পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર૭ চৈতন্য-ষখন ভক্তিবদ্যায় ব্রাহ্মণচণ্ডালের ভেদবাধ ভাঙ্গিয়া দিবার কথা বলিলেন তখন যে হীনবর্ণসম্প্রদায় উৎফুল্প হইয়৷ ছুটিল তাহারা বৈষ্ণব হইল কিন্তু ব্ৰাহ্মণ হইল না। আমরাও সভ্যতার প্রথম ডাক শুনিয়া যখন নাচিয়াছিলাম তখন মনে করিয়াছিলাম এই পাশ্চাত্যমন্ত্র গ্রহণ করিলেই আর জেতা বিজেতার ভেদ থাকিবে না—কেবল মন্ত্রবলে গৌরেশুমে একাঙ্গ হইয়া যাইবে । এই জন্তই আমাদের এত বেশি উচ্ছ,সি হইয়াছিল এবং বায়রণের মুরে সুর বাধিয়া এমন উচ্চ সপ্তকে তান লাগাইয়াছিলাম । এমন পতিতপাবন সভ্যতাকে পতিত জাতি शनि मtथांग्न कब्रिग्नां नां कारें ८द् उtव ८क লইবে ? किंरु श्रांभग्नां वक्ष्य श्शांभ अांक्र१ इहेगाभ न । श्रोभोप्न ब्र शाश्। किफू झ्गि ছাড়িতে প্রস্তুত হইলাম ,কিন্তু ভেদ সমানই রছিয়া গেল। এখন মনে মনে ধিক্কার জন্মিতেছে ;–ভাবিতেছি, কিসের জন্ত ঘর কৈম্বু বাহিয়, বাহির কৈমু ঘর, পর কৈম্বু আপন, আপন কৈছু পর ? বাণী বাজিয়াছিল মধুর কিন্তু এখন মনে হইতেছে o যে ঝাড়ের তরল বাশি তারি লাগি পাও ডালে মূলে উপাড়িয়৷ সাগরে ভাসাও ! এখন বিলাতী শিক্ষাটাকে ডালে মূলে উপূড়াইবার ইচ্ছা হইতেছে। কিন্তু কথা এই যে, কেবলমাত্র বঁশির জাওয়াজে ধিনি কুলত্যাগ করেন তাহাকে অমুতাপ छब्रिएउद्दे रुद्देहरु । मङ्ख्न ७ बन्नुबाद्ध जोड এত সহজ মনে করাই ভুল। আমরা কথঞ্চিৎ ব্যাধি ও প্রতীকার । পরিমাণে ইংরাজের ভাষা শিখিয়াছি বলিয়াই বে ইংরাজ জেতা বিজেতার সমস্ত প্রভেদ ভুলিয়া আমাদিগকে তাহার রাজতকার ভুলিয়া লইৰে এ কথা স্বপ্নেও মনে করা अन्त्र ऊ । स्नाउँौग्न भठ्ष्ख्नग्न झुर्लभ थिएग्न কণ্টকিত পথ দিয়া উঠিতে হয়—কেমন করিয়া উঠিতে হয় সে ত আমরা ইংaাজের ইতিহাসেই পড়িয়াছি । অামি এই কথা বলি, যে, ইংরাজ যদি আমাদিগকে সমান বলিয়া একাসনে বসাইত তাহা হইলে আমাদের অসমানতা আরও অধিক হইত। তাহ হইলে ইংরাজের মহত্ত্বের তুলনায় আমাদের গৌরব আরও কমিয় ঘাইত। তাহারা পৌরুষের দ্বারা যে আসন পাইয়াছে, আমরা প্রশ্রয়ের দ্বারা তাহ পাইয়। যদি সম্পূর্ণ পরিতৃপ্ত থাকিতাম, আমাদের আত্মাভিমান শাস্ত হইত তবে তদ্বtয়া আমাদের জাতির গভীরতর দারুণতর দুৰ্গতি হইত। কিছু আদায় করিতে হইবে এই মন্ত্র ছাড়ির কিছু দিতে হইবে কিছু করিতে হইবে এই মন্ত্র লইবার সময় হইয়াছে। যতক্ষণ আমরা কিছু না দিতে পারিব ততক্ষণ জামরা কিছু পাইবার চেষ্টা করিলে এবং সে চেষ্টায় কৃতকাৰ্য্য হইলেও তাহ ভিক্ষাবৃত্তিমাত্র—তাহাতে সুখ নাই, সন্মান নাই । সে কথাটা আমাদের মনের মধ্যে আছে বলিয়াই আমরা ভিক্ষার সময় কর্ণ ভীষ্ম দ্ৰোণ গৌতম কপিলের কথা পাড়িয়া থাকি । বলি যে, আমাদের পিতামহ জগতের সভ্যতায় অনেক খোরাক জোগাইয়াছিলেন। অতএব ভিক্ষা দে বাবা । o