে গৌরব বাড়াইয়ে না,—আমাকে শুক্নো মাল দাও, তবেই আমি ঠিক ওজনটি পাইব, আমি भूनि श्हेब्रा कि नाभरि झुकाहेब्र निद । বাহিরের বাজে মিষ্টতায় আসল জিনিষের মূল্য নামাইয়া দেয়। মন বলে, ইন্দ্রিয় যে সুখটুকু আদার করে, সেটুকু আমি উপেক্ষা করিতেও পারি, সেটুকু কল্পনা করিয়া লইবার শক্তিও আমায় আছে, অতএব সেটার অনেকখানি বাদ দিলেই আমি সন্মানিত হই।