বঙ্গ ভাষীর ইতিহাস। Ꮏ$ fগুড় গুড়ে ভট্টাচাৰ্য্য” বলিয়া ডাকিত। তিনি সুলেখেক ছিলেন, তঁtহার গদ্যপদ্য উভয়বিধ রচনা করিবার ক্ষমতা ছিল। র্তাহীর দ্বারা অনেকগুলি বিলুপ্ত পুস্তক আবিষ্কৃত ও অনুবাদিত হইয়াছে। তিনি পরলোক গত হইলে বর্তমান সময় পর্য্যন্ত স্ত্রীযুক্ত ক্ষেত্রমোহন বিদ্যারত্ব মহাশয় নানা বিঘ্ন বিপত্তি অতিক্রম করত ভাস্করকে জীবিত রাখিয়াছেন। ১৭৬৫ শকে (১২৫০ সালে) তত্ত্ববোধিনী সভার পত্রিক প্রকাশ হইয়াছিল। এই পত্রিকা সম্বন্ধে পূর্বেই এক প্রকার কথিত হইয়াছে,অতএব এস্থলে তাহা পুনরুক্তি করিবার প্রয়োজন নাই। অনস্তর সাধুরঞ্জন” ও “পাষণ্ড পীড়ন” নামক দুই খানি সাপ্তাহিক পত্র প্রভাকর সম্পাদক ঈশ্বর বাবু দ্বারা প্রকাশিত হইয়াছিল। পোষও পীড়নষ্ঠ ১২৫৩ সালের ৭ই আষাঢ় দিবসে প্রথম মুদ্রিত হয়। সীতানাথ ঘোষ নামক এক ব্যক্তি তাহার নামধারী সম্পাদক ছিলেন, কিন্তু কবিবর ঈশ্বর গুপ্তই তাহার সমুদায় কাৰ্য্য করি