ඓද්ද් वंश्रैर्शिन । [ ৭ম বর্ষ, কাৰ্ত্তিক, ১৩১৪ wross state (re-ligare to bind) সংসারের প্রবৃত্তি, সংসারের ভোগমুখামুরক্তি আমাদের ঈশ্বরাভিমুখ হইতে দেয় না— এজন্ত তাহাকে অধৰ্ম্ম বলে । আমাদের এরূপ কৰ্ম্ম করা কৰ্ত্তব্য, যtহাতে আমাদের ংসারাভিমুখতার পরিবর্তে আমাদিগকে ঈশ্বরাভিমুখ করে। এইরূপ কৰ্ম্মকেই ধৰ্ম্মাচরণ বলে—এককথায় তাহাদিগকেই ধৰ্ম্ম বলে। আমাদের প্রবৃত্তি ও চিত্তবৃত্তি একপে নিয়মিত করিতে হয়, আমাদের এরূপ গুণের বিকাশ করাইতে হয়, যাদ্ধাতে আমরা এষ্টরূপে ঈশ্বরাভিমুখ হইতে পারি। সুতরাং ইহাদিগকে ধৰ্ম্ম বলে। বলিয়াছি ত, ঈশ্বরই আমাদের পরমাদর্শ, আমরা ব্ৰহ্মস্বরূপ, আত্মস্বরূপ। অতএব যাহা আমাদিগকে এই পরম আদর্শের অভিমুখে ধারণ করিয়া রাখে, সেইদিকে আমাদের লইয়া যায়, তাহাই আমাদের ধৰ্ম্ম । যাহ। আমাদিগকে ঈশ্বরের সহিত, ব্রহ্মের সহিত বা সেই পরম আদশের সহিত সংযুক্ত রাখে, তাঁহাই প্রকৃতপক্ষে আমাদের ধৰ্ম্ম । যে কৰ্ম্মে, যে আচরণে, যে ব্যবহারে, যে গুণের বিকাশে, আমাদের এই ঈশ্বরংযোগের সাহায্য হয়, আমাদের ঈশ্বরসংযোগের দিকে গতি হয়,--তাখাই আমাদের ধৰ্ম্ম । এইজন্ত ধৰ্ম্মের নামান্তর—যোগ। গীতায় এই ধৰ্ম্মকে যোগ বলা হইয়াছে। • যাহা দ্বার আমাদের ঈশ্বরের সহিত সম্বন্ধস্বত্র দৃঢ়ীভূত ৭হয়, সে সম্বন্ধ রক্ষিত হয়, যাহাতে আমরা পরিগামেঈশ্বরের সহিত সংযুক্ত হইতে পারি, তাহাই যোগ । জ্ঞানযোগ বগ, কৰ্ম্মযোগ বল, ভক্তিযোগ বল, কৰ্ম্মসন্ন্যাসযোগ বল, ধ্যানযোগ ৰণ সকলই এই ধর্ণের নামান্তর। সকলই আমাদিগকে এই পরমাদর্শের অভিমুখে রক্ষা করে, ধারণ করে, এবং সেইদিকে ক্রমে লইয়া যায়। তাহাই প্রধানত আমাদের ধৰ্ম্ম । ऊांशझे भूथार्श्व । श्रांब्र षांशंद्र चांद्रां श्रांभांদের এই পথের কণ্টক দূর হয়, এই পথের যাধাবিঘ্ন অতিক্রম করা যায়, সংসারের আকধণকে ক্রমে ক্ষীণ করা যায়, তাছাই প্রকৃত ধৰ্ম্মাচরণ, তাহারই পথ প্রকৃত ধৰ্ম্মপথ । সকল ধৰ্ম্মই এই এক মূল উৎস হইতে নিঃস্থত । মানুষ প্রথমত এই পরমধৰ্ম্ম বুঝে না। তাহার নিজের স্বরূপ, তাহার পরমাদর্শ সে আদেী ধারণা করিতে পারে না । মাজুষ প্রথমে সংসারে বিষয়ের সহিত সংযুক্ত হইয়া, তাহা হইতে সুখদুঃখ অনুভব করে ;– সুখদায়ক বিষয় গ্রহণ করিতে ও দুঃখকর বিষয় ত্যাগ করিতে চেষ্টা করে। তখন তাহার এই সাংসারিক সুখই পরমাদর্শ– পরমপুরষার্থ থাকে। তখন সে অর্থকামকেই পরমপুরুষাৰ্থ বুঝে । এইজন্য এই পুরুষাৰ্থ লাভ করিতেই সে চেষ্টা করে । সে আপনার এই বিষয়ভোগজনি ও সুখস্বরূপ অবস্থাকে তখন পরমাদর্শ ধারণা করিয়া তাহার দিকে অগ্ন সর হয় । যতক্ষণ পর্য্যন্ত সে আপনার ভ্রম না বুঝিতে পারে, তভক্ষণ পর্য্যন্ত তাহার প্রকৃত মনুষ্যধৰ্ম্মবিকাশের সময় হয় না। বাছাতে মানুষকে ভ্রান্ত ও সঙ্কীর্ণ আদর্শে ধারণ করে, রক্ষা করে ও অভিমুখে ইয়া যায়, তাৰ भीश्चन क्षं नरृष्ा । क्षीरं उहftक তাহার প্রকৃত পূর্ণ পরম আদর্শের দিকে লইয় बांब्र, ठाशहे ठांशब्र थf । डांशंrउहे তাছার ধর্মের পূর্ণবিকাশ ও পরিণতি। তাছাই
