পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ફક્ત , दक्रल-नि । { ৭ম বর্ষ, বৈশাখ, 8 לפיצ - হাসিলেন,নীলকে সেনি ছোট দেখিলাম, এখন বড় হয়েছে! তা আমি রাণী कृषभडोज সঙ্গে একত্রে খাইতাম।” আমি—“খাইতে আছে, তেল মাখিতে নাই।” মা হাসিলেন, আমিও হাসিয়া উঠিলাম । ঠাকুরাণী ইহার পর উঠিয়া গেলেন। মুহারাণী এতক্ষণ কিছু বলেন নাই, অস্তে আস্তে ত্ৰৈলোক্যকে বলিলেন, “তেলটুকুমুছিয়া লঙ্গ " একদিন মহারাণী ও র্তাহার মাতার কাছে আমরা বসিয়া আছি, এমনসময় একটি অল্পবয়স্ক রাজকৰ্ম্মচারী আসিলেন । বিশেষ প্রয়োজনে অন্তের অসাক্ষাতে মাতার কাছে তাহার কিছু বক্তব্য ছিল। আমি উঠতে চাহিলে মহারাণী এবং তাহার মাতা বলিলেন, —“তুমি উঠিলে কি হইবে? অনেকে আছেন।” মহারাণী নিজে উঠিয়া জানালার দিকে গেলেন। তাহাদের কথা প্রায় শেষ হইয়া আসিল, এমন- ' সময় কাদোর কোলে ঐসুন্দরী দেবীর ছোট কস্তাটি ঘুমাইয়া পড়িল। কাদো হাসিয়া আমার দিকে চাহিয়া বলিল-“আপনি বিছানা করিয়া দেন।” মা হাসিলেন,বলিলেন, “সে কি কথা ?” আমি হাসিয়া বলিলাম, “বেশ তো, তাতে দোষ কি?” আনিবিছানার কাছে বাইতে না যাইতে মহারাণীমাতা নিজে বিছানা ছড়াইয়া দিলেন । o পূজার পূৰ্ব্বে একদিন প্রাতে র্তাহাকে প্রণাম করিতে গেলাম। দেখিলাম, তার বড় খেজালৎ। চারিদিক্ হইতে অনাথ, বিধবা, বালক বালিকারা আসিয়াছে। কেহ পূরবী, কেহ দান, কেহ কাপড় চাহিতেছে, মা বারংবার কাছারীতে ধনাধ্যক্ষের কাছে টাকা চাহিয়া পাঠাইতেছেন, হয় উত্তর পাইতেছেন না, নঞ্জ স্পষ্ট জবাব পাইতেছেন । বিরক্তির, খেজালতের সীমা নাই। এক ঠাকুরাণী বসিয়া i আছেন, তাহার, ডুলি প্রস্তুত, টাকা চাই, এখনই যাইতে হইবে। মহারাণীমাতার অমন ধৈর্য্য, তাহাও আজ কিছু অস্থির দেখিলাম। এবং ইহা যে অসুস্থশরীর, বৈষয়িক নানা ঝঙ্কট এবং কুমারের সুেভাবে দেশভ্রমণে বহির্গত হওয়ার ফল, ইহাও বেশ বুঝিতে পারিলাম। বলিলেন--“আগ্নে অনেক সহ করিতে পারিতাম, এখন কেন বাসরু হয় না, অল্পেই রাগ হয়।” t डी बै*छठा भङ्मुझाद्र ।