পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 সমস্ত কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহিত হইত। এ দেশের সমস্ত দলিল, পাট্টা, লক্ষ্মীকারবারের চিঠিপত্র ও যাবতীয় লেখাপড়া, আড়ঙ গুলির হিসাবপত্র, বন্ধুবান্ধবের নিকট পত্রাদি, সমস্তই বাংলা-ভাষার লিখিত হইত। বড় বড় জমিদারবর্গের মধ্যেও অতি অল্প-- ংখ্যক ব্যক্তিরই পাশা কি আরবীতে অধিকার ছিল ; যদিও কাজিদের বিচারগুহে পাশাঁর চর্চা হইত, তথাপি পাশী দলিলপত্রের একটা বাংলা অনুবাদ দেওরা অপরিহার্য্য ছিল,—প্রত্যেক বিচারালয়েই বাংলাঅনুবাদক (মতরজম্‌) নিযুক্ত থাকিতেন এবং সাধারণের অবগতির জন্য যে সকল পাশবিজ্ঞাপন প্রচার্তি হইত,তাহার সকলগুলির সঙ্গে সঙ্গেই একটা বাংলা অনুৰান দেওয়া আবশ্যক হইত। জমিদারগণ প্রজাদিগকে বাংলাভাষায় লিখিত দলিলপত্র প্রদান করিতেন। সুতরাং মনে হইতে পারে, ইংরেজদিগের আগমনের পূৰ্ব্বেই বাংলা গদ্য এতাদৃশ বিস্তৃত প্রচারদ্বারা বিশেষ পুষ্টিলাভ করিয়াছিল। কিন্তু তাহ হর নাই । যে ভাষাকে হালহেড সাহেব বাংলা-ভাষাসংজ্ঞার অভিহিত করিয়াছেন, তাহ প্রকৃতপক্ষে কি গ্রকারের সামগ্ৰী, তাহ তদীয় মন্তব্য পাঠেই অবগত হওয়া যায় ;--“ষে বঙ্গদর্শন । [ भांश । সকল ব্যক্তি বাঙলা ক্রিয়াবাচক শব্দের সঙ্গে সৰ্ব্বাপেক্ষ বেশী আরবী কি পাশী নামশব্দ ব্যবহার করিয়া থাকেন, তাহাঙ্গের বাংলাই বিশেষ প্রশংসনীয় বলিয়া পরিচিত।” * পাঠকগণ সাবেকী দলিলপত্র অনেকই দেখিয়া থাকিবেন, হালহেডসাহেব নিম্নলিখিত দলিলটি উদ্ভূত করিয়া বাংলাভাষার স্বরূপের পরিচয় দিয়াছেন—

  • ৭ + ঐরাম । গবিবনে ওজ শেলামত— আমার জমিদারি পরগনে কাকজোন ऊांझाँग्न झूझे &jांभ शब्रिब्री' *ीकखि झहे ब्रां८छ् । সেই দুই গ্রাম পয়স্তী হইয়াছে চাকুলে একবরপুরের ঐহরেকৃষ্ণ চৌধুরী আজবায় জবরদস্তী দখল করিয়া ভোগ করিতেছে আমি মালগুজারির শরবরাহতে মারা পড়িতেছি উমেদ ওয়ার জে শরকার হইতে এক আমিন ও এক চোপদার শরজমিনতে পহুচিয়া তোরফেলকে তলব দিয়া লইয়া আদালত করিয়া হক দোলায় দেন ইতি সন ১১৮৫ সাল তারিখ ১১ শ্রাবণ | ফিদবি জগতবির রায়” ব্রাহ্মণপণ্ডিতগণ এই বাংলাকে অবজ্ঞা করিতেন ; যাহার যবনস্পৃষ্ট সমস্ত দ্রব্যই পরিহার করিতেন, তাহারা যে এরূপ বাংলার প্রতি ঘৃণা ও উপেক্ষা প্রদর্শন
  • "And at present those persons a 'e thought to speak this compound idiom with the most elegance who mix with pure Indian verbs the greatest number of Persian and

Arabic nouns.”

  • এই “ কেন প্রয়োগ করা হইত, তাহারাজ রামমোহন রায় ব্যাখ্যা করিয়াছেন—“পাদির উপস্থাি ভাগে (৭) এই সপ্ত সংখ্যার অঙ্ক বাহার দ্বারা গুণ্ডাকার সাদৃষ্ঠে গণেশৰে বোধ হয়, বিশ্বনাশের নিমিত্ত

एछांहांरक ¢कझ ¢कझ जिभिग्नां थांटकन !” রাজা রামমোহন রায় কৃত ব্যাক্টরণ ।