t;&ly [ १॥ {, కా, see حساهیسســسسسسبس. DDBBBBBS B BBB BBBBB BBB BBBB BBB BBBB BBBtttt প্রণালী অবলম্বিত হইয়াছে, তাহ বিশেষ যুক্তিসিন্ধ, বলিয়া মনে হয়। ভারভাৰ্যকার বাৎস্তায়ণ বলিয়াছেন, যে প্রথমে বক্তবুবিষয়ের (* নাম নির্দেশভংগীর তাহার লক্ষণ এবং অনন্তর তৎসম্বন্ধীয় প্রমাণের উল্লেগ্ন কর কৰ্ত্তব্য, এবং স্তায় শাস্ত্র সেই প্রণালীতেই রচিত কুইয়াছে। বাৎস্তারণের বাক্যটি এই “ত্রিবিধা চান্ত শাস্ত্ৰত প্রবৃত্তি, উদেশে লক্ষণং পরীক্ষাচেতি নামধেয়েন পদার্থ মাত্রস্তাভিধানং উদ্দেশঃ উদিষ্টস্তাতত্ত্ব ব্যবচ্ছেদকেীধৰ্ম্মোলক্ষণং, লক্ষিতস্ত ৰখা লক্ষণমুপপদ্যতে নচেতি প্রমাণেরবধারণং পরীক্ষা” । ইহার ভাবার্থ এই, যে উক্ত দ্যায় শাস্ত্রের পদার্থপ্রতিপাদকতা তিন প্রকার ; প্রখম প্রতিপাদ্য বস্তুর নাম নির্দেশ, দ্বিতীয় লক্ষণ, স্বাহাদ্বারা প্রতিপাদ্য বস্তু অন্য পদার্থ হইতে ভিন্ন ইহা বুঝিতে পারা যায় ; তৃতীয় পরীক্ষা .বাহাম্বারা প্রতিপাদ্য বস্ত আছে কি না এই থাকে। বেদান্তশত্রসম্বন্ধে আমি যেরূপ গুরূপ: দেশ প্রাপ্ত হইয়াছি বং অধ্যয়ন অধ্যাপন দ্বারা যতদূর বুঝিতে পারিয়াছি, সে সমুদয় বিবর শব্দদ্বারা বুঝাইতে সমর্থ হইববলিয়াজনে করিতে পারিন । ষড় দর্শনটীকাকার বাচস্পতিমিশ্ৰ এক স্থলে বলিয়াছেন”নছি ইকুকীর গুড়াদীনাং মধুর রসভেদঃ সরস্বত্য অপিআখ্যাতুং শক্যতে”অর্থাৎ ইক্ষু, ক্ষীর ও গুড়ের মাধুর্ঘ্যের পরম্পর ' পার্থক্য স্বয়ং সরস্বতীও শকদ্বারা বুঝাইতে পারেন না। এই অবস্থায় আমাৰু মত ব্যক্তির । বেদাস্তৃপ্রতিপাদ্ধ" দুজ্ঞে" বিষয়, শব্দদ্বারা বুঝাইবার আকাঙ্ক, অন্ধের রূপ দর্শনের আকাঙ্ক্ষার মত, উপহাসের কারণ বলিয়াই মনে হয় । 鬱 বারাস্তরে আমরা স্থায়ুশনোক্ত কথিত প্রণালী অনুসারে, ব্ৰহ্ম সম্বন্ধীয় বিচারে প্রবৃন্ত हहेद । - ঐগুরুচরণ তর্কতীর্থ। জাতীয় সাহিত্য ও জাতীয় জীবন। হে বঙ্গসাহিত্য সেবকগণ—"প্ত এই ক্ষুদ্রমতি নিবেদক আগনাদিগের নিকট ষে কুয়েকটি কথা নিবেদন করিতে চাহিতেছে, আপনার "জয়গ্ৰহ করি বা তাহ পাঠ করেন, তরি কিঞ্চিৎ চিত্ত করেন এবং আপনাদিগের ঈশ্বরদত্ত শক্তি দেশকে অমঙ্গলের হস্ত হইতে উদ্ধার করিবার জন্ত প্রয়োগ করেন, তাহা হইলে এই क्रूज शद्धि झउॉर्थ श्रद । जांषि चाँषांब्र বক্তব্য জলঙ্কোচে বলিতে চাছি। ভরসা করি তাছাতে কাহীলও অভিমান জাহত হইবে না ৮ R 象 事 আমি কৰ্ম্মক্ষেত্রের যুদ্ধক্ষেত্রে সাহিতোর, তুল্লধ্বনি শুনিতে চাহি। কত দিন হইতে কাণ পাতিয়া রহিয়াছি। কই, সে তুরীধ্বনি ত শুনিতে পাই না। তৎপরিবর্তে শুনিতে পাই, প্রণয়-আবেশের মোহন বংশীরব, গবেষণার গুড় গুড় শৰ, “জন্ত ও সান্তে”র অনন্ত ব্যাখ্য', “ব্রহ্মা ও ব্রহ্মks"র সম্বন্ধে বিপুল প্ৰকৃত। এ সব খুব তাল, কিন্তু জাতীয় জীবনের উদ্ধারের अछ जटिका चाब्र७ किङ्ग क्रांरि न कि ?
- এমন সাহিত্যের নিতান্ত প্রয়োজন হই
