পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अश्नः शेंतःि।। 1ं' ं । রাজধাপে দাড়াই ছিল। যখন দে । লবারের কথা ভাবস্থির করিয়া বুঝাইতেছিল, তখন মনে হইতেছিল, যেন সন্ধ্যার শস্বৰাহী নিন্তব্ধত ভেদ করির দূর হইতে তাহার কণ্ঠস্বর আসিয়া পৌছিতেছে। অম্বুবাদের কাৰ্য্যে নীতির উঠিৱ ভ্রমক্রমে যদি কখন সে দরজার চৌকাঠে প{ রাখে, অমনি বৃদ্ধব্রাহ্মণ তাছাকে চিরন্তন লোকাচারের কথা স্মরণ করাইয়া দেন, দেও পিছু ছটিয়া যায়। তিনি থিয়সফিষ্টসমাজভুক্ত নহেন,—তাই বর্ণভেদপ্রথার নিয়ম তিনি লঙ্ঘন করেন না । এই ছাদের উপর হইতে আর কিছুই বড় দেখা যায় না,—দেখা যায় শুধু চতুৰ্দ্দিকি কতকগুলা জরাজীর্ণ প্রাচীর-যাহার পলস্তার রৌদ্রে কাটিয়া গিয়াছে ; আর দেখা যায়, আকাশে কাকের ঝাক উড়িয়া বেড়াইতেছে। কিন্তু এই জরাজীর্ণতার মধ্য হইতে, এই সমস্ত ধ্বংসাবশেষের মধ্য হইতে, খুব নিকটেই একটা আশ্চৰ্য্য জিনিষ মাথা তুলিয়া রহিয়াছে ; - স্বর্ণকারের হাতের একটি অতুলনীয় কারুকার্যা; ऐश अरुमांन शृर्षीब्र cवंशत्वत्रिज्ञ अंख्रिब्रांथ করিতেছে, এবং এই সময়ে ইছার উপর যত प्लिांश्रीशैौ श्रांनिब्रां छप्प्लां हईब्रांप्इ । हेश “স্বর্ণমন্দিরের" একটা গম্বুজ । * আমি মধ্যে-মধ্যে এই শ্রদ্ধাস্পদ পণ্ডিতের गश्ठि मांक्रां९ कब्रिटद्ध थाहे । ॐांझांझ शन বারাণীੇਿ। . ફરી ঐশ্বর্ঘ্যের মধ্যে একটি পুস্তকাগার ও শতশত বর্ষ-পুরাতন কতকগুলি পুথি। বারাণসীর যে অংশটি সৰ্ব্বাপেক্ষ পুরাতন ও পবিত্র, লেইখানে তাহার গৃহ। একাকারের মহাপ্রবর্তক cबन ८षषान निद्रा त्रिशूरश्, गहे हेडनं बक्छ আধুনিক অঞ্চল হইতে এই স্থানটি বহুদূরে অবস্থিত। ইহার পারিপার্থিক দৃষ্ঠে কোনই পরিবর্তন ঘটে নাই ; সুতরাং এইখানে আসিলে পুরাকালের ভাব মনের মধ্যে জাগিয়া উঠে, বারাণসীর সেই গুহধৰ্ম্মের রহস্তময় ভাবে চিত্ত পরিপ্লাবিত হয়, চিত্তকে যেন দূর অতীতে পিছাইয়া জানে, অনিত্য সংসারকে ক্রমাগত স্মরণ করাইয়া দেয়, এবং চিন্তাপ্রবাহকে সংসারের পরপারে লইয়া যায়। সেই ধবলগৃহের তত্ত্বজ্ঞানীরাও স্বীকার করেন, —কতকগুলি স্থানের বিশেষ মাহাত্ম্য আছে ; এরূপ কতকগুলি নগর আছে—যথা বারাণণী, মক্কা, লাস, জেরুসালেম,—যে সকল নগর আধুনিক সংশয়বাদের আক্রমণসত্বেও, দেবারাধনার ভাবে এরূপ ভরপুর যে, সেখানে *ॉर्थिव मांब्रांक्झन श्हेटङ भूङ.इहेञ्च कङकल्ले বলেন,—“এমন কি, শুধু মন্দিরাদির বৃহত্ত্ব,— ७धू अछूछांनॉर्मिन्न আড়ম্বরও कङकछेो আত্মার উপর প্রভাব প্রকটভ করে। উহার কিছুই নিফল নছে।” ঐজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর । ,