ՅՖԱ, क्जनअिन । [ ৭ম বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩১৪ क्लेिख ८बांग्न छैद# विशब्रिग्नां !” अभनहै डब्लकशों সপিনীর মত জাগে ফণা তুলি কহিতে বারত মোর মৰ্ম্ম হতে। বক্ষ যেন বিদীর্ণ হইতে চায় – হে মান্ত অতিথি জন ! গাঁও মোর রক্তিম আভায় ফুটিল গোপন কথা বুঝি। তাহে দিদির নয়ন আরো তীব্র দৃষ্টিপাতে দুৰ্ব্বল করিল মোর মন ; হাসিয়া কছিল দিদি—এত লজ্জা কেন বেলা তোয় ? পুরুষের মত নারী”—এ কথার তুই কেন তোর হয়ে গেলি লজ্জা আর ত্রাসে এমন করিয়া বল ? ঠিক পুরুষের মত,—পুরুষ ইহারা অবিকল ;– তবুও চজার সনে গোপনে বহিল বক্ষণু।” প্রকাশিল অবশেষে গুপ্ত-কর্থ এ মোর বদন একে একে—‘পুরুষ সত্যই এরা।’ ‘জানিস্তা’হলে তুই ?”— ন না মোরে স্বধায়োন কিছু।” দিদি পুনঃ ছলে কহিল ‘জানিয়া কথা গোপন রাখিতেছিল।’ করি’ এমনই চতুরতা, দিদি সত্য কথাটি আহরি’ নিল মোর বক্ষ হ’তে,—-অথচ কহিনি কোন কথা । এই মাত্র শষ্য ত্যজি গিয়াছে রাষ্ট্রীরে এ বারতা দিতে। ঘুচিবে চন্দ্রীর দপ—কিন্তু এ বিপদ হ’তে তোমাদের উদ্ধার সাধন হতে পারে কোন মতে । এই অবসরে কর পলায়ন ---কিন্তু চিত্ত মম অনুতাপ-বিদ্ধ জর-জর ;–শাস্ত কর সুধোপম ক্ষমা বধি।” “আবেগে রঙিয়াছিল গণ্ড দুটি তোর • ক্ষমা চাস তাই মুগ্ধমুখী ? হউক না কেন ভোর মোদের জীবন নিশি দিব্য রক্তারুণ স্ব-প্রকাশে ওই শুভ্র গণ্ডে তোর। ভিক্ষা মাগি শুভে ! তোয় পাশে— এত শীঘ্ৰ করিসনে মোদেরে আনন্দ স্বৰ্গচ্যুত ত্রিশঙ্কুর আত্মা যথা স্বৰ্গস্বারে উঠিয়াই ক্রত নেমে গেল কক্ষচ্যুত তারা সম পাষাণীর প্রাণ গলায়ে কারুণ্যরসে অনুমতি ল’য়ে অবস্থান করিব হেথায় আরো।” নিকুঞ্জ কহিয়া এ বচন কোথায় চলিয়া গেল মুহুর্জেকে চঞ্চল-চরণ। ক্রমশঃ ঐনরেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য ।
