পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शैत्रेश्वनि । [१भं दई, ऑबांग्ल, ५७$6 নছে। তাহদের বাণীও সমস্ত স্পষ্ট হয় না, সত্য হয় না, স্বন্দর হয় না—তাহাদের চেষ্টা তাহাদের প্রকৃতির গুঢ় অভিপ্রায়কে সকল সময়ে সার্থক করে সাধু—কিন্তু তাছাদের নিজের অগোচরে, ত্বাহীদের চেষ্টার অতীত প্রদেশ হইতে একটা বিশ্বব্যাপী গুঢ় চেষ্টার প্রেরণায় সমস্ত বাধা ও অস্পষ্টতার মধ্য ইহঁতে আপনিই একটি মানসরূপ-যাহাকে *ধার ধার মনে করি ধবৃতে গেলে আর মেলে না”—কখনো অল্পমাত্রায়, কখনো অধিকমাত্রায় প্রকাশ হইতে থাকে। যে গুঢ়দশী ভাবুক, কবির কাব্যের ভিতর হইতে এই সমগ্ররূপটিকে দেখিতে পান, তিনিই যথার্থ সাহিত্যবিচারক। আমার এ সকল কথা বলিবার তাৎপৰ্য্য এই যে, আমাদের ভাবের স্বষ্টি একটা খাম্, খেয়ালি ব্যাপার নহে, ইহা বস্তুস্বষ্টির মতই একটা অমোঘ নিয়নের অধীন। প্রকাশের যে-একটা আবেগ আমরা বাহিরের জগতে সমস্ত অণুপরমাণুর ভিতরেই দেখিতেছি— সেই একই আবেগ * আমাদের মনোবৃত্তির মধ্যে প্রবলবেগে কাজ করিতেছে। অতএব যেচক্ষে আমরা পৰ্ব্বতকানন-নদনদী-মরুসমুদ্রকে দেখি, সাহিত্যকেও সেই চক্ষুেই দেখিতে হইবে -ইহাও আমার-তোমার নহে, ইহা নিখিল স্বাক্টরই একটা ভাগ। o , , তেমন করিয়া দেখিলে সাহিত্যের কেবল पछांणबम दिsांब्र कब्रिड्रांऐ क्रांख ९ांक यांच्च ল। সেই সঙ্গে তাহার একটা বিকাশের প্রণালী, তাহার একটা বৃহৎ কার্যকারণসম্বন্ধ দোখৰান্ন জন্ত বাগ্রহ জন্মে। আমার কথাটা একটি গৰু দি স্পষ্ট করিবার প্লে কৰি। “গ্রাম্যসাহিত্য’নামক প্রবন্ধে আমি বলিয়াছি, দেশের সাধারণলোকের মধ্যে প্রথমে কতকগুলি ভাব টুকৃরা-টুকৃর কাব্য হইয়া চারিদিকে ঝাক বাধিয়া বেড়ায়। তার পরে একজন কবি সেই টুকুর কাব্যগুলিকে একটা বড় কাব্যের স্বত্রে এক করিয়া একটা বড় পিও করিয়া তোলেন। হরপাৰ্ব্বতীর কত কথা যাহা কোনো পুরাণে নাই, রামসীতার কত কাহিনী যাহা মূলরামায়ণে পাওয়া যায় না— গ্রামের গায়ককথকদের মুখে মুখে পল্লীর . আঙিনায় আঙিনায় ভাঙা ছন্দ ও গ্রাম্যভাষার বাহনে কতকাল ধরিয়া ফিরিয়া বেড়াইয়াছে। এমন-সময় কোনো রাজসভার কবি যখন, কুটীরের প্রাঙ্গণে নহে, কোনো বৃহৎ বিশিষ্টসভায় গান গাছিবার জন্ত আহত হইয়াছেন, তখন সেই গ্রাম্যকথাগুলিকে আত্মসাৎ করিয়া লইয় মার্জিত ছলে গম্ভীর ভাষায় বড় করির দাড় করাইয়া দিয়াছেন। পুরাতনকে নূতন করিয়া, বিচ্ছিন্নকে এক করিয়া দেখাইলেই সমস্ত দেশ আপনার হৃদয়কে যেন স্পষ্ট ও প্রশস্ত করিয়া দেখিয়া আনন্দলাভ করে। ইহাতে সে আপনার জীবনের পথে আরো একটা পৰ্ব্ব যেন অগ্রসর হইয়া যায়। মুকুন্দরামের চতী, মুনরামের ধর্মমঙ্গল, কেতকাদাল প্রভৃতির মনসার ভাসান, ভারতচজের অন্নদামঙ্গল, এইরূপ শ্রেণীর কাব্য —তাহ বাংলার ছোট ছোট পল্লীসাহিত্যকে বৃহৎ সাহিত্যে বাধিৰাজ <थब्रांग । ५भूनि कब्रिड्रा प्रकü बङ्ग बांद्रशांब আপনার প্রাণপদার্থকে মিলাই দিয়া পল্লীসাহিত্য, ফল ধরা হইলেই স্কুলের পাপড়িগুলার মত, ঝরিয়া পড়িয়া যায়। পঞ্চতন্ত্র, কথাসরিৎসাগর, জাৰ্য উপভার্স,