পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ولا$S २त्रभी। [ ৭ম বর্ষ, আষাঢ়, ১৩১৪ দেখিয়া সতীত্বের মাহাত্ম্য আমাদের মনকে কিছু-না-কিছু স্পর্শ করিয়াছে। গৃহস্থঘরের প্রাত্যহিক কাজকর্মের তুচ্ছতার মধ্যে কল্যাণের সেই যে দিব্যমুক্তি আমরা ক্ষণে ক্ষণে দেখিয়াছি, সেই দেখার স্মৃতি ত মনের মধ্যে কেবল আবছায়ার মর্ত ভাসিয়াই বেড়াইতেছে । কালিদাস কুমারসম্ভবের গল্পটাকে মাঝখানে পরিতেই সতী নারীর সম্বন্ধে যে সকল ভাব হাওয়ায় উড়িয়া বেড়াইতেছিল, তাঁহার কেমন এক হইয়া শক্ত হইয়া ধরা দিল । ঘরে ঘরে নিষ্ঠাবতী সতী স্ত্রীদের যে সমস্ত কঠোর তপস্তা গৃহকৰ্ম্মের আড়াল হইতে আভাসে চোখে পড়ে, তাহাই মন্দাকিনীর ধারাধৌত ‘ দেবদারুর বনস্থায়ায় হিমালয়ের শিলাতলে দেবার তপস্তার ছবিতে চিরদিনের মত উজ্জল হইয়া উঠিল । ঘাহাকে-আমর গীতিকাব্য বলিয়া থাকি অর্থাৎ যাহা একটুখাiণর মধ্যে একটিমাত্র’ ভাবের বিকাশ–ঐ যেমন বিদ্যাপতির— 翌森| বর্ণমুদ্রাহ 翌河鋼 শুস্ক মন্দির মোর,— সেও আমাদের মনের বহুদিনের অব্যক্তভাবের একটি কোনে সুযোগ আশ্রয় করিয়া ফুটিয়া ওঠ । ভর-বদলে ভাদ্রনাসে শুম্ভদরের বেদন কত লোকেরই মনে কথা না কহিয়t. কতদিন ঘুরিয়া ঘুরিয়া ফিরিয়াছে—ধেমূনি . ঠিক ছন্দে ঠিক কথাটি বাহির হইল, অমূনি সকলেরই এই অনেকদিনের কথাটা "মুৰ্বি ধরিয়া জাট বাধিয়া বসিল । বাপ ত ছাওয়ায় হাওয়ায় ভাপিয়৷ বেড়াইতেছে,কিন্তু ফুলের ধাপড়ির শতল পশটুকু পাইবামাত্র নিয়া শিশির হইয় দেখা দেয়। আকাশে বাপ ভাসিয়া চলিয়াছিল, দেখা যাইতেছিল না, পাহাড়ের গারে আসিয়া ঠেকিতেই মেঘ জমিয়া বর্ষণের বেগে নদী-নিঝরিণী বহাইয়া দিল। তেমুনি গীতিকবিতায় একটিমাত্র ভাবু জমিয়া মুক্তার মত টলটল করিয়া ওঠে, আর বড় বড় কাব্যে ভাবের সন্মিলিত সজঘ ঝরণায় ঝরিয়া পড়িতে থাকে। কিন্তু মূল কথাটা এই যে, বাম্পের মত অব্যক্তভাবগুলি কবির কল্পনার মধ্যে এমন একটি স্পৰ্শলাভ করে যে, দেখিতে দেখিতে তাহাকে ঘেরিয়া বিচিত্রম্বন্দর মুৰ্বিরচনা করিয়া প্রত্যক্ষ হইয়া উঠে । இ. বৰ্ষাঋতুর মত মানুষের সমাজে এমন একএকটা সময় আসে, যখন হাওয়ার মধ্যে ভাবের বাপ প্রচুররূপে বিচরণ করিতে থাকে। চৈতন্তের পরে বাংলাদেশের সেই অবস্থা অলিয়াছিল । তখন সমস্ত আকাশ প্রেমের রসে আত্র হইয়৷ ছিল । তাই দেশে সে সময় শেপাণে যত কাবুর মন মাথা তুলিয়া দঁাড়াইয়া ছিল, সকলেই সেই রসের বাষ্পকে ঘন করিয়া কত অপুৰ্ব্ব ভাষা এবং নুতন ছন্দে, কত প্রাচুর্যে এবং প্রবলতায় তাহাকে দিকে দিকে বর্ষণ করিয়াছিল | ফরাসবিদ্রোহের সময়েও তেমূনি মানব । প্রেমের ভাবহিল্লোল আকাশ ভরিয়া তুলিয়াছিল । তাছাই নানা কবির চিত্তে আঘাত পাইয়া কোথাও বা শাস্তিতে, কোথাও বা করুণায়, কোথাও বা বিম্বোহের মুরে আপনাকে নানামুৰ্ভিতে জলভাবে প্রকাশ করিয়াছিল। অতএব কথাটা এই, মামুধের মন যে সকল বছভন্ন অব্যক্তভাৰকে নিরস্তর উচ্ছসিত ऋत्रेिव रियड्-वांश् चमवङ्गस्