পাতা:বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় দৃশ্য ॐडां°-ख्रांड्Jि ବଳ দুৰ্বল, নিঃসম্বল, নিঃসহায়, নিজেই নিজের সাহায়্যে অক্ষম, বেছে বেছে আমার কাছেই বা আসে কেন ? কল্যাণী । তাদের হ’য়েছে কি ? শঙ্কর । তারা সর্বস্বান্ত হ’য়েছে। कन्नी ।। ७ भ, 6ल कि ! শঙ্কর। ডাকাতে তাদের সর্বস্ব লুটে নিয়েছে। কল্যাণী। ডাকাতে লুট করেছে। -হঁ্যাগা, কখন ক’লে ? শঙ্কর । দিনে, দ্বিপ্রহরে, সমস্ত লোকের সাক্ষাতে । কল্যাণী । দিনে ডাকাতি -ও মা, সে কি কথা ! এত লোক থাকতে কেউ তাদের রক্ষা করতে পারলে না ! শঙ্কর । কেউ রক্ষা ক’য়তে পায়ালে, আমার কাছে আসবে কেন ? কল্যাণী। তা হ’লে দেখছি। এদেশে বাস করা সুকঠিন হ’য়ে উঠল! শঙ্কর । নরাধমের গরীব চাষীদের স্ত্রী পুত্ৰকে পথে বসিয়ে গেছে। কাউকে বা বেঁধে নিযে গে’ছে ! অত্যাচার-চারিদিকে অত্যাচার । প্ৰতিকার করে, এমন লোক কেউ নেই। কোনও স্থানে আশ্ৰয় না। পেয়ে তারা দলবদ্ধ হ’য়ে আমার কাছে এসেছে। কিন্তু আমি কি ক’রতে পারি। কল্যাণী । কল্যাণী ! ডাকাতে সর্বস্ব লুটে নিযে গেল, কেউ বাধা দিতে পারলে না ? শঙ্কর। বাধা কে দেবে ! কোন সাহসে দেবে, যে রক্ষা-কৰ্ত্তা, সেই ডাকাত। সর্বস্ব লুটে, সকল লোকের সামনে গ্রামের বুকের ওপর তারা আসন পেতে ব’সেছে। বাধা কে দেবে কল্যাণি ! কল্যাণী । * ( ও মা, রাজা ডাকাত ! ) * তা হ’লে নিরুপায়। * ( রাজার কাজে বাধা দেয়, এমন সাহস কায় ? ) * শঙ্কর। বল ত কল্যাণি ?7কার ঘাড়ে দশ মাথা যে এমন কাজে