একাদশ-সংখ্যা । ] थाब्रt* छिण, ऊषरमा उtशं★ c*फ़िॉ*द्रौद्र মোট হই উঠিয়ছিল ; একে ত মনের ভাব ব্যক্ত করিতে কথা জোটে না, তাহাতে আবার শরীরটা ও উন্ট বলিতে পাকে ! আশ: মুদ্ধস্বরে জিজ্ঞাসা করিল—“তুমি কেমন ছিলে ?” আগে হষ্টলে মহেন্দ্র কতক ঠাট্টা, কতক মনের সঙ্গে বলিত—“মরিয়া ছিলাম ;” - এখন আর ঠাট্টা করিতে পারিল না, গলার কাছে আসির বাধিয়া গেল । কঠিল, “বেশ ছিলাম, মন্দ ছিলাম না ।” আশা চাহিয়া দেখিল, মহেন্দ্র পূর্বের চেয়ে যেন রোগীই হঠয়াছেন,—ঠাঙ্গাব মুখ পাণ্ডুবর্ণ, চোখে এক প্রকার তীব্র দীপ্তি । একটা যেন আভ্যন্তরিক ক্ষুধায় ক্টাচাকে অগ্লিজিহবা দিয়৷ খাইতেছে । করিয়া ভাবিল, “ মাহা, আমার স্বামী ভাল fছলেন না, কেন আমি উহাকে ফেলিয়৷ কাশী চলিয়া গেলাম !” –স্বামী রোগ। হঠলেন,"অথচ নিজে মোট চইল, ইহাতেও নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি আশার অত্যন্ত • झिक्रग्न छ नृिङ । মহেক্স আর কি কথা তুলিবে ভাবিতে ভাবিতে খানিক বাদে জিজ্ঞাসা করিল— "কাকিম। ভাল আছেন ত ?” সে প্রশ্নের উত্তরে কুশলসংবাদ পাষ্টয়া ठशब्र श्राख्न श्डौिम्न कथा भएन श्रामा झुःनाथा হইল । কাছে একটা ছিন্ন পুরাতন খবয়ের কাগজ ছিল, সেইটে টানির লইর মহেন্দ্র শঙ্কমনস্কভাবে পড়িতে লাগিল । আশা মুখ নীচু কুরিয়া ভাৰিতে লাগিল, “এতদিন পরে লেছন করিয়া আশ। মনে মনে বাপা অনুভব চোখের বালি । ¢e ® (मक्ष श्छेण, किस्त्र उनि आशोच्न जात्र (रुम डॉण कब्रिग्रां कथा कश्एिलन नौ, aभन कि, আমার মুখের দিকে ও যেন চাহিতে পরিলেন না। আমি তিন-চার-দিন চিঠি লিখিতে পারি নাই বলিয়। কি রাগ করিয়াছেন, আমি মাসীর অক্ষরোধে বেশিদিন কাশীতে ছিলাম বলিরা কি বিরক্ত হইয়াছেন ?” অপরাধ কোন ছিদ্র দিয়া কেমন করির প্রবেশ কয়িল, ইহাই সে নিতান্ত ক্লিষ্ট হৃদয়ে সন্ধান করিতে লাগিল । এদিকে বিনোদিনী অদৃশু । ভাবটা এই যে, যাহার সম্পত্তি তিনি আসিয়াছেন, এখন আমি নিকাশ বুঝাষ্টয়া দিয়া থালাস হইলাম। অন্তদিন স্নানের ঘরে গিয়৷ মঙ্গে স্ত্র একটি ছোট রূপার বাটিতে চন্দনঘষা প্রস্তুত দেখিত, গ্রীষ্মের দিনে স্বানান্তে তাহা গায়ে মাখিয়া আরাম বোধ করিত, আজ আর তাহ নাই । স্নানের পর কাপড় প্রস্তুত পাইল বটে, কিন্তু তাহাতে খসখসেয় এসেন্সের স্নিগ্ধগন্ধ কেহ মাখাইয়ু রাখে নাক্ট : মধ্যাহ্রভোজনের সময় বিনোদিনী অনুপস্থিত । পানের মধ্যে কেয়াথরেরের সে গন্ধটুকু নাই । আহারের পর মহেন্দ্র গাড়ি-তৈরির খবর পাইল, কিন্তু নিত্যপ্রথানুসারে বিনোদিনী আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল না, “আজ বিকালে ८डाबाब बप्छ সরবৎ তৈরি করিয়া রাখিব, না, হোটেল श्रङ छूभि श्राहम्फ़ौम् लहेब्रा श्रानिरब ?” মহেন্দ্র অনর্থক চিত্তব্যাকুলতা ভোগ না করিয়া অনায়াসে আশাকে বলিতে পারিভ, ‘চোখের বালিকে একবার ডাকিয়া দাও !’ কিন্তু মুখ ফুটির তাহা বলিতে পারিল না।
