পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$b'e সত্য বলিয়া গ্রহণ করেন নাই। তিনি জানেনও না, তাহার মধ্যে কোন সত্যের প্রকাশ অহরহ কম্পিত । এ কথা আমি মানি যে, আমাদের ক্ষণিক জীবনে যে সকল কথা ওঠে এবং মিলাইয়া যায়, যাহাদের পূর্বাপরের কোন সম্বন্ধই নাই--- যদি কাব্য সেই সকল কথার অব্যক্ততাকে ব্যক্ত করিতে যাইত, তবে যথাসম্ভব পরিস্ফুট করিয়া তোলাই তাহার উচিত ছিল । কিন্তু যেখানে আমি জানি না, আমি কি বলিতে যাইতেছি—যেখানে কেবল অনুভূতির ভাড়নে, ভাবের তাড়নে কতগুলি কথা আমায় বলিয়, যাইতে হর—যাহার মধ্যে কতকগুলি চেতনার এলাকায় এবং কতকগুলি নয় —সেখানে আমি যে এক অন্ধ ভবিষ্যতের হস্তে --অামি আমার কর্তা নহি, সুতরাং সেখানে আমার ভাবের ষে অস্পষ্টতা, তাহ যদি কেহ কল্পনার दछघ्रं★जैन । - [ ৬ষ্ঠ বর্ষ, শ্রীষণ । আলোকে স্পষ্ট করিয়া লইতে পারেন, তবেই পারিলেন—নচেৎ আমার কাব্য র্তাহার নিকটে চিরদিনের মত রুদ্ধ রহিল । এখানে এ কথা কবুল করিতেই হইবে cą, Hoge gft getrtą "miraculous’ অত্যন্থত নহেন। অনেকেই সাদাকথা ছন্দ মিলাইয়া মিলাইয়া বয়ন করেন—ইহাদের ‘বর্ণিমে খুব চমৎকার। কিন্তু পৃথিবীতে ইহুদিগের স্পষ্টতাসত্ত্বেও কেহই ইহাদিগকে আজ ও বড় বলিল না । বরং যে সকল কবি ‘আলোক’, ‘সত্য’, ‘সৌন্দৰ্য্য প্রভৃতি কতগুলি অর্থহীন কথা লিখিয়া গিয়াছেন, র্যাহীদের গানে-ছবিতে, অর্থে-সৌন্দর্য্যে এক কল্পলোক কাব্যে স্বজিত হইয়। উঠিয়াছে,আজও তাহারাষ্ট আদৃত । অথচ তাহার স্পষ্টে-অম্পষ্টে মিলাইয় সেই মায়ালোকটি নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন, কোন কথাই অত্যুস্থল করেন নাই । སྨྲོ།

পত্রালী ! . ു ു.ണ്ട് . .

• ' ** ** * :... **

জনসাধারণমধ্যে বিজ্ঞান, দর্শন প্রভৃতি দুরূহ বিষয়াদির . বহুল প্রচার জাতীয়জীবনের উন্নতির পক্ষে • অত্যন্ত আবশ্যক, এ কথ কেহ অস্বীকার করিতে পারেন না । আমাদের দেশে রাজনৈতিক, সমাজনৈতিক প্রভৃতি কন্দোলন একাধিক কারণে আশানুরূপ ফলপ্রকাশ করিতেছে না ও সৰ্ব্বসাধারণমধ্যে শিক্ষার, অভাব এই কারণগুলির অন্যতম। সম্প্রতি জাতীয়বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি লইয়: অনেক বাদানুবাদ চলিতেছে, কিন্তু দুঃখের বিষয়, যে সাধারণ শিক্ষার উপরে আমাদের দেশের ভবিষ্যজীবন সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করিতেছে, সে সম্বন্ধে আমাদের নেতৃবর্গ একেবারে উদাসীন। সুতরাং আমাদের দেশে সাধারণ জ্ঞানবৃদ্ধির জষ্ঠ যে-কোন उश्रमड़े হউক না কেন, তাহাই প্রশংসনীয়।

  • श्रजांनी-कैप्पार्थ*छ ब्रांद्र नगाडि । त्रूणा •, थक छाक।