পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম-সংখ্যা । ] অশোকবৃক্ষমূলে মদনপুজার ব্যবস্থা হইবার বোধ হয় আরও একটু কারণ ছিল। অশোক কামিনীকুলের সর্বশোকবিনাশক; शैौरव्राशनिदांब्रक च्यदार्थ ठेष५ ॥ ६5ज्जांशंप्भ অশোকতরু মঞ্জরিত হইবার সমর হইতেই মহিলামণ্ডলীর নানারূপ অশোকত্ৰতপালনের ব্যবস্থা দেখিতে পাওয়া যায় । চৈত্রগুক্ল ষষ্ঠীতে অশোকষষ্ঠ পুত্রবর্তীর পক্ষে অবশ্যপ্রতিপাল্য ব্ৰত ; চৈত্রগুক্ল অষ্টমীতে অশোকাষ্টমী ত্ৰতে অষ্ট অশোককলিকা পানের অশেষ ফল কীৰ্ত্তিত। এই সকল কারণে মনে হয়, বুঝি’ বসন্তসমাগমে নানা ত্রভনিয়মব্যপদেশে মহিলাগণকে অশোকমূলে সমবেত হইবার ব্যবস্থা করিয়া শাস্ত্রকারগণ কৌশলে স্বাস্থ্যরক্ষার সহায়তা করিয়া গিয়াছেন। ভাবপ্রকাশে অশোকের অনেক গুণ উল্লিখিত আছে। যথা :– “জশোকঃ শীতলস্তিক্তে গ্রাহী বর্ণ্যং কৰায়কঃ । দোষাপটতুৰাদাহকৃমিশোষবিৰtশ্রজিৎ ৷” মানুদেবের পূজার জন্ত অশোকবৃক্ষমূল প্রশস্ত হইলেও, অঞ্জলিদানে ছুক্তমঞ্জরীর @i५ॉछ cप्रथिcङ श्रृंॉ क्षुद्र! शांभू । “छाडि জ্ঞানশকুন্তলে’ তাহার আভাস আছে। পশ্চাত্তাপতপ্ত দুষ্মন্ত মদনমহোৎসব নিবারণ করিবার জন্ত চুতমঞ্জরীচয়ন নিষেধ করির দিয়াছিলেন। এই সকল পুরাতন প্রথা কোন প্রকার বৈজ্ঞানিক ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল কি না, তাহ জানিতে না পারিলেও, সেকালের গৃহস্থের বাস্তুসংলগ্ন ফুদ্রোদ্যানে আম্র ও অশোক ষে পরমসমাদরে প্রতিপালিত হইভ, তাহার অনেক প্রমাণ • প্রাপ্ত হওয়া যায়। এখন সেই মদন-মহোৎসব 8}} সকল স্থান অন্তশ্রেণীর বিচিত্র বিদেশীর *iॉम* शौ८ब्र शौरव्र श्रशिकांग्न कब्रिग्रां लहेস্বাছে। বিদেশীয় শাসনের ন্যায় বিদেশীয় রুচি ও আমাদের আন্তরিক স্বাধীনত। বিলুপ্ত করিয়া আমাদিগকে পরপাদপদ্মোপজীবিদাসজাতিতে পরিণত করিয়াছে । এখন অশোক দুল্লভ হইবে না কেন ? ۔-- মদনমহোৎসবের বাহাড়ম্বর বড় হৃদয়েtন্মাদক বলিয়া নরনারী সহজেই তাহার অনুরক্ত হইরা উঠিয়াছিল। ভারতবর্ষের দ্যার মুখসেব্য বিচিত্র দেশের বসন্তসমাগম স্বভাবতই হৃদয়োম্মাদক । বোধ হর, ঋতুরাজ আত্ম প্রভাবেই ভারতীরগণকে প্রথমে বনজ লতাপুষ্পে সুশোভিত করিয়া উৎসবমগ্ন করিয়াছিলেন, কালে তাহাই জাতীয় মহোৎসবে পরিণত হইয়াছিল। কালক্রমে তাহার সহিত নৃত্যগীত, আবীরকুঙ্কুম, হিন্দোলা ও মুরা সম্মিলিত হইয়া মোহাবেশে মধুমাসকে সত্যসত্যই মধুময় করিয়া তুলিয়াছিল! সেই মধুসমাগমসময়ে বাঞ্ছিতজনসম্মুখে সস্ত্ৰম-সঙ্কোচ তিরোহিত হইয়া কত নিভৃত হৃদয়বেদনা সঙ্গীতচ্ছলে উচ্ছসিত হইয়া উঠিত। বৎসরের মধ্যে সেই এক দিন ! তাহার প্রতীক্ষার কে না দিবস গণনা করে ? এই মহোৎসবের উদ্ধাম দৃশ্য “রত্নাবলী”তে কেমন মুকৌশলে চিত্রিত হইয়াছে –যেন এখনও তাহা প্রত্যক্ষবৎ প্রতীয়মান । রথ্যামুখ প্রতিশদিত করিয়া মাদলের উদ্ধাম বাদানিনাদ চতুর্দিকে প্রধাবিত হইতেছে ; বিকীর্ণ আবীরচুর্ণে দিদিগন্ত আচ্ছন্ন হইরা পড়িতেছে ; ধারাযন্ত্রনিঃস্বত স্বরঞ্জিত বরি