পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৬৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ves" বনরকম হতে চলিয়াছে। সুতরাং সেই সব কৃতবিদ্ধ ব্যক্তিMির গ্রাসাচ্ছাদনের জন্ত অর্থের প্রয়ােজন হইৰে। ভারতীয় রাজা ও ভূম্যধিকারিগণতাহাদিগের ধনসম্পত্তিৰু উন্নতিকরে বিরধের স্থিতির অনুপাতে একটি বা ছইট ৰ যতটি স্বাবগুক, সেই কৃষিবিজ্ঞানে পারদর্শী পণ্ডিতকে বেতন দিয়া রাখিবো। তাহার কৃষকদিগের, উপদেষ্ট হুইবেন ও ক্ষেত্রের পরিদর্শক হইবেন। আর যদি রাজা ভূম্যধিকারী ইহার উপযোগিতা একান্ত মা বুঝেন, তাহ হইলে ডিষ্ট্রিক্ট কমিটী স্বহস্তে ইহার তারগ্রহণ করিবেন । তখন কৃষকেরা বুঝিবে, জগতে কোন বস্তুই উপেক্ষিত হইবার মহে। ছাই, বিষ্ঠারও প্রভূত উপকারিত আছে । তৃথন আর পবিত্র-সলিলা গঙ্গার স্থায় দেবনীর পবিত্রজল পতিত মুরাশিদ্বারা দুষিত হইয়া মানুষের জন্ত জীবন্ত নরকাগ্নিকে মাহবাস করিবে না । তখন মিউনিসিপালিটির কর্তৃপক্ষগণ কৃষকদিগের ছন্তে মলময় ইষ্টক বিক্রয় করির মিউনিসিপালিটির আয় বৃদ্ধি করিবেন ও একস্থানে মলপুঞ্জ প্রোথিত করিয়া তাহার সন্নিহিত পানী জলের জলাশয়স্থ জলরাণিকে দূষিত করিয়াটাইফারেন্থ ফিবারের স্তার ছশ্চিক্লিংস্তরোগের প্রসার বৃদ্ধি করিতে পারবেন না। এস্থলে ইহাঁও বক্তব্য যে অতি "প্রাচীন সময়ে বৃদ্ধ ঋষিগণ নগর গ্রাম ও জনপদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্তু যে , সূকর বিধানের প্রবর্তন করিয়াছিলেন, আজ এই বিংশ শতাব্দীর সভ্যতালোক, প্রাপ্ত আমরা তাহার প্রতিপালন না করিয়া গ্রাম, নগর ও जनगक्ररू बिननिभशाशबथांबांगडूमि कब्रिह তুলিতেছি। ঋষিগণ নিরুদ্ধ জলাশয়ে অবতরণ గాk [ ৭ম বর্ষ, চৈত্র, xဇံ কৰিল নি করিত্বে নিবন্ধ করলে স্থল 'ইতে ঘটার; জুড়াগ হইতে পিও জেলপুষ্ট g কলস ) জারাজল উদ্ধৃত করিয়া দুৰুে ( যাহাতে জল গড়িয়া বা বৃত্তিকার অভ্যন্তরে বসির জুল্লাশয়ের জল দুষিত ' করিডে মা পাত্ত্বে এতদুরে) স্নান করিবার ব্যবস্থা দিয়াছেন। মল, মূত্র.পূহ, শোণিত, শ্লেষ্মা ও স্বৰ্ম্ম প্রভৃতিকে জলে ফেলিতে নিষেধ কৰিয়াছেন। আর আজ আস্থাৰা হিন্দু জলশৌচ . অবশ্বকৰ্ত্তব্য মনে করিয়া জলাশয়ের জললগ্নতীৱে মূল্পোৎসর্গ করিতেছেন। আপামর সাধারণ পুরষোৎসর্গের পর জলে অবতরণ করিড়েছে, জাম্ববান হিন্দু তাহাতে বাধাপ্রদান করিতেছেম মা । স্বাস্থোঃরতির জষ্ঠ, বলিষ্ঠ হইবার জন্ত আমাদিগেৰ একান্ত যত্ন ও চেষ্টার প্রয়োজন। কেবল কাপুড়ে স্বদেশীভাবকে সীমাবদ্ধ মা করিয়া সকল বস্তুর জন্য স্বদেশী হওয়া কৰ্ত্তব্য। মোটর ফার, বাইসাইকেল, গ্রামোফোন, ল্যাম্প প্রভৃতিতে বহু অর্থ বিস্তুেশে যাইতেছে, চিনি লবণে অনেক টাকা বিদেশে প্রস্থান করিতেছে। তাহার বাধা দিয়া আমরাই বরং সেই সকল সামগ্রীর ব্যবহার করিতেছি।. . স্বর্ণগ্রন্থ ভারতে জন্মগ্রহণ করিয়া বিদেশাগত স্বর্ণে, আমরা গৃহিণীকে ভূষিত করিতেছি। পৃথিবীর মধ্যে ভারতের হীরক সৰ্ব্বশ্ৰেষ্ঠ বলিয়া কীর্তৃিত। আমরা কি ভারতের হীরক কখনও চক্ষে দেখিয়াছি ? বিদেশাগত হীরকে অলঙ্কত হইয়া আমাদিগের গৃহিণীবৰ্ণ অহঙ্কারের মাত্র বুড়িাইতেছেন। ভারতের সর্বত্র আবিস্তুর স্বর্ণ আছে, রৌপ্য আছে, তাম্ৰ আছে, লৌহ অাছে, আত্র প্রকৃতি আছে, মূর্ণ জমির বুধি না, অলপ জামা তুলিবার চেষ্ট