পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (কায়স্থ কাণ্ড, প্রথমাংশ, রাজন্য কাণ্ড).djvu/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২6 বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস [ s* अशाांग्रं । বীরগণ ভারত ছাড়িয়া গবিনি রণক্ষেত্রে উপস্থিত হন, সেই অবসরে তিনি দেশীয় সামন্তবর্গকে উত্তেজিত করিয়া ভারতপ্রান্ত হইতে গ্ৰীকদিগকে বিতাড়িত করিয়া সমগ্র পঞ্জাব অধিকার করেন। অল্পদিন-মধ্যেই শৌর্য্যবীৰ্য্য ও সহায়-সম্পত্তিতে চন্দ্রগুপ্ত সমগ্র ভারতবর্ষের সম্রাটু হইয়াছিলেন। উক্ত Sandrocottusকেই পাশ্চাত্য-ঐতিহাসিকগণ চাণক্য-প্রতিষ্ঠাপিত মৌর্য্য-সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত বলিয়া স্বীকার করিয়া আসিতেছেন। কিন্তু অন্তত প্রমাণ করিয়া দেখাইয়াছি, së Sandrocottus taqe zjen মৌর্য্যসম্রাটু চন্দ্রগুপ্ত এক ব্যক্তি নহেন । গ্ৰীকঐতিহাসিকগণ এই চন্দ্রগুপ্ত সম্বন্ধে অনেক কথা লিখিয়া গেলেও র্তাহার প্রতিষ্ঠাতা চাণক্যের কিছুমাত্র উল্লেখ করেন নাই । হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন-সমাজে প্রথম মৌর্য্যসম্রাটু চন্দ্রগুপ্ত সম্বন্ধে যে সকল প্রাচীন কাহিনী প্রচলিত আছে, তাহার সহিতও পাশ্চাত্য গ্রীক-ঐতিহাসিকগণের R কিছুমাত্র সামঞ্জস্ত নাই। বিশেষতঃ, তাহদের মধ্যে কেহ কেহ উক্ত Sandracottuso নাপিত-পুত্র বলিয়া পরিচিত করিয়াছেন। ইত্যাদি কারণে আলেক্সান্দরের সমসাময়িক চন্দ্রগুপ্তকে প্রথম মৌর্য্য-সম্রাটু বলিয়া স্বীকার করিতে পারিলাম না। বরং বৌদ্ধ ও জৈনগ্রন্থ একত্র আলোচনা করিয়া আমরা বুঝিয়াছি, আলেক্সান্দরের সমসাময়িক Sandracottusই মৌর্য্য-সম্রাটু চন্দ্রগুপ্তের পৌত্র অশোক। দিব্যাবদানে অশোকের নাপিতনীর গর্ভজাতত্ত্ব সম্বন্ধে প্রসঙ্গ আছে’ । বাল্যকালে তাহার উদ্ধত স্বভাব ও তক্ষশিলায় নিৰ্ব্বাসন এবং সেই মুদূর পঞ্জাব প্রদেশে তাহার সৌভাগ্যোদয়ের প্রসঙ্গ হইতে আমরা বুঝিতে পারি, তাহার নিৰ্ব্বাসনকালে তিনিই মহাবীর আলেক্সান্দরের শিবিরে উপস্থিত হইয়াছিলেন এবং মাকিদনা বীরের মৃত্যুর পর তাহার সামন্তগণের মধ্যে যে সময়ে গোলযোগ উপস্থিত হয়, সেই অবকাশে অশোকই পঞ্জাব অধিকার করিয়াছিলেন । হিন্দু, বৌদ্ধ বা জৈন কোন গ্রন্থেই প্রথম মৌর্য্যসম্রাটের সহিত যবনকস্তার বিবাহ-প্রসঙ্গ নাই, কিন্তু আমরা সুপ্রাচীন শিলালিপি হইতে জানিতে পারি, সম্রাটু অশোকই যবনকস্তার পাণিগ্রহণ করেন এবং যবন-রাজগণের সহিত র্তাহার বিশেষ মিত্রত হইয়াছিল। বিশেষতঃ র্যাহারা ভারতের গুপ্ত ও অন্ধুবংশের পূর্বাপর 'ইতিহাস-পাঠ করিয়াছেন,তাহারা জানেন, এই দুই পরাক্রান্ত রাজবংশের অনেকস্থলেই পিতামহ ও পৌত্র একনামেই সুপরিচিত হইয়াছেন । এই রূপে সমাট অশোক ও গ্রীক-ঐতিহাসিকগণের নিকট যে পিতামহের নামে পরিচিত হইবেন, তাঁহা কিছু অসম্ভব নহে। সুপ্রাচীন জৈনকাহিনী-মতে মহাবীর-স্বামীর মোক্ষ হইতে ১৫৫ বর্ষ পরে অর্থাৎ ৩৭২ খৃঃপূৰ্ব্বাব্দে চন্দ্র গুপ্ত রাজা হইয়াছিলেন।” আবার সিংহলী বৌদ্ধদিগের মহাবংশে লিখিত (২০) বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস, বৈষ্ঠকাও, ১মাংশ, ৯৯ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। (২১) “বীরমোক্ষাস্বৰ্ষশতে সপ্তত্যদে শস্তে গতে । HBBBBBBB BYBLLDDDBBBB S DDBBB BBBttBKAAA S tअमऽांइ बिट्टलांकणांtग्न लिषि७ यां८छ्, “পগছ সফল গণনাসজুংে গমির বীরশিবুইজো সগরাজে ।”