चाँप्रभ-जश्था। ] গৌড়ীয় হিন্দুমাঙ্গাজ্য। هو به ی তাহাকে আখ্যায়িক অপেক্ষ অধিক গ্রামাণিক বলিষ্ণু গ্রহণ করা যায় না। তাছাতে দেখা যায়-পৃষ্ঠাবির্ভাবের ৩১৫ বৎসর পুৰ্ব্বে কোচবিহারের সিংহলদীপনামক নরপতি বঙ্গ-বিছার পরাজয় করিয়া গৌড়নগর প্রতিষ্টিত করেন । গৌড়েtৎপত্ত্বির কথা এইরূপ নানা অবি. শ্বাস্য উপকথার সহিত অবিচ্ছিন্নভাবে মিশ্রিত হইয় পড়িলেও, গৌড় নানাসময়ে নানানামে অভিহিত হুইবার বিশ্বাসুযোগ্য প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। বৌদ্ধ ও হিন্দু নৱপালবর্গের শাসনসময়ে "গৌড়”নামই প্রচলিত ছিল। লক্ষ্মণসেন দেব তাহাকে বহুসৌধবিভূষিত করিয়া “লক্ষ্মণাবতী” নাম প্রদান করিধার কথা শুনিতে পাওয়া যায়। গৌড় এই भांबई भूगजशांनग्निाश्रीब्र निकै दछकांश श्रृंग्निচিত ছিল। বাবরে পুত্র হুমায়ু-বাদশাহ বঙ্গদেশে উপনীত হইল্প৷ ইহাকে “জন্নতাবাদ” নায় প্রদান করেন । সে নাম অধিকদিন জনসাধারণের নিকট পরিচিত হইবার অব সর লাভ করিল না । খৃষ্টীয় ১৫৭৫ অবো অকেবার-বাদশাস্থেল শাসনসময়ে, খান খানান মনাইম স্থানের নবাধী আমলে, cशोछ्-नांशांबलौ । এক আকস্মিক মহামারীতে এই ইতিহাস विॐ छ भश्ॉबर्ग्रब ५८कदांरब्र दिछनयzन পরিণত হইয়া গেল ! তাছাই উত্তরকালে গৌড়ের ধ্বংসাবশেষ নামে পরিচিত হইয়া ब्रश्म्निाएझ् । গৌড় বহুগুরাতন হইলেও, পৌণ্ডবৰ্দ্ধন তাৰ অপেক্ষাও পুরাতন বলির বোধ হয়। ৰত্নমান পাণ্ডুয়ার পুরাতন নামই যে পৌণ্ড दर्रन झिण, क्लोश्। ७कए५ शिी • झऊ इहेब्रांप्इ । c”ो४,२६ननांrम . একটি ভুক্তি" ও একটি প্রধাননগর থাকার পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় । এই প্রধাননগর ও ভূক্তি গৌড়ীয় সাম্রাজ্যের অন্তর্গত থাধিয়া একদা বাংলাদেশের অধিকাংশ জনপদেই অধিকার বিস্তার করিয়াছিল। পৌণ্ডবৰ্দ্ধননামের সঙ্গে "পুণ্ড” বা ‘পুণ্ডক" দিগের কিছু সংস্রব থাকা সম্ভব । তাছার বলবান, বুদ্ধিমান, কৃষিকৌশলসম্পন্ন প্রবল জাতি বলিয়৷ পরিচিত ছিল ; অস্থাপি তাঁহাদের বংশধরগণ মালদহের প্রত্যেক জনসংখ্যানির্ণয়সময়ে বহুসহস্ৰ বলিয়া উল্লিখিত হইতেছে। ইহার যে প্রাচীন জাতি, তাহাতে সন্দেহ নাই। भशंखांद्रtछ४ देशंtशद्र छैtझधं भांtइ। भरद्र মতে পুণ্ডক, ওড্র, দাবিড় পভৃতি ক্ষত্রিয় ছিল, ভ্ৰষ্টাচারদোষে পতিত ও ব্রাত্য হইয়া চতুৰ্ব্বর্ণের অধম হইয়া পড়িয়াছিল। ইহাঙ্গেমধ্যে পুওকের পেও বৰ্দ্ধনের অধিপ। रहेद्रांश्णि ; ५कमां गयॐ ॐखद्ररत्र डांशंtपञ्च করতলগত ছিল। অধ্যাপক উইলসন বলেন,-নদীয়, বীরভূমি, বৰ্দ্ধমান, মেদিনীপুর, জঙ্গলমহাল, রায়গড়,পঞ্চকোট, পালামে এবং চুনারের কিয়দংশ পর্যন্তও কখন-কখন পৌণ্ডবৰ্ধনের অধিকারভুক্ত হইয়াছিল। পুরাকালে কামরূপ ও পৌঁওবৰ্দ্ধন ভাৰতবর্ষের দুইটি প্রধান প্রাচ্য প্রশ্বে বলিয়৷ जभर्थिक थjांङिवांछ कब्रिग्रांछ्णि ॥ १५न করতোয়ার খরস্রোত এই উভয় প্রদেশের নৈসর্গিক-রাজ্যসীমারূপে প্রবলবেগে প্রশ্বঃश्ऊि इहैऊ । भक्रिटभ मशनन्यांe cनो७ৰদ্ধন ও, মিথিলার রাজ্যসীমারূপে পরিণত পৌণ্ডবৰ্ধন |
