Հե՛ বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস ব্রাহ্মণের পরিবর্ভে ব্যবহৃত হইয়াছে। (এই ব্ৰহ্মপুত্র ও মহাভারতীয় ‘ব্রাহ্ম শব্দ একাথবাচী ) । উপরোক্ত ঋকুসংহিতার প্রমাণ দ্বার বোধ হইবে, যাহার বেদের মন্ত্র দ্বারা স্তুতি করিতেন বা বেদমন্ত্রের প্রকাশ করিয়াছেন, তাহারা বা তাহীদের অপত্যগণই “ব্রাহ্মণ” নামে অভিহিত হইয়াছেন । ঋষিগণই বেদমন্ত্রের প্রকাশক ও ' স্তোতা, কাজে ঋষি বা ঋষিপুত্রগণই ব্রাহ্মণপদ লাভ করেন । যখন নিৰ্ম্মলচেত। আর্য্য ঋষিগণ শীতপ্রধান হিমালয়প্রদেশে সাত্ত্বিক ভাবে বসবাস করিতেন, যখন র্তাহীদের উপাস্ত বা আরাধ্য দেবগণের স্তোত্ৰ-উচ্চারণই তাহীদের জীবনের প্রধান কাৰ্য্য বলিয়া গণ্য ছিল, যখন শী তাতিশধ্যে র্তাহাদের শ্বেতমূৰ্ত্তি পিকৃতভাব ধারণ করে নাই, যখন তাহদের মধ্যে সমাজ-বন্ধনের জন্য শ্রেণীবিভাগরূপ বিশেষ নিয়ম বিধিবদ্ধ করিবার প্রয়োজন হয় নাই, যে সময় তাঙ্গর তাহা । দের চতুঃপাশ্ববৰ্ত্তী অসভ্য বর্বরদিগকে মানবমধ্যেই গণ্য করিতেন না, সেই অতি প্রাচীন কালে আষ্যগণ সম্ভবতঃ কে বল ব্রহ্ম বা ব্রাহ্মণ নামেই পরিচিত ছিলেন, তাই আমরা রামায়ণ ও মহাভারতে দেখিতে পাই, “কু তযুগে কেবল ব্রাহ্মণই ছিল, ত্রেতাযুগে ক্ষত্ৰিয় জন্মগ্রহণ করিল।" যখন মহাভারত ও রামায়ণে ত্রেতাযুগে ক্ষত্রিয়ের উৎপত্তি স্থিরীকৃত হইয়াছে, তখন উভয় গ্রন্থের মতেই স্বীকার করিতে হইবে, সত্যযুগে ক্ষত্রিয়ের উৎপত্তি হয় নাই, কেবল ব্রাহ্মণই ছিলেন । বেদমন্ত্রোচ্চারণরূপ মুথের কার্য্যই ব্রাহ্মণের মুখা ধৰ্ম্ম, তাই ব্রাহ্মণ বিরাট পুরুষের মুখ বলিয়া কীৰ্ত্তিত হইয়াছিল। যখন পূজ্যপাদ আৰ্য্যগণ হিমালয়ের তুষারশিখর পবিতাগি করিয়া ভারতের “ભૂસા કૃહમૂળ ઢાંછન લાબોની દલ ૭°શ્વિન: | অস্ত্ৰ|}ণপ্তদ। প্লাজম ন তপস্বী কদ{8ম । গুক্মিণ যুগে প্রগুলিতে গ্ৰহ্মদূতে ত্বনাযুতে। অসু৩্যধগুঞ্জ সবে জঞ্জিরে দীর্ঘদশিন: | ঙভস্থেতযুগ"প্লাম মণিধানাং ধপুখতাম । DBtD DB BBBB BBBB BBBBBS SS SBBBt DDDSDDSDDS "ঞ্জতা: কৃতযুগে বুজিম ধনিন: প্রিয়দর্শিনঃ । to প্রঞ্জtয়স্তুে g ও তাঁশ, মুনয়ে বৈ তপোধনঃ ॥ ত্রেতায়ং ক্ষত্রিয় রাঙ্গন সৰ্ব্বে বৈ চক্ৰৱৰ্ত্তিন: | g خه DDB BBBS BBSBBDS DDDBBS DDDDD OBBB DD DDBBBtS
