পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88ર [ ৭ম বর্ষ, মাখ, ১৩১৪ দোৰ হয়। কিন্তু কত বলিব ? বেদান্তের গ্রন্থ অসংখ্য— ‘ শ্লোকার্জেন প্রবক্ষ্যামি যদুত্ত্বং গ্রন্থকোটিডি । সত্যং ব্ৰহ্ম জগন্‌ মিখ্যা জীবেক্রহ্মৈব নাপরঃ ॥ गछाङ्गप्रिनि ! मर्गनब्र गडन बनिइ अश्न कर्बिtउन। আবার মাধবীর সঙ্ক্ষেপশঙ্কর জয়ে লিখিত আছে যে শ্ৰীমদাচাৰ্য দিগ্বিজয় ব্যপদেশে কাশ্মীর দেশে “শারদ।” পীঠে গিয়াছিলেন। वडङरे cवनांप्डब्र अश्ब्रॉनिब्र हेब्रड कब्र यांग्र • ठषन ८ष विsाब्र रुहेब्राहिण, उॉशब्र मरथा ন। এত গ্রন্থ থাকিতে বেদান্তের ইতিহাস কেন লিখিত হইবে না ? সংস্কৃত কলেজের ছাত্ৰগণ । তোমরা এ বিষয়ে মনোযোগী হইবে कि ? বেদাস্তের ইতিহাসের উপকরণের ফৰ্দ্দ দিতে গিয়া শঙ্করাচার্য্য হইতে আরম্ভ করিমাছি। কিন্তু শ্ৰীমদাচাৰ্য ভগবৎপাদ যে কোথা হইতে স্বকীয় দর্শনেয় উপকরণ পাইয়া, ছিলেন, তাহা বলি নাই । দার্শনিক ভাবে দেখিতে গেলে, বলিতে হয়, যে অদ্বৈতবাদ বিজ্ঞানবাদের উপসংহার। যেরূপ ইয়ুরোপে বিজ্ঞানৰাদ হইতে অদ্বৈতবাদের স্বচন— সেইরূপ ভারতেও বিজ্ঞানবাদ হইতে অদ্বৈতবাজের জন্ম। সাস্থ্য মোটামুটি বিজ্ঞানবাদের দিকে হেলান । সাজ্যের শিষ্য বৌদ্ধ । বেীদ্ধের শিষ্য বেদান্ত । এ বিষয়ে দুইট মাত্র প্রমাণের উল্লেখ করিব। বিজ্ঞানভিক্ষু প্রণীত ৰিজ্ঞানামৃত” নামক ব্রহ্মস্থত্ৰভাষ্যে এবং সাস্থ্যপ্রবচনভুীষ্যে পদ্মপুরাণ হইতে একটা শ্লোক উদ্ভূত হইয়াছে। যথা— शीावीशमेष्ठीव: यष्ट्झ: त्रोऽप्शर उ१ 1. ময়ৈব কথিতং দেবি কলেী ব্রাহ্মণরূপিণী । हेश श्हेरठ ७धडौउ श्झेंब, ८ष' भब्रिार्दनदिख्ळांमदारन्ब्र मर्यांन। ७झेcश्चां८कद्र त्रेत्रद्रांबडाब्र बांझ१८क ? हेनि कि *झब्रां5ार्य नरश्न ? তাহা হইলেই বুঝিলাম যে অস্বদেশীয় কোন কোনও আচাৰ্যও শঙ্করদর্শনকে লেঃ একটী বেশ ভাবিবার বিষয় আছে। বিজ্ঞানবাদী ক্ষণিকত্বমেষ মঙ্গীচকারাপি বহুত্বমেষ ৷ ক্ষেবাদী স্থিরসংবিদেক্ষেত্যঙ্গচকারেক্তি মহান বিশেষঃ হাঃ (১৬৭৬) এই শ্লোকটী পড়িলে স্পষ্টই প্রতীত হইবে যে শাঙ্করদর্শন, এবং মাধ্যমিক দর্শনের মধ্যে প্রভেদ খুব কম । বস্তুত, যদি আচাৰ্য্যগণ এই প্রভেদ অতি স্বক্ষ এবং স্বল্প বলিয়া মনে না করিতেন, তাহা হইলে কখনই শঙ্করাচার্যাকে ঐরূপ প্রশ্ন করা হইত না । এইরূপে, আমাদের শাস্ত্রগ্রন্থ হইতে এইরূপু সন্দেহ জন্মিতে পারে যে শাঙ্কর দশন বৌদ্ধদৰ্শনের শিষ্য। পূৰ্ব্বে দেখান হইয়াছে যে দার্শনিক ভাবে দেখিতে গেলেও তাঁহাই সম্ভব । এইরূপে কিন্তু এ সন্দেহের মীমাংসা ছইল না । মীমাংসার জন্ত বৌদ্ধদৰ্শনে র্যাহার। বিশেষজ্ঞ তাছাদের নিকট যাইতে হুইবে । বৌদ্ধদৰ্শনবেত্তা মদীয় অধ্যাপক মহামহোপাধ্যায় প্রযুক্ত হরপ্রসাদ স্ত্রী মহাশয় এবং ঐযুক্ত প্রমথনাথ তর্ক ভূষণ মহাশয় বলেন যে শাস্তিদেৰ প্ৰণীত বোধিচৰ্য্যাবতার প্রভৃতি গ্রন্থে এরূপ অনেক দার্শনিক মত আছে, যাহা হইতে শাঙ্কর দর্শনে অলিতে এক পাদৰিক্ষেপের অধিক দরকার হয় না। অতএব এই তিন রকম প্রমাণের সমবায়ে আর্মস্থা বলিতে পারি যে শাস্করদর্শন বৌদ্ধদৰ্শনের সস্তান। আমাদের সকল দর্শনেই প্রত্যক্ষ ৰ পরোক্ষভাবে বৌদ্ধদিগের উল্লেখ