পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श*म ग१थr | | রাক্ততপস্বিনী । (tee

  • এইরূপে পরীক্ষা করিলে দেখা যায় জিনিষটি বাহাই হউক না কেন—জীবদেহের স্নায়ুখণ্ড, বা গাছের লতাতন্তু বা স্বক্ষ নরম ডাল, বা একখণ্ড লোহার তার—তারের সাড়া সকল প্রকারেই সমান। জীবগণ যেমন সজীব ও ডাকিলে সাড়া দেয়, গাছও তেমনি দিতে পারে। এমন কি লোহা প্রভৃতি ধাতুদেরও সে গুণ আছে। অতএব তাহারা সকলেই সজীব, মানুষেরই মত স্বরাপান করিয়া তাহারাও উত্তেজিত ও মাতাল হয়, ক্লোরোফরম শু-কিয়া অজ্ঞান হষ্টয়া পড়ে ও বিষপান করিয়া মরিয়া যায়। অর্থাৎ জীবন মরণ শুধু জীবেরই একায়ত্ত নহে। বিশ্বের সকল পদার্থেরই জীবন মরণ

বিষয়টি অতি বড় ও ছবি দিয়া বুঝাইতে হইবে বলিয়া বারাস্তরের জন্ত রাখিলাম। তখন বিস্তারিতরূপে দেখা যাইবে—যে প্রতি কার্য্যেই জীব ও জড়ে কমবেশী একরূপই ব্যবহার করে। এমন কি মৃত্যুর সময় ৰে “থাবিথাওয়া” মানুষের ও উচ্চ শ্রেণীর জীবে এমন সুস্পষ্ট দেখা যায়। উদ্ভিদ ও ধাতুতেও তাহা ঘটিয়া থাকে। সজীব অবস্থা বড়ই চঞ্চল অবস্থা—অর্থাৎ সজীব জিনিষের পরমাণু গুলি অনবরত নড়িতেছে। নিৰ্জ্জীব অবস্থায় এই চঞ্চলত বন্ধ হইয়া যায়-পরমাণুগুলি পরস্পরের সঙ্গে আবদ্ধ হইয়া অনড় হইয়া পড়ে তাই তখন সাড়া পাওয়া যায় না। এরূপ ভাবে দেখিতে গেলে জীবন মরণে আছে। কেবলমাত্র এইই প্রভেদ। ঐইন্দুমাধব মল্লিক। রাজতপস্বিনী । مهعكيبيكي حتك جنيه [ জীবনীপ্রসঙ্গ ] ° ෆ কথাপ্রসঙ্গে একদিন আমি মহারাণীমাতাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, প্রথমে তিনি কি কি পুস্তক পড়িয়াছিলেন ? উত্তর—“কাদম্বরৗ", “মন শিক্ষা", আর "মহাভারত।” “মনঃশিক্ষা” আমার দেখা ছিল না, পুনশ্চ স্বধাইলাম, *সে বই পড়িয়া আপনার অনেক উপকার হইয়াছিল ?” মা বলিলেন, “তাহাতে মনের Gł প্রতি অনেক উপদেশ আছে। তুমি পড়িৰে ? আচ্ছা, আমি খুজিয়া দিব।” রাজার দুৰ্বসম্পৰ্কীয় 25 శాtH ఉఊ একজন পুরাতন প্রধান কৰ্ম্মচারী ছিলেন। অপ্রিয়বাদী বলিয়া তিনি কখন সৰ্ব্বসাধারণের অনুরাগ আকর্ষণ করতে পারেন নাই। এবং ধৰ্ম্ম ও সমাজ সম্বন্ধে যে ঔদার্ঘ্য মহারাণীর