পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२88 তৃতীয় রেখা ঔষধপ্রয়োগের পর—ঔষধপ্রয়োগে অবসাদ দূর হইয়াছে ; ধাতু আবার প্রকৃতিস্থ হইয়া উত্তেজনায় সাড়। ১৪ ক চিত্র দেওয়া আবশ্যক হয় দিতেছে। নাই । ১৫ থ চিত্র । ১৫ খ — এখানে ও তিনটি রেখা । পথম রেখা ধাতুদ্রব্যের স্বাভাবিক অবস্থার জ্ঞাপক । অল্পমাত্রায় উত্তেজক দ্রব্যের প্রয়োগে ধাতুদ্রব্য কিরূপে উত্তেজিত হয়, তাহা ও দ্বিতীয় রেখার বুঝা যাইতেছে । অধিক মাত্রায় প্রয়োগে ঔষধ ও কিরূপে বিষবৎ হয়, উত্তেজনা কিরূপে অবসাদে পরিণত হয়, তাহা দেখা যাইতেছে। আফিম, বেলাডোন, ষ্টপিকাকুয়ান প্রভৃতি দ্রব্য কিরূপে মাত্রাভেদে স্নায়ুমন্ত্রের উপর, কখনও ঔষধের, কথন ও বিষের, কাজ করে, তাহ সৰ্ব্বঞ্জনবিদিত ; স্বতন্ত্র চিত্রে তাহ দেখান গেল ন । বঙ্গদর্শন । [ আশ্বিন। ১৬ ক —স্বায়ুৰ্যন্ত্রের উপর আফিমের ক্রিয়া দেথান হইয়াছে । বীমাংশে প্রয়োগের পূৰ্ব্বতন, দক্ষিণাংশে পরবর্তী ক্রিয়া দেখান হইয়াছে। ১৬ থ চিত্র। ১৬ খ —ধাতৃদ্ৰব্যে আফিমের তদনুরূপ ক্রিয় ! জড়দেহে ও জীবদেহে যে কতটা সোসাদৃশু আছে, তাহ উপরি উদ্ধৃত চিত্র গুলি দেখিলেই কতকটা বুঝা যাইবে । এই সাদৃশ্যের বিষয় এতদিন কেহ জানিত না । অধ্যাপক জগদীশচন্দ্র এই সাদৃশ্বের আবিষ্কার করিয়া বিজ্ঞানশাস্ত্রে একটা নুতন রাস্তা খুলিয়া দিয়াছেন, সে বিষয়ে সংশয়মাত্র নাই। এই নূতন পথ অবলম্বন করিয়া বৈজ্ঞানিকের কোন নুতন দেশে উপস্থিত হইবেন, তাহ এখন কেহই বলিতে পারে না । জীবদেহের মত জড়দেহ বাহিরের উত্তেজনায় সাড়া দেয়, জীবদেহের স্থায় জড়দেহ বিষপ্রয়োগে অবসন্ন হয়, আবার ঔষধে তাঙ্গার অবসাদ নষ্ট হয়, এই সকল नृडन उरु अक्षााभरु छश्रीश्रर्हरअङ्ग भूरी কোন বৈজ্ঞানিকেরই কল্পনায় আসে নাই। জড়েরও জীবন আছে কি না, এই দুরূহ প্রশ্নের মীমাংসা বিজ্ঞানশাস্ত্রের একটা প্রকাও, সমস্ত। অনেক বড় বড় পণ্ডিত