পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Xby ৰজজশন। [७छै बर्ग्, चअंशंङ्गं । উপকরণস্তুপকে উচ্চে তুলিয়া আকাশের সীমা মাপিবার ভাণ করিতেছে, তাহার উৎকটমূৰ্ত্তি দেখিয়া সমস্ত মনে-প্রাণে কেবলি পরাস্তপরাভূত হইতে থাকিব, কেবলি সঙ্কুচিতশঙ্কিত হইয়া পৃথিবীর রাজপথে ভিক্ষাসম্বল দীনহীনের মত ফিরিয়া বেড়াইব । অথচ এ কথাও আমি কোনোমতেই স্বীকার করি না যে, আমরা যাহাকে শ্রেয় বলিতেছি, তাহকেবল আমাদের পক্ষেই শ্রেয়। আমরা অক্ষম বলিয়া ধৰ্ম্মকে দায়ে পড়িয়া বরণ করিতে হইবে,তাহাকে দারিদ্র্যগোপন করিবার একটা কৌশলস্বরূপে গ্রহণ করিতে হইবে, এ কথা কখনই সত্য নহে। প্রাচীন সংহিতাকার মানবজীবনের ষে আদর্শ আমাদের সম্মুখে ধরিয়াছেন, তাহ কেবলমাত্র কোনোএকটি বিশেষজাতির বিশেষ অবস্থার পক্ষেই সত্য, তাহা নহে। ইহাই একমাত্র সত্য স্বাদর্শ, সুতরাং ইহাই সকল মানুষেরই পক্ষে মঙ্গলের হেতু। প্রথম বয়সে শ্রদ্ধার দ্বারা, সংযমের দ্বার, ব্রহ্মচর্য্যের দ্বারা প্রস্তুত হইয়া দ্বিতীয় বয়সে সংসার-আশ্রমে মঙ্গলকৰ্ম্মে আত্মাকে পরিপুষ্ট করিতে হইবে ; তৃতীয় বয়সে উদারতর ক্ষেত্রে একে একে সমস্ত বন্ধন শিথিল করিয়া অবশেষে আনন্দের সহিত মৃত্যুকে মোক্ষের নামান্তররূপে গ্রহণ করিবে —মামুষের জীবনকে এমন করিয়া চালাইলেই তবে তাহার আন্তস্তসঙ্গত পূর্ণতাৎপৰ্য্য পাওয় ষায় । তবেই সমুদ্র হইতে যে মেঘ উৎপন্ন হইয় পৰ্ব্বতের রহস্তগুঢ় গুহা হইতে নদীরূপে বাহির হইল, সমস্ত যাত্রাশেষে আবার তাহাকে সেই সমুদ্রের মধ্যেই পূর্ণতররূপে সম্মিলিত হইতে দেখিয়া তৃপ্তিলাভ করি । মাঝপথে যেখানেই হউক, তাহার অকস্থাৎ অবসান অসঙ্গত, অসমাপ্ত। এ কথা যদি অন্তরের সঙ্গে বুঝিতে পারি, তবে বলিতেই হইবে, এই সত্যকেই উপলব্ধি করিবার জন্য সকল জাতিকেই নানা পথ দিয়া নানা আঘাতে ঠেকিয় বারংবার চেষ্টা করিতেই হইবে। ইহার কাছে বিলাসীর উপকরণ, নেশনের প্রতাপ, রাজার ঐশ্বৰ্য্য,বণিকের সমৃদ্ধি,সমস্তই গৌণ ; মামুষের আত্মাকে জয়ী হইতে হইবে, মামুষের আত্মাকে মুক্ত হইতে হইবে, তবেই মানুষের এতকালের সমস্ত চেষ্টা সার্থক হইবে— নহিলে ততঃ কিম, ততঃ কিম, ততঃ কিমূ!• ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। . . * གབ་རྙིང་། ཙ་། གི་ཧ་ཅ གཤཁག་ཀའི་ཁོམ། ཁ་ཤ ཕ་ཤ་ར་ན། cगषककईक गÉ७७ वत्रश्र्नtत्र अषव १