পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

العه দশম সংখ্যা। ] বেদান্ত দর্শন । 8brసి ভারতবর্ষে আর কোনও নুতন দর্শন আবিষ্কৃত হয় ‘ নাই। মিথিলার নব্যঙ্কায়কে ভুলিয়া গিয়া একথা বলিতেছি না। নব্যস্তায়ে কোনও নুতন দার্শনিক তত্ত্বের অবতারণা নাই। পূর্বের সিদ্ধান্ত রক্ষণই উহার প্রধান • উদ্দেশু। বস্তুত নব্যন্তায় দর্শনই (philosophy) afs, Šel Sátra (Pialectics, science of disputation ) *i*at5tt*ff* *ig; হইতে বেদান্তদর্শনের একটী ধারাবাহিক ইতিহাস পাওয়া যায়। উহার সংকলন বহুশ্রমসাধ্য । উপস্থিত সভ্যমণ্ডলীর মধ্যে কেহ ঐ কার্যে অগ্রসর হইবেন কি? আধুনিক বেদান্তদর্শনের মূলগ্রন্থগুলি তিন ভাগে বিভক্ত । ( ১ ) উপনিষৎ বা শ্রতি (২) শ্রীমদ্ভগবদগীতা, সনৎমুজাতীয়, অনুগীত, বিষ্ণুপুরাণপ্রভৃতি স্মৃতি (৩) ব্রহ্মস্বত্র বা ন্তায় । এই শ্রুতি, স্মৃতি ও স্থায়, বেদাস্তের তিন প্রস্থান। শ্ৰীমচ্ছঙ্করাচার্য্য এই প্রস্থানত্রয়েরই ভাষ্য বা বৃত্তি প্রণয়ন করিয়াছেন। তদীয় শ্রীতির টীকার মধ্যে ঈশ, কেন, কঠ, প্রশ্ন, মুণ্ডক, মাণ্ড ক্য, তৈত্তিরীয়, ঐতরেয়, ছাদ্যোগ, বৃহদারণ্যক এবং গোঁড়াচার্য প্রণীত মাণ্ডুক্যকীরিকার ভাষ্য সমধিক এসিদ্ধ। গোঁড়াচাৰ্য্য বা গৌড়পাদ ভ্রমচ্ছঙ্করাচার্য্যের গুরুস্থানীয়। প্রবাদ আছে যে উভয়ে দেখা শুনা হইয়াছিল, এবং গোড়াচার্য্যের নিকট পরীক্ষাস্বরূপে শঙ্কর খ্ৰীবিষ্ণু गश्वनामडांवा धभंबन कtब्रन ।। ७३ গোঁড়াচার্য্যের গ্রন্থ শ্রুতি বলিয়া গণ্য হইয় থাকে। শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের শাক্ষরভাষ্য গানদাশ্রমে মুদ্রিত ও প্রকাশিত হইয়াছে। न्ति भै अंश श्रृंकप्द्रब्र cणषनो श्हेप्च् निश्ङ হয় নাই। পণ্ডিত মোক্ষমূলর কিন্তু শ্বেতাশ্বতরভাষ্যকেও শঙ্করাচার্য্যের বলিয়া গ্রহণ করিয়াছেন । আচাৰ্য্য প্রণীত স্মৃতির টীকার মধ্যে উপরিউক্ত সহস্রনামভাষ্য ব্যতীত, শ্রীমদ্ভগবদগীতা এবং সনৎমুজাতীয়ের টীকা আমাদের পরিচিত। ব্রহ্মস্থত্রভাষ্য বা শারীরক মীমাংসা বেদান্তের ন্যায় প্রস্থানের ব্যাখ্যা । 畿 ७ङमूङिग्न श्रtनक क्रूण ७ ब्रूश्९ * গ্রন্থ শঙ্করাচার্য্যের বলিয়া প্রসিদ্ধ। তন্মধ্যে উপদেশ-সহস্রী, দশশ্লোকী, শতশ্লোকী, বিবেকচুড়ামণি, দক্ষিণামূৰ্বিস্তোত্র,স্তুপরোক্ষামুভূতি, হরিস্তুতি, আত্মবোধ প্রভৃতি বেদান্তগ্রন্থ সমধিক প্রসিদ্ধ। শ্রীমদাচার্য্যের নামে পরিচিত অসংখ্য স্তোত্র ( গঙ্গাস্তব, অন্নপূর্ণাস্তব, আনন্দলহরী প্রভৃতি) এবং মোহমুদগর, মণিরত্নমালা প্রভূতি গ্রন্থ আবালবনিতা —পরিচিত। এগুলি সকলই যে ভাষ্যকায়ের এ কথা আমরা বলিতে পারি না। তবে কোনখানি ভাষ্যকারের, কোনখানি বা অপরের, এ বিষয় এখন পর্য্যন্ত মীমাংসিত হওয়া দূরে থাকুক, আলোচিতও হয় নাই ! কথিত আছে যে শ্রমদাচাৰ্য্য তাহার মাতাকে সহজে বেদান্ত বুঝাইবার জন্ত উপদেশ সাহস্রীর রচনা করেন। উপদেশ সাহস্ৰী ষে শঙ্করের লিখা, এ বিষয়ে কোনও সংশয় নাই। কেননা, স্বরেশ্বরের নৈষ্কৰ্ম্মসিদ্ধিতে এবং পঞ্চদশীতে উপদেশসহস্রীর শ্লোক ভগবান ভাষ্যকারের বলিয়া ধত হইয়াছে। শঙ্করাচার্যের পর, "বাৰ্বিককার ভ্রমং সুরেশ্বরাচাৰ্য্য। প্রসিদ্ধ মীমাংসক কৰ্ম্মী মণ্ডন কুিরূপে স্বরেশ্বর ইরাছিলেন, তাহা সকলেই