64's ক্ষণিক বিচ্ছেদের পরেই চিরন্তন আত্মীয়ভাকে নবীনতর নিবিড় তার সহিত সমস্ত হৃদয় দিয়া সম্পূর্ণভাবে গ্রহণ করিতে পারিব। চিরসহিষ্ণু ভারতবর্ষ বাহিরের ब्रांखझाप्ले झहे८ङ ङांश्tब्र नखांनcणब्र १jह वछाडॉन । [ চৈত্র। প্রত্যাবর্তনের প্রতীক্ষা করিয়৷ মাছে ; গৃঙ্গে আমাদিগকে ফিরিতেই হইবে, বাহিরে श्रांभोनेिकोटक ८कश् श्रॉडवंम्र लिप्स नl ७ीद३ ভিক্ষার অল্পে চিরকাল আমাদের পেট ভরিবে না । সার সত্যের আলোচনী حسب محسینے مسا۔ বুদ্ধিদ্ধর নিজাধিকারে মন এবং প্রাণের অভিসরণ-চিহ্র । প্রথমে দেখা যা’কু—বুদ্ধির নিজাধিকারে भन कि-८व८५ बिक्रब्र१ करने 4ब५ कि-डॉट्द কাৰ্য্য করে। বলিয়াছি যে, বুদ্ধির মুখ্য অবয়ব ভিনটি —বিচার, বিবেচনা এবং যুক্তি ; আর, সেই সঙ্গে বলিয়াছি যে, ৰিচার বুদ্ধির শক্তিপ্রধান অবয়ব ; বিবেচন বুদ্ধির জ্ঞানপ্রধান অবরব । এখানে বিশেষ একটি দ্রষ্টব্য এই যে, লোকের প্রথম উদ্যমের বিচার-কাৰ্য্য প্রায়শই উপস্বিতমতে চটুপটু সারির ফ্যালা হইয়৷ থাকে—সে কার্য্যে বিবেচনাকে বড়-একটা কর্তৃত্ব ফলাইতে অবকাশ দেওয়া হয় না। পাছে বিবেচনা মনের চির-পোষিত সংস্কারের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলে, এই ভয়ে গতানুগতিক লোকেরা সচরাচর বিবেচনাকে ঘাটাইভে চাহে না । এক ব্যক্তিকৈ দেখিবামাত্র আমি বলিলাম, “এ ব্যক্তি গণ্ডমূর্থ” ; দ্বিতীয় ব্যক্তিকে দেখিবামাত্র বলিলাম, “এ ব্যক্তি মহাপণ্ডিত” ; তৃতীয় ব্যক্তিকে দেখিবামার বলিলাম, “এ ব্যক্তি মস্ত ধনী” । হয় তো আমার সমস্ত কথাই আগা-গোড়া ভুল। প্রথম ব্যক্তি অনেকানেক শাস্ত্রালোচনার বাগবঞ্জার মাঝখানে মুখে ছিপি অtটয়া চুপ করিয়া বসিয়৷ ಇT5-8] দেখিয়া আমার মনে হইল, “এ ব্যক্তি গও মূখ” ; কিন্তু ঠাহাকে যে ব্যক্তি চেনে, সে মনে জানে যে, ইনি একজন মহাপণ্ডিত । দ্বিতীয় ব্যক্তি ভুরিভুরি অজীর্ণ পুথির বচন উদগীরণ করিয়া সভার মাঝখানে ব্যাপকতা & করিতেছে---ইক দেখিয়া আমার মনে হষ্টল, “এ ব্যক্তি মহাপণ্ডিত” ; কিন্তু সত্য এষ্ট যে, তিনি তাহার নিজের মুখ-বিনিঃস্বত শাস্তু-বচনের অর্থ নিজেই বোঝেন নাঅথবা সোজা অর্থ বাকী বোঝেন ; মূলেয় পরিষ্কার অর্থ নানালোকের স্বস্বমতHYযায়ী টীকা এবং ভায্যের কর্দম দ্বারা খোলা