বঙ্গসাহিত্যে নারী ও সাময়িকপত্র-সম্পাদনে বঙ্গনারী এই দুই গ্রন্থে প্রকাশিত চিত্রাবলীর অধিকাংশ শ্রীইন্দিরা চৌধরাণী দিয়াছেন।
বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ-কর্তৃপক্ষ পরিষৎ-মন্দিরে রক্ষিত মানকুমারী বসু ও গিরীন্দ্রমোহিনী দাসীর তৈলচিত্র ব্যবহার করিতে দিয়াছেন। ব্রাহ্মবালিকা বিদ্যালয়ে রক্ষিত লাবণ্যপ্রভা সরকারের চিত্র বিদ্যালয়-কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করিতে দিয়াছেন।
শরৎকুমারী চৌধরাণীর চিত্র শ্রীঅতুল বসু কর্তৃক অঙ্কিত ও তাঁহারই সৌজন্যে প্রাপ্ত; কৃষ্ণভাবিনী দাসের চিত্র মিস্ লার্চার অঙ্কিত প্রতিকৃতির অনুকৃতি। বঙ্গসাহিত্যে নারী গ্রন্থে প্রকাশিত স্বর্ণকুমারী দেবীর চিত্রখানি শিল্পী উইলিয়ম আর্চার কর্তৃক অঙ্কিত।
লেখিকাদের আত্মীয় ও সুহৃদ্বর্গের নিকট হইতেও অনেকগুলি ছবি পাওয়া গিয়াছে, যথা, শ্রীঅমিয়া ঠাকুর—প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী; শ্রীঅশ্রুভূষণ দাসগুপ্ত—অম্বুজাসুন্দরী দাসগুপ্ত; শ্রীকল্যাণী মল্লিক—হিরন্ময়ী দেবী; শ্রীকানাইলাল সরকার—রাসসুন্দরী দেবী, শ্রীসরলাবালা দাসী; শ্রীগণেশচন্দ্র গুহ— শ্রীবিনয়কুমারী ধর, প্রমীলা নাগ; শ্রীজ্যোতিষচন্দ্র ঘোষ—শ্রীহেমলতা দেবী; শ্রীদীপক চৌধুরী—সরলা দেবী; শ্রীদেবব্রত চক্রবর্তী—বনলতা দেবী; শ্রীমীরা সেন—কামিনী রায়; শ্রীসতীকুমার চট্টোপাধ্যায়—সারদাসুন্দরী দেবী, মোহিনী দেবী; শ্রীসুকুমার মিত্র—লজ্জাবতী বসু, কুমুদিনী বসু; শ্রীরণজিৎ রায়—শ্রীনিরুপমা দেবী। শ্রীঅমিতা ঠাকুর, শ্রীঅশোকা রায়, শ্রীজ্যোতিঃপ্রকাশ সরকার ও শ্রীসনৎকুমার গুপ্তের নিকট হইতেও চিত্রসংগ্রহ ব্যাপারে সাহায্য পাওয়া গিয়াছে।