পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৩১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: é$३ ३छेनन। [ ৭ম বধ, আঁখিন, ১৩১৪ উপায় ছিল না ; যে যতদুর পারে, উপনীত • সপরিবার আচার্যের ব্ৰহ্মচারিগণের সহিত হইয় তাহাকে শিক্ষাগ্রহণ করিতেই হইবে। অস্তথা সমাজে তাহার স্থান কোথায় ? र्षिनि शउहे शनौ वा निषनि इडेन, ७ दियान উাহাকে শিরোধাৰ্য্য করিতে হইবেই।" আর, এইজন্তই তাহা সমাজে প্রতিষ্ঠিত হইতে পারিয়াছিল যে, কেন ধনব্যয় ছিল না। আজকাল উৎসব করিয়া উপনয়নে অনেক ব্যর করা হইয়া থাকে, কিন্তু শাস্ত্রে তাহার ৰে পদ্ধতি আছে, তাহাতে বিশেষ ব্যয়ের কিছুই নাই ; যে-কোন লোক তাহ করিতে পারে। এ ত উপনয়নের উৎসবের কথা, তাহার পর গুরুকুলে অবস্থিতির সময়েও বালকের কোন ব্যয়ের সম্ভাবনা ছিল না । তখন আচার্য্যের বিদ্য৷ ‘দান’ কল্লিতেন, "বিক্রয়’ করিতেন না। র্যাঙ্কার উপনয়নবিধি আবিষ্কার করিয়াছিলেন, তাহারা নিশ্চয়ই বুঝয়াছিলেন, বনব্যয়ের সম্ভাবনা থাকিলে, তাহা সৰ্ব্বসাধারণের সুগম হুইবে না, এবং এইজন্তই তাহারা তাহীর মধ্যে কোন অর্থের লম্বন্ধ রাখেন নাই। কিন্তু তা বলিয়া প্তাহার। গৃহস্থ আচাৰ্য্যগণের সংসারের দিকে একেবারে অন্ধ হইয়া ছিলেন না ; ॐाशम्र नश्नाब्र कशिवाब्र बादशs ॐाशबा প্রণয়ন করিয়াছিলেন । ব্রহ্মচারিগণ প্রতিদিন মিয়মন্বত কিঞ্চিৎকাল ভিক্ষ। কারয়া যাহা পাইতেন, আচার্য্যের চরণসমীপে উপস্থাপিত করিতেন। গৃহস্থগণ ব্রহ্মচারীকে আগ্রহের সহিত ভিক্ষা দিতেন,—র্তাহাদের ইহাতে গৌরববোধ হইত। এখনও এই প্রথা চলিয়া আলিতেছে। সেই ভিক্ষালব্ধ বস্তুর দ্বার মহোৎসবে দিন চলিয়া যাইত। অধ্যয়ন শেষ হইলে ব্রহ্মচারী আচার্য্যের জন্ত একটি ভাল দক্ষিণ সংগ্ৰহ করিতেন । ব্ৰহ্মচারীকে এজম্ভ विभव आबान शैकब्र कब्रिाउ श्रेउ ना ? রাজার নিকট উপস্থিত হইলেই তিনি সফলমনোরথ হইতেন । এই দক্ষিণার দ্বারা আচার্য্যের অনেক সুবিধা হইত। তদ্ভিদ, রাজার নিকট হইতে র্তাহারা অনেকসময়ে ভূমিবিত্ত প্রভৃতি লাভ করিতেন। শাস্ত্রীর জন্থ ষ্ঠানে সময়ে-সময়ে তাছাদের যথেষ্ট প্রাপ্তি ছিল। এইরূপে বিনা ব্যয়ে বালক সম্পূর্ণ শিক্ষালাভের সুযোগ পাইত । এইজন্তই ত্রৈবণিকের মধ্যে নিরক্ষর লোক দেখা যাইজ না; কিছু-না-কিছু সকলেই শিক্ষা পাইত। এই উপনয়নবিtধই তাছার সাক্ষ্য দিতেছে। আজকালও উচ্চবর্ণের, বিশেষত ব্রাহ্মণের মধ্যে যে নিঃক্ষর লোক্লের সংখ্যা নিতান্ত অল্প, মনে হয়, তাহ ঐ প্রাচীন উপনয়নেরই ক্ষীণ ফল । আজকালের সংস্কৃতচতুষ্পাঠীসমূহ ভারক্তের সেই প্রাচীন শিক্ষাপদ্ধতিরই মলিন ছায়া দেখাইতেছে । ব্রাহ্মণপণ্ডিতগণ এ বিষয়ে এখনও অনেক উচ্চে অধিষ্ঠিত । র্তাহার এখনও অনেকেই বিদ্যা দান’ করেন, “বিক্রয়’ করেন না। ছাত্র-পড়ান তাহান্ন! "ধৰ্ম্ম বলিয়। বিবেচনা করেন । ছাত্রগণ আর ভিক্ষা করিয়া গুরুর সাহায্য করিতে পারেন না, অন্ত কিছুও দেন না, কিন্তু ७व्र छैशंभिकfक वञ्च९ छिक्र कब्रिब्रt७ अग्नननि ও বিস্তাদান উভয়ই করেন । এই শ্রেণীর অধ্যাপকগণের সংখ্যা ক্রমশই কমিয়া জাপি