পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|esశి रुछमध्येव । [ ৬ষ্ঠ বর্ষ, অগ্রহায়ণ । জন্ত তাহার অধিকার মূর্ধন্যবর্গের অর্থাৎ টবর্গের প্রথম বর্ণদ্বয়ের উপর, যথা—দুষ্ট, নিষ্ঠা ইত্যাদি। ইহাদের উপর য ভিন্ন তালব্য শ বা দন্ত্য স কখনই বসিবে না। তার পর দন্ত্য স । ইহার অধিকার দন্ত্যবর্গের আস্বাক্ষরদ্বয়ে, যথা— ছন্তর, নিস্তব্ধ, বহিস্কন, মনস্তাপ, শস্ত্র, সংস্থান, স্তব ইত্যাদি । ইহাদের উপর শ কিংবা য বসে না । এইপ্রকারে এই তিনটি বর্ণ আপনআপন অধিকার স্থির রাখিয়াছে। ইহাদের অধিকারের বহির্ভূত যে দুইটি বর্গ রহিল, অর্থাৎ কবর্গ এবং পবর্গ, ইহারা বর্ণমালার প্রথম ও শেষ বর্গ। উহাদের উপর এবং অন্যান্ত বর্ণের উপর তালব্যশকারাদি ত্রিবর্ণই স্থানে স্থানে আপন-আপন অধিকার বিস্তার করে, যথা—কবর্গে দুষ্কর, নিক্ষর, বহিস্করণ। এই সকল শব্দে মূৰ্দ্ধন্য য, আবার মনস্কাম, সংস্কার, স্কন্ধ প্রভৃতিতে দস্ত্য স ব্যবহৃত হইল। পৰগেও ঐরূপ, যথা—দুষ্প্রাপ্য, নিম্পত্তি, নিস্পৃহ, শম্প, শম্প, স্পর্শ, স্পন্দন, স্পষ্ট ইত্যাদি। অন্ত বর্ণে, ধর্থ-প্রশ্ন, স্নান, কৃষ্ণ ইত্যাদি। আমরা কি ‘তবর্ণের উপর তালব্য শ বসাইয় তাহার উচ্চারণ করিতে পারি না ?—অবশু পারি, किरू उांश झकझ् । ‘छ'ब्र छे*ांद्र मखा न বসাইরা কি সুবলিতে পারি না –পারি, কিন্তু এই প্রকার উচ্চারণ আয়াসসাধ্য, সুতরাং অস্বাভাবিক এবং ভাষার মাধুর্য্যনাশক। এই কারণে ঋষিগণ বিভিন্ন স্থানে প্রয়োগ নিমিত্ত শকারাদি ত্রিবর্ণের স্বষ্টি করিয়াছেন। অতএব তালব্য শ এবং মূৰ্দ্ধন্য ষকারের উচ্চারণ প্রায় একপ্রকার হইলেও এক নছে এবং তাঁহাদে উভয়েরই প্রয়োজন আছে । এই সকলবিবর পর্য্যালোচনা না করিয়া অনেকে বলেন, ‘শকারাদি তিনটি বর্ণের প্রয়োজন কি ? উহারা ত একই, উহাদের মধ্যে একটি থাকিলেই হয় ।” শকারাদি ত্রিবর্ণের উৎপত্তিস্থানান্থসারে যে প্রকার উচ্চারণ স্বাভাবিক, তাহা প্রদর্শিত হইয়াছে এবং তাঁহাই যে উহাদের প্রকৃত উচ্চারণ, তদ্বিষয়ে কোন সংশয় করার কারণ দেখিতেছি না। কিন্তু পশ্চিমদেশে মূৰ্দ্ধন্ত যকারের উচ্চারণ কোন কোন স্থলে ‘খ’র ন্যায় করিয়া থাকে। কেবল করিয়া থাকে এমন নহে, ইহা ব্যাকরণে পৰ্য্যন্ত বিধিবদ্ধ হইয়াছে। ব্যাকরণে শ, ষ, স, এই ত্রিবর্ণের বৈদিক উচ্চারণ শ, থ, ছ, এইরূপ বিধি ব্যবস্থিত হইয়াছে। অতএব কোথায় ষ, আর কোথায় থ, ইহা এক মুতি প্রয়োজনীর আলোচ্যবিষয়। এক বর্ণের এইরূপ বিভিন্ন উচ্চারণ কখনই হইতে পারে না । ইহাদের মধ্যে একটি প্রকৃত উচ্চারণ এবং অন্তটি যে তাহার বিকৃতি, তাহার সন্দেহ নাই। অতএব কোনটিকে প্রকৃত বলিব ? 'ষ'র উচ্চারণ মূৰ্দ্ধ হইতে এবং ‘খ’র উচ্চারণ কণ্ঠ হইতে। মূৰ্দ্ধোৎপন্ন যে বর্ণ, সে কখনই কণ্ঠ হইতে উচ্চারিত হইতে পারে না । যদি বলা যায় যে, ঠিক ‘খ’ নহে, ইহা যখন অন্তস্থবৰ্ণমধ্যে আছে, তখন ইহা ঠিক বর্গার ‘খ’র দ্যায় হইতে পারে না। যদি বলি যে, অস্তস্থ ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণে যেমন কোন দুইটি উচ্চারণযন্ত্রের সম্পূর্ণ সংঘাত না হইয়া আংশিক স্পর্শমাত্র হয়, ‘খ’কে সেইপ্রকার করিল্প পারস্যদেশীয় ‘খের স্থায় উচ্চারণ করিলে যেরূপ হয়, ‘ব'র উচ্চারণ সেইপ্রকার, তাহা হইলেও তাহার; উচ্চারণक%) डिग्न नृ६छ कथनहे हहैण्ठ भांtब्र न ।