পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* રાજ્ય কেন ? রাজঘাটে একটু শীগগির গিয়ে পগুলীির কাছ থেকে একটা ঘোড়া আমার নাম করে নিয়ে ওপারে এসো। আমি ততক্ষণ ধীরে ধীরে এইটুকু চলে যাই ।” এখন, অশ্বপৃষ্ঠে একবার সমাসীন হইলে পদাঙ্কনারায়ণের স্বপথ'কুপথ জ্ঞান থাকে না, কিছুতে তাহার গতিরোধ হয় না। আজ সাহস পাইবা গঙ্গালীন বলিল-“মহারাজ, আমি ঘোড়সওয়ার হইয়া আসিলে হুজুর জারে সোজারাস্ত খোজেন, শ্মশানভূমি পৰ্য্যন্ত বাৰ্ন-দেন না । কিন্তু সেখানে সব ভূতের আস্তানা ! আর ভূত কি কেবল यांश्क् भब्रिगई श्ब ?-छौब जीप्नांब्रांद्रखं .মরিয়া প্রেতযোনি লাভ করে।”—এই গল্প জমিয়া গেলে অদৃষ্টে আজ আর মেলাদর্শন নাই বুঝিয়া কুমার অসহিষ্ণু হইয়া উঠিলেন। —“এইজন্যে, গঙ্গাদানভাইয়া, কোথাও তোমার নিয়ে যেতে ইচ্ছে করে না। ভূতের গল্প ছেলেবেলায় অনেক তোমার কাছে শুনেচি, কই আজ পর্যন্ত কোথাও ত একটা দেখলাম না - তা তুমি একটু চটুপটু চলে স্বাও । কোথাও দেরি করো না যেন। বেণীক্ষণ তোমার জন্যে অপেক্ষা করব না বলচি ! ভূতপেত্নী দেখুলেও নয় ।” [ १म वंऽं, ఆ;ళీః नृप्र। क्रूि बाँडायरीज ड्राइजश श्रेन মিখ্যাৰান্ধী হইতে হয়। কুমার ধীরে ধীরে অগ্রসর হইতে লাগিলেন। এমন সময়ে দুয়ে যুগপৎ অসংখ্য অৰ্ধপদধ্বনি মুখরিত হইয় উঠিল। ঘটত্রিংশ পরিচ্ছেদ । কুমার পাঙ্কনারায়ণ অত্যন্ত কৌতুহলাৰিtহইয় উঠিলেও বুঝিতে পারিলেন, অশ্বারোহিগণ যাহারাই কেন হৌক না, রাজঘাটের রাজপথ ত্যাগ করিয়া গোপনে অপথে নদী পার হওয়া তাহাদের মতলব। তিনি আর দেরি ন৷ করিয়া সেইখানেই স্বর্ণরেখা উত্তীণ হওয়া বিধেয় মনে করিলেন। ইচ্ছ, পরপারে অপেক্ষ •করিয়া উহাদের অভিযান দর্শন করেন । চৈত্র-বৈশাখ-মাসে স্ববর্ণরেখা অন্যান্য পাৰ্ব্বত্যনদীর মত শীর্ণ এবং স্বল্পতোয় হইলেও সৰ্ব্বত্র উহার স্রোত বড় প্রখর। কুমারের সুশিক্ষিত ঘোড়াটি তাহাতে অভ্যস্ত-প্রায় নিত্য এই সাগরগামিনীর কোন-না-কোন দিক তাহাকে পার হইতে হয়। কিশোর অশ্বারোহী অবলীলাক্রমে দেখিতে দেখিতে বিস্তীর্ণ কৈতভূমি উত্তীর্ণ হইল, ইহাপ্রবীণ বােস্থলে সপ্তঃসমাগত সওয়ার একজনের বিস্ময় উৎপাদন করিল। তিনিও সেই ক্ষুণ্ণপথে গঙ্গালীন চলিয়া গেলে পদার্নারায় অগ্রসর হইলেন, কিন্তু তেমন সহজে জমিতে । কতকটা অতর্কিতভাবে পথের ধারে ঘনप्रशंग्रांछ्छ दो कि श्रांश्चदूक cमशिtगई ठांशंद्र নীচে একএকবার ঘোড়া দাড় করাইতে- ' ছিলেন। সঙ্গে শিকারোপযোগী অস্ত্রশস্ত্রের অসম্ভাব ছিল না— এবং মাঝে মাঝে শাখাস্তস্বালে বিশ্রামরত হরিয়াল-ঘুঘুর দল দেখিয়া লে প্রবৃত্তি জাগিয়া না উঠতেছিল, এমত পারিলেন না। ততক্ষণ র্তাহার পশ্চাদগামী অশ্বারোহী সৈনিকশ্রেণী—সংখ্যায় প্রায় পাঁচশত-আসিয়া পৌছিল এবং পার হইবার আদেশের অপেক্ষায় দলে দলে বিভক্ত হই नृांब्रि ब्रिां लैंॉफ़ॉहेण । * ; :'* - কুমার চিনিলেন, প্রবীণ জখারোহী