পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম-সংখ্যা । ] চোখের বালি। সময় রাজলক্ষ্মী সম্লেছে তাছার মাথায় হস্তস্পর্শ করিলেন । রাজলক্ষ্মী আজ নিগুঢ়-সহানুভূতি-বশত বিহারীর প্রতি পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি অাদর ও স্নেহ প্রকাশ করিলেন। কহিলেন—“ও বেহারি, তুই এতদিন আসিস नोहे ८कन ? पञांभि ८ब्रांछ भ८ञ कब्रिडांम, আজ নিশ্চয় বেহারী আসিবে, কিন্তু তোর আর দেখা নাই ।” বিহারী হাসিয়া কহিল—“রোজ আসিলে ত তোমায় বিহারীকে রোজ মনে করিতে ना भा ! भश्न्निा ८कांथांब्र ?” রাজলক্ষ্মী বিমর্ষ হইয়া কহিলেন, “মহিনের আজ কোথায় নিমন্ত্রণ আছে, সে আজ কিছুতেই থাকিতে পারিল না।” শুনিবামাত্র বিহারীর মনটা বিকল হইয়া গেল। আশৈশব প্রণরের শেষ এই পরিণাম ? একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া মন হইতে সমস্ত বিষাদবাষ্প উপস্থিতমত তাড়াইয়া দিবার চেষ্টা কম্বিয়া বিহারী জিজ্ঞাসা করিল, “আজ কি রান্না হইয়াছে ७नि !'-बणिब्रां ऊांशांब्र निरङब्रथिम्र वाअनগুলির কথা জিজ্ঞাসা করিতে লাগিল। ब्राजणशैौब्र ब्रझरनब्र निम बिशर्द्रौ किडू अउिब्रिख आक्लन्नब्र कब्रिब्र निrखटक शूक বলিয়া পরিচয় দিত,—জাহারলোলুপত cनथाहेब्रा विशत्रैौ भांडूझनञ्चलागिर्नेौ ब्रांछলক্ষ্মীর ম্লেছ কাড়িয়া লইত। আজও তাছার रब्रछिठ-वTअन-नश८क विशांईौब्र अठिभांजांब्र কৌতুহল দেখিয়া রাজলক্ষ্মী হাসিতে হাসিতে डैशिव्र cणांछांङ्कब्र अठिथिएक जांचांग দিলেন। এমন সময় মহেন্দ্ৰ আসিয়া বিহারীকে শুষ্কম্বরে দস্তুরমত জিজ্ঞাসা করিল, “কি বিহারি, কেমন আছ ?” রাজলক্ষ্মী কহিলেন, “কই মহিন, তুই তোর নিমন্ত্রণে গেলি না ?” মহেন্দ্র লজ্জা ঢাকিতে চেষ্টা করিয়া কছিল—“না, সেটা কাটাইয়া দেওয়া গেছে ।” স্নান করিয়া আসিয়া বিনোদিনী যখন দেখা দিল, তখন বিহারী প্রথমটা কিছুই বলিতে পারিল না। বিনোদিনী ও মছেন্দ্রের যে দৃশু সে দেখিয়াছিল, তাহ তাহার মনে মুদ্রিত ছিল। বিনোদিনী বিহারীর অনতিদূরে আসিয়া মৃদ্ধশ্বরে কছিল—“কি ঠাকুরপো, একেবারে চিনিতেই পার ন; নাকি ?” বিছারী কহিল, “সকলকেই কি চেনা যায় ?” বিনোদিনী কহিল—“একটু বিবেচনা থাকিলেই যায়।” বলিয়া খবর দিল, “পিসিমা, থাবার প্রস্তুত হইয়াছে।” মহেন্দ্র-বিহারী থাইতে বসিল ; রাজলক্ষ্মী অদূরে বসির দেখিতে লাগিলেন এবং বিনোদিনী পরিবেষণ করিতে লাগিল । মছেন্দ্রের খাওরায় মনোযোগ ছিল না, সে কেবল পরিবেষণে পক্ষপাত লক্ষ্য করিতে লাগিল। মহেন্দ্রের মনে হইল, বিহারীকে পরিবেষণ করিয়া বিনোদিনী যেন একটা বিশেষ মুখ পাইতেছে। বিহারীর পাতেই যে বিশেষ করিয়া মাছের মুড়া ও দধির সর পড়িল, তাহার উত্তম কৈফিয়ৎ ছিল—মছেজ বরের ছেলে, বিহারী নিমন্ত্রিত। কিন্তু মুখ ফুটিয়া নালিশ করিবার