পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२४२ বঙ্গদর্শন। [ আশ্বিন। সে বধু লেখক, ন চায় ফিরিয়৷ উদ্যত, নব সম্পাদক মহাশয় ও র্তাহার সঙ্গে । এমতি করিল কে ? আমি সবিনয় নমস্কার-নিবেদন করিলাম--- আমার আস্তর যেমন কfরছে, “ভাল ত ?—আর যে দেখা পাই না।” মুখে তেমনি হউক সে ! এইটুকু বলিলাম, কিন্তু আমার কাতরযাহার লাগিয়া, বাছাই ত্যজিছু দৃষ্টিতে প্রকাশ করিতেছিল,— লোকে অপযশ কয়,— “এই পথে নিতি, কর গতায়তি, সেই গুণনিধি, আমারে ছাড়িয়া নুপুরের ধ্বনি শুনি । অfর জানি কার্ হয় ! সম্পাদক হয়ে, লেখক ভাঙায়ে এমতি করিল কে ? আমার পরাণ, যেমতি করিছে লেমতি হউক সে ।” অনেক লেখক আবার এরূপ কোন কারণ না ঘটিতেই নুতনে মন দিলেন । হায় এই সব লেখকদের নিকট আমর। সম্পাদকগণ বুঝি হবিয্যের মালসা •— “নিতুই নব।” ইহাদের মধ্যে অনেকেই কাগজ বাহির করিবার সময় অামায়ু বিশেষ উৎসাহ দিয়াছিলেন—এখন ইহাদের সে আশ্বাসৰাণী কোথায় রহিল ?

  • ষে মনেতে নাচাইলে

সে মন এখন রইল কোথা ? ডুমুরের ফুল হলি কি রে দেখা পাওয়া কঠিন কথা ।” বুঝি— “সে কাল গেল বৈয়া বঁধু সে কাল গেল বৈয়া ।” একদিন এই শ্রেণীর একজন লেখককে পথে দেখিতে পাইলাম। তিনি তখন আর এক সম্পাদকের অফিসে প্রবেশ করিতে নব-সঙ্গে বাস, আমারে নৈরাশ, আমি বঞ্চি একাকিনী ॥ বঁধু আজ না ছাড়িয়া দিব ।” লেখক-মহাশয় ব্যাপারটা বুঝিয়া একটু অ প্রতিভ হইলেন, যেন পলাইভে পারিলে বাচেন ! ভাবটা,— “চন্দ্রাবলি, আজি ছাড়ি দেহ মোরে, ঐদাম ডাকিছে, যাব তার কাছে, এই নিবেদন তোরে ।” “আচ্ছা দেখা হবে” বলিয়া তিনি পাশ কাটাইলেন, আমি ভাবিতে ভাবিতে চলি লাম, .-- “লেখক চপলজাতি কোথা নাহি থির রায় । যে তারে অধিক তোষে তারে সে লেখা জোগায় ।” তা যে কারণেই হোক, দিনদিন আমার বাধা লেখকগণের মধ্যে অনেকেরই অনুগ্রহে वशि*ठ रुहेरङ शांशिलांभ ! श्रांभांब्र गभद्र খারাপ পড়িয়াছিল, —জানি না, একদিন কি श्6,कि श्रेण- _ “खांडि१ भत्रणशल्ले आों★नांग्न हांtङ !” উদ্দীপনা-সম্পাদনে যিনি আমার প্রধান

  • ইহাতে বেন এ কথা কেহ না বুঝেন যে, এই সকল লেখক জননীস্বরূপ বঙ্গভাষার শ্রাদ্ধ নিত্য করিয়া

श्रृंtएकत्र !