সপ্তম-সংখ্যা । ] চোখের খালি । না। অবশেষে মহেন্দ্র খুব জোর করিয়াই মনে মনে কছিল, “আশাকে আমার হৃদয় হইতে এক চুল সরাইয়া বসিতে পারে, এমন ত আমি কোথাও কাহাকে ও দেখিতে পাই না ।” মহেন্দ্র অন্নপূর্ণাকে কহিল- “কাকীমা, আমার কালেঞ্জ কামাই যাইতেছে-- এবারকার মত তবে আসি ! যদি ও তুমি সংসারের মায়া কাটাইয় একাস্তে আসিয়া আছ-তবু অনুমতি কর, মাঝে মাঝে "আসিয়া তোম}র পায়ের ধলা লইয়া সাব ।” মহেন্ধ গুহে ফিরিয়া আসিয়া যখন "শাকে তুtহার মেহোপহার মিয়ূরের কোটা ও একটি শাদী পাথরের চমকি ঘাট দিম, তখন তাহার চোখ দিয়৷ ব" কয়িস্থ জল লাগিল । নাদীমার সেই পরমস্নেহময় ধৈর্য্য মাদামায় প্রতি তাহীদের ও শাশুড়ির নানfপ্রকার উপদব স্মরণ করিয়; তাঙ্গর দুধ য়ু ব্যাকুল হইয়; উঠিল স্বামীকে ও মাইঃ “আমার বড় ইত্ব কল্পে, আমি এষ্ট পার মাস্টীমার কাছে গিয় তাহাব ক্ষম। ও পায়ের ধূলা লইয়ং আসি । সে কি কোনমতেই ঘটতে পারে না g" মহেশ্র আশার বেদন বুঝিল, এবং কিছুদিনের জন্ত কাশীতে সে তাহার मानाभांद्र कांटझ थांब्र, हेहां८७ ठाशब्र সন্মতিও হইল। কিন্তু পুনৰ্ব্বার কালেজ কামাই করিয়া অtশাকে কাশি পৌছাইয়। দিতে ভাস্থায় দ্বিধ বোধ হইতে লাগিল । আশা কছিল, “জ্যাঠাইমা ত অন্নদিনের মধ্যেই কাশী যাইবেন, সেই সঙ্গে গেলে কি ক্ষতি আছে - * . . . " * - মঃ সীর পড়িতে এবং তfহার . . . . . . 弊 .مسبب سسلسمس মহেন্দ্র রাজলক্ষ্মীকে গিয়া কহিল—“ম, বে একবার কাশীতে কাকীমাকে দেখিতে ধাইতে চায় ;* * রাজলক্ষ্মী শ্লেষবাকো কহিলেন, “বে। ঘাইতে চান ত অবশুই যাইবেন, যাও ষ্ঠাহাকে লইয়া যাও !” . . .” মহেন্দ্র যে আবার অন্নপূর্ণার কাছে ষাতায়াত আরম্ভ করিল, ইহা রাজলক্ষ্মীর ভাল লাগে নাই । বধুর যাইবার প্রস্তাবে তিনি মনে মনে আরো বিরক্ত হইয় উঠিলেন । মহেন্দ্র কহিল –“মীমার কালেজ অাছে, আমি রাথিতে যাইতে পারিব না। তাহার জ্যাঠামশায়ের সঙ্গে যাইবে ।” রাজলক্ষ্মী কম্বিলেন-—“সে ত ভাল কথা ! জ্যাঠামশায়রা বড়লোক, কখনো আমাদের মত গরিবের ছয় মাড়াম না, ঠাই{:দর সঙ্গে যাইতে পারিলে কান্ত । পোরব ? . মাতার উত্তরোত্তর শ্লেষবাক্যে মহেন্দ্রের মল একেবারে কঠিন হইয়! স্বকিল । সে কোন উল্লুর ম৷ fদ ৷ আশাকে কাণ, ; পাঠাইতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হইয়া চলিয়া গেল । বিহার যখন রাজলক্ষ্মীর সঙ্গে দেখা করিতে আসিল, রাজলক্ষ্মী কছিলেন—“ও বিহারি, গুনিয়াছিল, আমাদের বৌমা যে कांडे यांहtङ हेछ् कब्रिप्रां८छ्न !” বিহারী কহিল—“বল কি মা, মহীন্দ আবার কালেজ কামাই করিয়া কাশী যাইবে ?” । . . রাজলক্ষ্মী কছিলেন, “না, ন, মহীন কেন যাইবেন ? তা হইলে আর বিবিয়ানা
