সাহিত্য-প্রসঙ্গ । (ty গুলি মত নিয়ে অনুবাদ করির দিতেছি । “পূৰ্ব্বে স্বাণ মুখ দেয় নাই তাহাকে সুখকর করিয়া তোলা এক প্রকার নূতন সৃজন।” এই স্বজনশক্তি সমালোচকের ।
- লেখকের মনের সহিত পরিচয় করাইয়। দেওয়াই সমালোচনার সৌন্দর্ঘ্য । লেখার বিশুদ্ধ নিয়ম রক্ষা হইয়াছে কিনা ত "হ্যরই খবরদারী করা তাহার ব্যবসাগত কাজ বটে fঃস্থ সেইটেই সব চেয়ে কম দরকারী ”
- অকরুণ সমালোচনায় রুচিকে পীড়িত করে এবং সকল দ্রব্যের স্বাদে বিষ মিশাইয়।
¢अग्र !" “যেখানে লেীজগু এবং শান্তি নাই সেখানে প্রকৃত সাহিত্যই নাই । সমালোচনার মধ্যেও দাক্ষিণ্য থাকা উচিত - না থাকিলে তাহ যথার্থ সাহিত্য শ্রেণীতে গণ্য হইতে পারে না !"
- ব্যবসাদার সমালোচকরা আক;টা হীরা ব; খনি হইতে তোলা সোনার ঠিক দল যাচাই করিতে পারে না । তাহার। বণিক্ fকন। সেগুজগু সাহিত্য ট্যাকশালের চলতি টাক। *ब्रन जठेग्नाहे उॉश्t८मव्र क; ब्र वांद्र । डाश्!দের সমালোচনায় দাড়িপাল্লা আছে কিন্তু নিক্যপাথর অথবা সোন। গলাইয়৷ uদখিবার भूफ़ि नॉ३ ।”
- সাহিতোয় বিচারশক্তি অতি দীর্ঘকালে জন্মে এবং তাহার সম্পূর্ণ বিকাশ অত্যন্ত বিলম্বে ঘটে ।”
"রুচি লইয়া সমালোচকদের উন্মত্ত উৎসাঁই, তাহাঞ্জে জাক্রোশ, উত্তেজনা, উত্তাপ *थकब्र । बांकानचएक उाशब्रा ७बन डांप्र **१, ८क्षण थईनैौङि गषtझई शाह ८*ाड। পায় ! সাহিত্য মনোরাজ্যের জিনিষ, তাহার সহিত মনেীরাজ্যের আচার অনুসারেই চলা উচিত, রোধের উদ্দীপনা পিত্তের দাহ সেখানে অসঙ্গত ।” রচনাবিদ্যার সম্বন্ধে জুবেয়ারের উপদেশ গুলি নিম্নলিখিত হইল ঃ — “অধিক ঝোক দিয়া বলিবার চেষ্টাতেই নবীন লেখকদের লেখা নষ্ট হয়, যেমন অধিক চড়া করিয়া গাহিতে গৈলে গল। খারাপ হইয়া যায় । বেগ, কণ্ঠ, ক্ষমতা এবং বুদ্ধির মিতপ্রয়োগ করিতে শেখাই রচনাবিদ্যা —এবং উৎকর্ষলাভের সেই একমাত্র রাস্ত ।” “সাহিত্যে মিত্তাচরণেই বড় লেখককে চেনা যায়। শৃঙ্খল এবং অপ্ৰমত্ততা ব্যতীত প্রাগ্রত হইতে পারে না এবং প্রজ্ঞতা বা তাত মহৰ সম্ভবপর নছে।"
- ভাল করিয়ু লিথিন্তে গেলে স্বাভাবিক অনায়াস তা এবং * অভ্যস্ত অtয়াসের
@区矶讨9动;” পূৰ্ব্বোক্ত কথাটার তাৎপৰ্য্য এই যে, ভাল লেখকের লিখন শক্তিটা স্বাভাবিক, কিন্তু সেই শক্তিটাকে বিচারের দ্বারা পদে পদে নিয়মিত করাটা অ ভ্যাসপাধ্য । সেই স্বাভাবিক শক্তির সঙ্গে যখন এই অভ্যস্ত শক্তির সন্মিলন হয়, তখনি স্বথার্থ ভাল লেখা বাংির হয় । ভাল লেখক অনায়াসেই লিখিতে পারে, কিন্তু লিখিবার জন্ত পদে পদে অtয়াল স্বীকার করিয়া থাকে । • ge “প্রাচুর্য্যের ক্ষমতাটা লেখকের থাকা চাই, অথচ তাহ ব্যবহার করিয়া যেন সে অপরাধী না হয়! কারণ, কাগজ ধৈর্য্যশীল, *ाठक ४थ्र्यानैौण नरश् ; भार्टरकब्र कूश
