*や বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস [ कङ्कर्ष जशांब्र । ২, শব্দকল্পদ্রুমে ভট্টনারায়ণের পরিচয়-প্রসঙ্গে তাহাকে বিদ্যবংশোদ্ভব বলা হইয়াছে। প্রকৃত প্রস্তাবে ভট্টনারায়ণ বন্দা বলিয়া কখন পরিচিত হন নাই, তাহার বংশধর আদিবরাহ বন্দিঘাট গ্রাম লাভ করেন, তাহার বংশধরগণ পরবর্তী কালে উক্ত গাঞি অনুসারে বন্দ্যঘাট’ বা বন্দ্যবংশ বলিয়া পরিচিত হন ।” ৩, শব্দকল্পদ্রুমে আদিশূর বীরসিংহকে যে পত্র দেন তাঁহাতে লিখিত হইয়াছে— “ময়ি বরসখিতাস্তে ভূমিদেবান সম্পূদ্রান । পুনরপি মম গৌড়ে প্রাপৰ স্বং নিতান্তম্ ॥” এখানে গৌড়দেশে শূদ্রগণের সঙ্গিত ব্রাহ্মণগণের পুনরায় আসিবার কথা । কিন্তু তৎপূৰ্ব্বে যে ব্রাহ্মণ ও শূদ্র আসিয়াছিল, তাহার কোন উল্লেখুনাই । ইহার পরের প্লোকে— “নৃপাজ্ঞাঞ্চ লন্ধ সদারাদিভূত মহাযোগিনস্তে বভুবুঃ সশুদ্ৰা:” এই বচনে মহাযোগী পঞ্চ ব্রাহ্মণের সহিত র্তাস্তাদের স্ত্রী ও ভৃত্যগণ এবং সেই সঙ্গে শূদ্রগণের আসিবার কথা রহিয়াছে। সকলেই স্বীকার করিবেন যে, যজ্ঞের জন্য ব্রাহ্মণেরই প্রয়োজন, শূদ্রের কোন প্রয়োজন হয় না। এমন কি যজ্ঞস্থলে শূদ্রের প্রবেশাধিকার নাই। যদি পঞ্চ সাগ্নিক ব্রাহ্মণ স্ত্রী ও ভৃত্য লইয়া আসিয়া থাকেন, তাহা হইলে তাঙ্গদের সঙ্গে আবার শূদ্রগণের আসিবার প্রয়োজন কি ? শূদ্ৰগণ আদিশূরের সময় কোলাঞ্চদেশে বাস করিতেছিলেন এবং আদিশূর র্তাহাদিগকে আমন্ত্ৰণ করিয়া আনিয়াছিলেন, কোন প্রাচীন গ্রন্থে এরূপ কথা নাই। ৪, শব্দকল্পদ্রুমে উক্ত পঞ্চশূদ্রের পরিচয়-দানকালে লিখিত আছে— ‘কোলাঞ্চাৎপ শুধিয়মপি নৃপতে: কিঙ্কর ভূমুরাণাম।” অর্থাৎ কোলাঞ্চ হইতে মর্মর পঞ্চশূদ্র আসিতেছি, আমরা ব্রাহ্মণগণের কিঙ্কর। তৎপরে উক্ত পঞ্চশূন্ত্রের মধ্যে মকরদের পরিচয় দানকালে লিখিত আছে—“মকরন ইতি প্রতিভাতি যতিদ্বিজবন্দ্যকুলোদ্ভবভট্টগতিঃ । স চ ঘোষকুলাম্বুজভামুরয়ং।” দশরথের পরিচয়প্রসঙ্গে "বসুধাধিপচক্ৰবৰ্ত্তিনো বস্বতুল্য বস্থবংশসম্ভবা ।” এইরূপ পুরুষোত্তমের পরিচয়দানকালে “অহষ্ণ পুরুষোত্তমঃ কুলভূদগ্রগণ্য: কৃতী মুদত্তকুলসম্ভবে নিখিলশাস্ত্রবিস্তোত্তমঃ ” মুতরাং শব্দকল্পদ্রুমের কুলপঞ্জীকার বলিতে চান যে, পঞ্চ সাগ্নিক ব্রাহ্মণ যে ৫ট চাকর সঙ্গে আনিয়াছিলেন, তাহারা সামান্ত লোক নহেন। একজন হইতেছেন বন্দ্যকুলোস্তুব ভট্টগতি, একজন হইতেছেন বস্থধাধিপচক্ৰবৰ্ত্তী বস্থবংশসস্তুত, অপর আর একজন চহতেছেন নিখিলশাস্ত্রবিষ্ঠায় শ্ৰেষ্ঠ । পুৰ্ব্বেই লিখিয়াছি, ভট্টনারায়ণ বন্দ্য ছিলেন না, সুতরাং তাহার সহিত যদি মকরন ঘোষ আসিয়া থাকেন, তাছা হইলে তিনি ‘বন্দাকুলাস্তবভট্টগতি হন কিরূপে ? বহুধাধিপচক্রবত্তিগণের বংশে যাহারা জন্মগ্রহণ করিয়াছেন, তাহাদের বংশধরগণের মধ্যে যদি কেহ দশরথ বস্থ হন, তাহা হইলে তিনিই বা কেন অপরের ভৃত্যত্ব স্বীকার করিতে যাইবেন ? বিশেষতঃ রাজচক্রবর্তী বহুবংশে কেহ যে পূদ্র ছিলেন, এ পর্য্যন্ত তাহার কোন প্রমাণ পাওয়া বায় নাই। আবার সর্বাবস্তায় শ্রেষ্ঠতা লাভ করিয়াছেন, এরূপ শূদ্রের সংবাদ আদিশূরের (७१) वtत्र द्र आठौन इंठिशांम, अभि१क७, »भRन ७षः गूंख् िगचक-निर्पतानि अइ जहेवा ।
