পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नयम-ज२थT । } চোখের বালি। 8e속 ধরিয়া টানিয়া রাখিতে চায়, তাহারা অামার কেহই নহে ?” । মছেঞ্জ উন্মত্ত হইয়া গদগদকণ্ঠে বলিয়া উঠিল—“বিনোদিনি, তবে আমার ভালবাসা তুমি পায়ে ঠেলিবে না ?” বিনোদিনী কহিল—“মাথায় করির রাখিব । ভালবাস। আমি জন্মাবধি এত ८दणि श्रोहे नांहे ८ष, कांहे नां वणिग्ना झिज्जां हेग्रां দিব !” মহেন্দ্র তখন দুই হাতে বিনোদিনীর দুই হাত ধরিয়া কহিল—“তবে এস, অামার ঘরে ! তোমাকে জীজ আমি ব্যথা দিয়াছি, তুমিও আমাকে ব্যথা দিয়া চলিয়া মাসিয়tছ—যতক্ষণে তাহ একেবারে মুছিয়া না शाहे८द, ऊङक-१ जांमांद्र थाहेब्र छहेब्र किहूरङहे छ्ष माहे ।” दि८मांलिनौ रुश्ठि-*ञांछ मग्न-श्रांख बांभांरक झांष्क्लिग्नां मां s । यनि cडांभांरक হঃখ দিয়া খাকি, মাপ কর।” মহেজ কহিল--"তুমিও আমাকে মাপ কর, নৰিলে আমি রাত্রে ঘুমাইতে পারিব না।” বিনোদিনী কহিল—“মাপ করিলাম।” মছেঞ্জ তখনি অধীর হইয়া ৰিনোদিনীর कार्यक्ष शरङ शरङ क्रभ। ७ डाणबागान्न একটা নিদর্শন পাইবার জন্ত ব্যগ্র হইয়া উঠিল। কিন্তু বিনোদিনীর মুখের দিকে sश्व्रिा थम्कब्र नैाफाहेण । विप्नानिनौ লিড়ি দিয়া নামিয়া চলিয়া গেল—-মহেন্দ্র ও ধীরে ধীরে সিড়ি দিয়া উপরে উঠিয়া ছাদে বেড়াইতে লাগিল। বিহারীর কাছে হঠাৎ श्रांछ भरश्टा ५ब्रां श्रृंक्लिब्रां८छ्, ऐशं८ङ ठांशंब्र মনে একটা মুক্তির আনন্দ উপস্থিত হইল। লুকাচুরির যে একটা ঘৃণ্যতা আছে, একজনের কাছে প্রকাশ হুইরাই যেন তাহা अरनकफै। मूब श्हेण । भcश्ठा भएन भन्न কহিল—“আমি নিজেকে ভাল বলিরা মিথ্য। করিয়া আর চালাইতে চাহি না-কিন্তু জামি ভালবাসি—মামি তালবাসি সে কথা মিথ্যা নহে।” নিজের ভালবাসার গৌরবে তাছার স্পৰ্দ্ধ এতই বাড়িয়া উঠিল ৰে, নিজেকে মন বলিয়া সে আপন মনে উদ্ধতভাবে গৰ্ব্ব করিতে লাগিল। নিস্তন্ধ সন্ধ্যাকালে নীরব জ্যোতিষ্কমণ্ডলী-অধিরাজিত অনন্ত জগতের প্রতি একটা অবজ্ঞা নিক্ষেপ করিরা মনে মনে কহিল—“যে জামাকে যত মনাই মনে করে করুক, কিন্তু আমি ভালবালি!” বলিয়া বিনোদিনীর মানসী মূৰ্ত্তিকে দিয়া মহেন্দ্র সমস্ত আকাশ, সমস্ত সংসার, সমস্ত কর্তব্য আচ্ছন্ন করিয়া ফেলিল। বিহারী হঠাৎ আসিয়া আজ যেন মহেন্দ্রের জীবনের ছিপি-জাট। মসীপাত্র উণ্টাইরা ভাঙিয়। ফেলিল—বিনোদিনীর কালো চোখ এবং কালে চুলের কালী দেখিতে দেখিতে বিস্তৃত হইয়া পূৰ্ব্বেকার সমস্ত শাদা এবং সমস্ত লেখা লেপিয়া একাকার করিয়া দিল । ক্রমশ !